নিচের বর্ণিত আয়াতগুলো থেকে 'কোরআন নাযিল কোন বরকতময় রাতে' হয়েছিল সেটা বুঝা যায়।
১। শপথ সুস্পষ্ট কিতাবের। আমি একে (কোরআনকে) নাযিল করেছি এক বরকতময় রাতে, নিশ্চয় আমি সতর্ককারী। এ রাতে প্রত্যেক প্রজ্ঞাপূর্ণ বিষয় স্থিরীকৃত হয়। (সূরা আদ দোখানঃ ২-৪)
২) আমি একে (কোরআনকে) নাযিল করেছি শবে-ক্বদরে। (সূরা ক্বদরঃ ১)
৩) রমযান মাসই হল সে মাস, যাতে নাযিল করা হয়েছে কোরান, ... (সূরা আল-বাক্বারাঃ ১৮৫)।
আয়াতগুলো থেকে বুঝা যায়, কোরআন নাযিল হয়েছিল রমযান মাসের ক্বদরের রাতে।
আর কোরআন নাযিলের কারণেই রমযান ও শবে ক্বদরের এত মর্যাদা। তাই রাসুল (সাঃ) শবে ক্বদর তালাশের এত গুরুত্ব দিয়ে গেছেন, যা বুখারী ও মুসলিমের সহী হাদিসে প্রমাণিত।
ক্বদরের আরেক অর্থ তকদীর এবং আদেশ। এ রাত্রিতে পরবর্তী এক বছরের অবধারিত বিধিলিপি ফেরেশতাগণের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এতে প্রত্যেক মানুষের বয়স, মৃত্যু, রিযিক, বৃষ্টি ইত্যাদির পরিমাণ লিখে দেয়া হয়।(শেষ প্যারার সূত্রঃ তাফসীরে মা আরেফুল ক্বোরআন, পৃষ্টা-১৪৬৮)

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



