একটা বই কতোটা বই হয়ে উঠবে, কতোটা নয়, তা নিয়ে সংশয় বিস্তর। কেবল কতোগুলো মুদ্রিত অক্ষরসমষ্টির মলাটবদ্ধ হয়ে ওঠার ভেতর দিয়েই বই গড়ে ওঠে না, বই গড়ে ওঠে বিষয়বস্তুর তাত্পর্যে, পাঠক-লেখকের মিথস্ক্রিয়ার মাধুর্যে।
লেখার পরিসর কেমন হবে, ঠিক কতোগুলো অক্ষরে আবদ্ধ হবে লেখা, ঠিক কতোগুলো শব্দকে ধারণ করবে একটি বস্তুনিষ্ঠ, আবেগঘনিষ্ট লেখা, সেটাও কোনো সুনির্দিষ্ট নির্ণায়কে বাঁধা নেই সম্ভবত!
প্রধানত লেখার প্রাণ হচ্ছে মূর্ত অথবা বিমূর্ত বাস্তবতা, লেখার এই প্রাণশক্তি যখন প্রবেশ করে কোনো মলাটবদ্ধ কাগজের আঙ্গিনায়, এবং এই প্রাণশক্তি যখন স্পর্শ করতে সক্ষম হয় পাঠকের প্রাণ, তখনই সেটা পরিণত হয় বইয়ে, মূলত।
আমরা আমাদের কিছু লেখাকে যূথবদ্ধ উপস্থাপনের চেষ্টা করেছি, দিতে চেয়েছি মলাটবদ্ধ রূপ, এবং সেটা কতোটা বই হয়ে উঠলো, কতোটা নয়, তা নির্ধারণের ভার অর্পণ করলাম পাঠক সমীপে, সবিনয়ে।
সকলের আশীর্বাদ ও ভালোবাসা প্রার্থনা করছি।
জাগৃতি প্রকাশনী
স্টল নাম্বার ১৫৪-১৫৫-১৫৬
প্রচ্ছদ ও অলংকরণ: তানভীর খন্দকার, লায়লা নাহার
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা এপ্রিল, ২০২১ রাত ৩:০৭