মানণীয় প্রধানমন্ত্রী, সৈয়দ নজরুল ইসলামের ছেলে, দল আওয়ামীলীগের মহাসচিব, এল.জি.আর.ডি’র মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফকে পদচ্যুত করেছেন। অনেক বিষয় বিবেচনতে এনেই তিনি নিশ্চয় এধরনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তার মধ্যে একটি হচ্ছে উনি মদ্যপ এবং জেগে থাকার প্রতিটি মূহুর্তেই তিনি মদের ঘোরে থাকতে চান। সেটাও মেনে নেয়া যায়, যদি তিনি অর্পিত দায়িত্ব (মন্ত্রীত্ব) টুকু ঠিকভাবে পালন করতেন। সেই দায়িত্বটুকু পালনে তিনি শুধু ব্যর্থই নন, তিনি অফিস আদালত করা পর্যন্ত ছেড়ে দিয়েছিলেন। মদ খাওয়াতো কোন অন্যায় নয়, আম্লিক সরকারের ৯০ভাগ উপরোস্ত নেতাকর্মী এবং দলীয় সরকারী কর্মকর্তারা মদ্যপানে অভ্যাস্ত এবং তার একটি বড় অংশের আবার অবৈধ নারী আসক্তিও আছে। আর ঘুষ খাওয়াতো কোন অন্যায়ই হতে পারে না যদি সে দলীয় লোক হয়। দলের যে কোন স্তরের লোকের জন্য সাত খুন মাফ, অষ্টম খুনের জন্য বিচারের আয়োজন করা যেতে পারে। যেমন মায়ার মেয়ের জামাই র‌্যাব এর সি.ও সাঈদ সাত খুন করেছে, ওর বিচারের নামে প্রহসন চলছে। আর একটি বেশী খুন করলেই ওর বিচার করা যেত। দলীয় নীতি অনুযায়ী ওর এখন বিচার করা সম্ভব নয়। একটি দল ক্ষমতায় থাকতে হলে একটি সুনির্দিষ্ট নীতির উপর চলা প্রয়োজন। আম্লিক সরকারকে চীরস্থায়ীভাবে ক্ষমতায় থাকতে হলে দলীয় লোকজনদের সাতটি পর্যন্ত খুন মাফ করে দিতে হবে।

এবার দেখা যাক আমাদের র্চালিচ্যাপলিন শিক্ষামন্ত্রী কি করছেন? সে জাতিকে সকলের চোখের সামনে, দিনের আলোতে এক অন্ধকার জগতের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। সৈয়দ আশরাফ দেশের জন্য যত ক্ষতিকর তার চেয়ে হাজার গুণ, লক্ষ গুন বেশী ক্ষতি করেছে এবং করছে এই চার্লিচ্যাপলিন মন্ত্রী। সে আমাদের ভবিষ্যত বংশধরদের রুপান্তর করছে একদল নাস্তিক, ইসলাম বিদ্বেষী আর যৌনদানবে। প্রশ্ন হচ্ছে, তা কিভাবে সম্ভব? সে কাজটি অতি সহজেই করছে, শিশু কিশোরদের শিক্ষা ব্যবস্থাতে যৌনতা আর নাস্তিকতা প্রবেশ করিয়ে। এ এক ভয়ংকর পরিস্থিতি। সমস্ত পৃথিবীজুড়ে মুসলমান দেশ সমুহে যে ধ্বংসযজ্ঞ চলছে তার শুরুটাই হয় এই মগজধোলাইয়ের মাধ্যমে। সকল মুসলমানদেশের শিক্ষামন্ত্রীদের মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে এই কাজটি করা হয়। সামান্য একটি ডাটা টেবিল আপনাদের চোখ কান খুলে দিতে যথেষ্ট।

উপরোক্ত মগজধোলাই ছাড়াও এই ভয়ংকর মন্ত্রী দেশ ও জাতির কতখানি ক্ষতি করছে তা জানতে হলে নি¤েœর লিংক সমুহ পড়ে দেখুন।
লিংক-
১) Click This Link
২) Click This Link

একমাত্র মহান আল্লাহ পাকই পারেন আমাদেরকে এই ধরনের অবধারিত ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করতে।