
ট্রাম্প জয়ী হয়েছে। কেউ বলে না ট্রাম্প ভোট চোর। আমাদের সব গুলো ভোট চোর। একটা বেজম্মার দেশে আমাদের জম্ম। এখানে সম্মান করার মত কেউ নাই। স্বৈরাচার ও চোরকে কিভাবে সম্মান করা যায়? এরপর আছে হানাদার ও রাজাকার। সবাই ঘৃণিত। এরা জনসেবা করতে ক্ষমতায় এসে চুরিটাই ঠিকঠাক মত করে।এরা ক্ষমতায় আসার আগে বেলুনের মত ফুলে-ফেঁপে স্বপ্ন দেখিয়ে ক্ষমতায় গিয়ে স্বপ্নের বাতাস বের করে চুপসে দেয়।
চোরের দলের লোকেরা মানুষকে বলে পল্টিবাজ। যা পাবা সব একাই খাবা তুমি তাহলে আমি তোমার সাথে থেকে কি করব? তুমি খাবা সব আর তোমার সাথে থেকে আমি খাব দৌড়ানি, এটাকেই কি নীতি বলে? তুমি মারবা তাকে, সে মারবে তোমাকে। এভাবে কত কাল চলবে?
১৯৭১ সালে যুদ্ধ হলো গণতন্ত্রের জন্য। তাতে দেশ স্বাধীনের পর গণতন্ত্র হত্যা করা হলো। তারপর বহু হত্যাকান্ড হলো। তারপর প্রতারক চক্র বার বার গণতন্ত্রকে হত্যা করলো। কি সব জঘণ্য লোক এরা। কিন্তু ট্রাম্প ভোট চুরি করেনি। ট্রাম্প তার নীতির কথা বলেছে। কমলা তার নীতির কথা বলেছে। মেজরিটি ট্রাম্পের নীতিকে সাপোর্ট করেছে। কমলা হারলেও তার দলের অনেকে উচ্চ কক্ষ ও নিম্ন কক্ষ সদস্য হয়েছে। আমাদের চোরেরা একাই খায় সাব। ইউপি মেম্বার থেকে প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত সব এক দলের। যতখায় তৃপ্তি মেটে না।
ধর্ম আর চেতনা। সব করে ব্যবসায়ের জন্য। চেতনার ঝাঁপি খুলে ভোট নিয়ে করে চুরি। তা’ দেখে চেতনা হারায় জনগণ। জনচেতনা ফিরলে গনেশ উল্টে যায়। তারপর তারা হেলমেট পরে কোটে যায়। ধর্মের গুলার কথা হলো আর সবি ভুল আমি শুধু ঠিক। তাদের যে কত দল গণে শেষ করা যায় না।সেই সুযোগে নাস্তিক বলে সব ঝুট হ্যায়। অবশ্য নাস্তিক নিজেও ঝুটের মধ্যেই আছে।
ট্রাম্প জয়ী হয়েছেন। তিনি অনেক কিছু করবেন। মরে গেলে কি করবেন? এসব বাদ দিয়ে দেশ ও জনগণকে ভালোবাসলে কি হয়? আমার কথা গণতন্ত্র দাও। যোগ্যতার সাথে দেশ চালাও। তাহলে আমি তোমার সাথে আছি। গণতন্ত্র এবং যোগ্যতার পরে রাখ চেতনা ও ধর্ম। কারণ অযোগ্যতা ও স্বৈরাচার দিয়ে চেতনা ও ধর্মের ঝাঁপি ঠিক রাখা যায় না।
দেশকে সম্প্রদায়ে বিভক্ত করলে দেশের উন্নয়ন কম হয়। ওটা বাদ দিতে হবে। সব এক দেশের নাগরিক। সবাই একসাথে দেশের জন্য কাজ করবে- এটা সবার কাম্য হোক।
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



