somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একেশ্বরবাদের নান্নামুন্না ঈশ্বর: আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে ভোগা ফটিকচাঁন ঈশ্বর নিজের নামটাই ঠিক করতে পারে না!

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

তো একেশ্বরবাদের ঈশ্বর নিয়ে আমার একটা হাস্যকর অবজার্ভেশন আছে। যদিও এই অবজার্ভেশন নিয়ে লেখার কোনো ইচ্ছে ছিলো না, কারন এসব লেখাতে কোনো মেরিট নাই। আপনাকে শুধু ইতিহাস ও প্রত্নতত্ব দেখে বর্ননা করতে হবে যেটা খুবই বোরিং একটা বিষয়। তবুও মনে হইলো একেশ্বরবাদের নান্নামুন্না ঈশ্বরের জন্ম এবং তাদের বিবর্তন নিয়ে একটা লেখা লেখাই যায়।

তখন ছিলো তাম্রযুগ। এই ধরেন খ্রিস্টপূর্ব সাড়ে তিন হাজার বছর আগেকার কথা। একেশ্বরবাদের ওপর ভিত্তি করে ধর্মের সবচেয়ে পুরানা প্রমান পাওয়া যায় মিশরের ফারাও বংশের আখনাতেন রাজার একটা কবিতার লাইন থেকে। যদিও তারা বহু ঈশ্বর মতবাদে বিশ্বাসী ছিলো কিন্তু ১৭ বছর বয়স্ক এই রাজা তার দৈনন্দিন প্রার্থনায় সূর্য দেবতা আতেনের গুন গান গাইতো এবং তারেই সর্বোচ্চ একক ঐশ্বরিক সত্বা হিসেবে মানতো। আপনারা যারা এই সনাতন কবিতা পড়তে ইচ্ছুক তারা এই লিংকে চিপা মাইরা পড়তে পারেন।

এরপর ইতিহাস একটু পরিপক্ক হইয়া ডগর ডাগর পাতিহাসে পরিনত হইলো তখন খোজ পাওয়া গেলো জুরুসথিয়ান দের কাহিনী। এই জুরুসথিয়ানদের ধর্ম ইউরোপের একাংশ থেকে শুরু করে পারসিয়ান এবং ভারতের বিশাল অঞ্চল পর্যন্ত বিস্তৃত ছিলো। তাম্র যুগ যখন পরিপক্কতা মানে যৌবনবতী হইলো তখন এই ধর্মে টপ চার্টে অবস্থান করলো। এই ধর্মের ঈশ্বরের নাম ছিলো আহুরা মাজদা। যতদূর ইতিহাস ঘেটে জানা যায় প্রাচীন গ্রীসে এর একজন নবী ছিলো যার নাম জারাস্থ্রুয়া। এই ধর্মের উৎপত্তিকাল নিয়া নানা মতভেদ আছে তবে এর সম্পর্কে ডিটেইলস জানতে এইখানে ক্লিক করেন। এই ধর্ম ব হু শতাব্দী পর্যন্ত তার স্থায়িত্ব কাল বজায় রাখলেও খ্রিস্টাব্দ ১৩০০ সালের পর চাইনিজদের সিল্ক রুট চালু করলে এর প্রকোপ কমতে থাকে। বর্তমান বিশ্বে এই ধর্মের অনুসারীর সংখ্যা মাত্র ২৬ জন যারা ইরানে বাস করেন। কিছুদিন আগে ভোকেটিভে তাদের একটা ভিডিও দেখছিলাম। এই ধর্মটা খুব গুরুত্বপূর্ন কারন বর্তমান একেশ্বরবাদের বেশীরভাগ ধারনা এই ধর্ম থেকে উৎপত্তি, যেমন ঢরেন ঈশ্বর সর্বজ্ঞানী, সর্বশ্রোতা ব্লা ব্লা তার কোনো লিঙ্গ নাই, মানে হিজড়া এবং তিনি সর্বত্র বিরাজমান হিগস ফিল্ডের মতো এবং তিনি বিয়া করেন না তার কাোনো বৌ মা বাপ কেউ নাই, খাস বাংলায় রাস্তার অনাথ.....চোখ বন্ধ কইরা জিহবা বা আল্লাহর জায়গায় আহুরা মেজদারে বসান দেখবেন আপনি জুরুথ্রিয়ানদের ঈশ্বর সম্পর্কে জেনে গেছেন। এমনকি পরকাল, স্বর্গ নরক এসব কনসেপ্টও এদের ছিলো তবে সেটা মাটির নীচে আর আকাশের ওপরে। মাটির নীচে জাহান্নাম আর আকাশের ওপরে জান্নাত। ইরানের মেডিয়া নামক জায়গায় যেখানে মেডিয়া সম্রাজ্য ছিলো সেখানে এদের অনেক প্রত্নতাত্বিক নিদর্শন আছে। যেটার সময়কাল খ্রিস্টপূর্ব ৭৫০ থেকে ৫৫০ এর মতো। এখন আমার কথা তাইলে আপনের বিশ্বাস হইলো না? জানতাম....লন, ইরানের প্রত্নতত্ব বিভাগেরলিংক লন। ঘুইরা আসেন নিজের চোক্ষে দেইখা আসেন। এছাড়া আরও অনেক প্রত্নতাত্বিক নিদর্শন যেমন আরকে্মেডিয়ান, পার্থিয়ান সভ্যতায় জুরুথিয়ানদের উপস্থিতি পাওয়া যায়।
এরপর এই ধর্ম নিয়া মেলা কাহিনী আছে, মজার মজার ঘটনা আছে সেইসব বইলা আমি আমার পোস্ট বড় করবার চাই না। আমি পোস্টে আমার নান্নামুন্না ঈশ্বরটারে নিয়া কথা কইবার চাই। যাই হোউক আহুরা মাজদা তো ইউরোপের গ্রীস ইরান ঘুইরা ভারতে রাজত্ব করতেছিলো কিন্তু ঐদিকে হইলো কি পারস্যের রাজা সাইরাস দ্য গ্রেট খ্রিস্টপূর্ব ৫৩৯ থিকা ৫৩৮ এর দিকে ব্যাবীলন আক্রমন করে জয় করে ফেললো ।তখন স্থানীয় লোকজন কানানাইট ধর্মের অনুসারী ছিলো। তো জয় করার পর তখনকার ঐ অঞ্চলে থাকা লোকজনদের একটা মন্দির বানান যার নাম ছিলো ইসাগিলা। তখনকার পরাজিত ব্যাবিলোনিয়ান রাজা নেবোলিয়াসের কাছ থেকে প্রজারা সাইরাসের দিকে ঝুকে এবং তার জুরুসথিয়ান ধর্মের সঙ্গে নিজেদের আঞ্চলিক ধর্মকে আরও মিল মিশ করে। এর ফলে কানানাইট ধর্মে জুরুসথ্রিয়ান ধর্মের ফিউশনে ইহুদী ধর্মের সংস্করন বের হয় যার ঈশ্বর হিসেবে ইয়াহওয়ের একত্ববাদ যুক্ত হয়, তার সাথে শয়তানের মারামারি যেটা কিনা আহুরা মেজদার সাথে আংড়া মাইনইয়ুর মারামারি, শেষ বিচারের দিন, কেয়ামত, স্বর্গ নরক তবে সেটা ব্যাবিলোনিয়ান ভার্সন বা ফিউশন হয়। সাইরাস সেসময় জন গনের জীবনমানের অনেক উন্নয়ন করেন। যদিও সে তার নিজস্ব ইশ্বর মার্দুকের বানীও প্রচার করতে থাকে কিন্তু লোকাল পাবলিক সেটা গ্রহন না করে একটা ককটেল ধর্ম বানায় যেটা পরে ইহুদী ধর্মের রূপ নেয় যাদের ঈশ্বর হয় ইয়াহওয়ে।


তো ইহুদীদের ধর্মের এই ইয়াহওয়ে যতদিন ব্যাবিলন আর ইসরায়েলের মধ্যে ছিলো ততদিন এই নামেই প্রচলিত এবং এইটা একটা হিব্রু শব্দ। বিষদ জানতে এই লিংকে ক্লিক মারেন। যদিও এই সাইরাস আসার আগে টাকে এল নামেই চিনতো। ইয়াহওয়ে মানে হইলো সে যেকিনা সৃষ্টি করে। এক্সোডাসে এই ইয়াহওয়ে নিয়া ব হু কথা আছে। যারা এক্সোডাস পড়তে চান আমার ইমেইলে নক মারতে পারেন অথবা গুগলে সার্চ মাইরা পড়তে পারেন। এই ঘটনার সময়কাল তাম্র যুগের শেষের দিকে মানে হইলো খ্রিস্টপূর্ব ৩-৪০০ বছর আগে। তবে খ্রিস্টপূর্ব ১৪০২ এর দিকে মিশরের আমেনহোতেপ ৩ এর রাজত্বকালে এই ইয়াহওয়ের নাম পাওয়া যায়।বই এর বিশদ লিংক এইখানে। এখন পর্যন্ত কোনো আল্লাহ বিল্লাহর খবর নাই।

তবে এই ইহুদীরা যখন খ্রিস্টাব্দ ২০০ বছর পর পুরো আরবের মূল ভূখন্ডে ছড়ায় পড়ে জর্দান হয়ে তখন ইয়াহওয়ের আরবী নাম হয় আল্লাহ। আল্লাহ তখন একটা সাধারন শব্দ যার অর্থ ছিলো গড বা ঈশ্বর। তবে এই আল্লাহ শব্দটার আবার একটা কাহিনী আছে। এর মধ্যে আসে খ্রিস্টান ধর্মে যারা ট্রিনিটি খেয়াল করলে যে পিতার কথা বলা আছে সেটা কিন্তু এই ইয়াহওয়ের কথাই বলা আছে। তবে ধারনা করা হয় খ্রিস্টানদের যে যীশু খ্রিস্ট সেটা আসছে জেহবার নাম থেকে। এই জেহবা নামটা আসছে ই্যাহওয়ে যখন ল্যাটিন ও ইংলিশে ট্রান্সফার হয় তখনকার উচ্চারন গত ব্যাপারের জন্য ইয়াহওয়ে হয়ে যায় জেহবা। আর জেহবার কাছাকাছি নাম হয় এই যীশু খ্রিস্ট। এই নামগত ব্যাপারটা এই লিংকে গেলে ক্লিয়ার হবেন। তবে দেখা যাইতেছে এই একেশ্বরবাদী ধর্মের ঈশ্বর মামা এক নামেই কিন্তু শান্তি পাইতেছে না। প্লেগ, কুষ্ঠ দিয়া মানজাতীরে দৌড়ের ওপর রাইখে নিজেরে সে নানা নামে আবির্ভূত করছে। প্রত্নতত্ব খুজলে দেখা যাবে এই ইয়াহওয়ে ঈশ্বর ব্যাটা বড়ি পাংকু। হার্ভাডের এক প্রফেসর ঈশ্বরের নামের উন্মাষিক কাহিনী নিয়ে প্রত্নতত্ব ও বিভিন্ন পান্ডুলিপি ঘেটে একটা বইও লেখে ফেলছে। আমি সেসব পান্ডুলিপির খবর না দিয়ে একবারে বইটার নামই দিয়ে দিলাম যেখানে এই নাম নিয়ে যত বদনাম সব লেখা আছে।

এখন আসি আল্লাহ নামের মামদো বাজী নিয়ে:

ওপরের আলোচনা থেকে দেখতেছি যে খ্রিস্টাব্দ ২০০ সাল পর্যন্ত আল্লাহ নামটার কোনো খবরই নাই। ইহুদী খ্রিস্টান মর্মনরা ইয়াহওয়ে, এল, ইলোয়া, ইলোহিম যীশু মামারে নিয়াই দৌড়ের ওপর আছিলো। প্রাচীন পান্ডুলিপির চিপায় চিপায় আগায় গোড়ায় তাগো নামে প্রার্থনা ও উৎসর্গ দিয়া রক্তারক্তি অবস্থা কইরা ফেলছে। অনেক মুসলমান স্কলার গায়ের জোরে এই ইলোয়া শব্দটার অপারেশন কিরা সেইটারে আল্লাহ বানাইতে চাইছে। AL + ILAH = Allah ইকোয়েশনটা এরকম ছিলো। কিন্তু এই ইলোহিম শব্দটা একমাত্র পাওয়া যায় এক্সোডাসের ৩:১৩ ও ৬:৩।

এখন তার আগে আমরা আরেকটা গল্প করি। ইলোহিমের ব্যাপারটা এইখানেই স্টপ মারি। প্যানথিওন নামের এক প্যাগান ধর্ম খ্রিস্টপূর্ব ২৭ এর কিছু আগে থেকে গ্রীসে চালু ছিলো। এই প্যাগান ধর্মটা ছিলো নরডিক প্যাগান থেকে শুরু করে মিশরীয়, সুমেরিয় প্যাগান স হ সকল প্যাগান দেবতাদের মিশ্রন। যার মধ্যে ডাইউস, লোকি, ভলহেলা থেকে শুরু করে গ্রীক মিথলোজীর দেবতারা সুন্দর ভাবে সন্নিবেশ করা হয়েছিলো। এসব ধর্মের ছায়া এসে পরে খ্রিস্টাব্দ ১০০-২০০ তে যখন ইহুদীরা আরবে ছড়াতে থাকে এবং গ্রীসের রাজত্বের প্রভাব আরবে এসে পড়ে। তখন আরবের কোরায়েশরা নিজেদের মতো করে একটা প্যাগান ধর্ম চালু করে যার মধ্যে আল্লাহ ছিলো একজন চন্দ্র দেবতা। তখন স্বভাবতি ধরে নেয়া সূর্য দেবতা পুরুষ এবং চন্দ্র দেবতা মেয়ে যাদের আছে তিনটি কন্যা সন্তান- আল লাত, আল উজ্জাত আর মানাত। এই পুরো বিশ্লেষন বেশ কিছু বইতে পাওয়া যাবে যাদের নাম ও পৃষ্ঠা নম্বর নীচে দিয়ে দিচ্ছি:
Robert Morey, The Islamic Invasion, Eugene, Oregon, Harvest House Publishers, 1977, pp.50-51
Islam: Beliefs and Observations, New York: Barrons, 1987, p.28
The Call of the Minaret, New York: OUP, 1956, p.31

এখন আপনারা হয়তো বলতে পারেন এসব ইহুদী খ্রিস্টানদের লেখ। তাই আসেন আমরা প্রত্নতাত্তিক ব্যাপারে আসি। প্রত্নতত্ববিদেরা নীলনদ থেকে তুর্কি পর্যন্ত খোড়াখুড়ি চন্দ্রদেবতার ব হু নিদর্শন খুজে পান। এই চন্দ্রদেবতা ব হু নামে পরিচিত যার একটা পরিচিত নাম সীন, আরেকটা নাম হুবাল। যদিও কোরাইশরা হুবাল এবং আল্লাহকে দুটো আলাদা দেবতা হিসেবে পুজো করতো। তবে The Call of the Minaret, New York: OUP, 1956, p.31 অনুসারে আল্লাহ নামক মূর্তিটি কাবায় জায়গা পায় নবী মোহাম্মদের জন্মের ১০০ বছর আগে।
নীচে ৪টা ছবিতে সুমেরীয়ান চন্দ্রদেবতা সীনের ওপর কিছু খোদাই করা টেবলেট এবং তার মন্দিরের ম্যাপের ছবি দেয়া হলো।




যদিও মুসলমানরা কোরানের সূরা হা-মীম সেজদাহ এর ৩৭ নম্বর আয়াতে বর্নিত সূর্য ও চন্দ্রকে সেজদা করতে বারন করার কথা উল্লেখ করা বলে যে আল্লাহ যদি চন্দ্রদেবতাই হতো তাহলে এটা মানা করতো না। কিন্তু পয়েন্ট হলো আল্লাহ শব্দটার উৎপত্তী খ্রিস্টাব্দ ২০০ বছর পর প্যাগান ধর্ম ছাড়া অন্যকোথাও এর কোনো অস্তিত্ব ছিলো না। তাও এই শব্দটা এজন্য উতপত্তী হয়েছে যে ইহুদীরা যখন জর্দান হয়ে আরবে প্রবেশ করে এবং বসবাস করতে শুরু করে আরবী ভাষাভাষিদের সাথে তখন তাদের হিব্রু ইয়াওয়ে হয়ে যায় আরবীতে আল্লাহ যেমনটা সেটা ল্যাতিনে গিয়ে হয়ে যায় জেহবা। এটা শুধুমাত্র একটা ভাষাগত উতপত্তী। এবং কোরায়েশদের মধ্যে প্যাগান ধর্ম প্রবেশের পর চন্দ্রদেবতার সাথে সূর্য দেবতার মিলনের জন্য এবং কৃষিকাজে চন্দ্রের হিসেব সুমেরীয় ক্যালেন্ডারের প্রভাবে আরবী ক্যালেন্ডারের ব্যুৎপত্তীগত তাৎপর্যই আল্লাহ বা সীন লাইমলাইটে আসে।

যদি আমরা মুসলমানদের দাবী সত্যি মেনেও নেই তাহলে আব্রাহামিক ধর্মগুলোর ব্যুৎপত্তি জুরুসথিয়ানদের ঈশ্বর আল্লাহর নাম পাওয়া যায় না কেন! এছাড়া মুসলমানদের দাবীর কোনো প্রত্নতাত্বিক প্রমান বা পান্ডুলিপি নেই। আর এইসব একশ্বরবাদ ধর্মগুলা পড়লে দেখা যায় সবগুলা পূর্ববর্তী ধর্মগুলার কপি পেস্ট। খালি কিছু এদিক ওদিক এবং বিধি ব্যাবস্থায় নিজেদের সমাজের সাথে লাগসই কিছু এড করে একটা সংকর ধর্মের চালু কইরা সেইটা বিক্রি করেই খেয়ে পড়ে চলে গেছে।


তারপরও যদি ধরেই নেই মুসলমানরাই সত্য বলছে, তাহলে এসব প্রমানকে সামনে রেখে বলতেই হয় এই একশ্বরবাদ ধর্মের ঈশ্বর নিজের নাম নিয়ে আইডেনটিটি ক্রাইসিসে ভুগতেছে।

যদি কোনো ভুল বা রেফারেন্সে গন্ডগোল করে থাকি তাহলে অবশ্যই আলোচনা কাম্য এবং শুধরে দেবেন আশা করি।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:১৫
১১৬টি মন্তব্য ১০৮টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×