উপরের শিরোনাম পড়ে যাদের অস্বস্তি হচ্ছে তাদের অস্বস্তি আমি দূর করতে চাই না । কর্তৃপক্ষের যদি কোনো আপত্তি থাকে তবে পোস্ট মুছে দিতে পারেন । মডারেটরদের ইচ্ছা । “কুত্তারবাচ্চা” শব্দটিকে যদি কারো পিতা মাতার ওপর ব্যাক্ত অক্রমণ মনে হয় , তবে লজ্জা পাব । এই শব্দটি আসলে এই লেখায় কারো ঔরসের প্রতি তীর নিক্ষেপ করে না । বরংচ এই শব্দটি একটি প্রতিবাদের ভাষা হয়ে আমার মত এমন অসংখ্য ধর্ষিত মানুষের বুকের কোথাও সারাটাক্ষণ বিরাজ করে ।
লেখকের ভাষ্য এরকমই... লেখাটা পড়বার পরে একজন সহব্লগারের ক'টা কথা তুলেদিচ্ছি কেবল। বাকিটা আপ্নারা পড়ে নিন, দেখে নিন।
খবরটা যখন পড়েছিলাম, মাথায় রক্ত উঠে গেছিলো, ইচ্ছে করছিলো কুত্তার বাচ্চাগুলোরে গলায় পাড়া দিয়ে ধরি রাস্তায়। শুয়রের বাচ্চারা ১০০ কোটি ডলার ঋন নেয় ভারত থেকে যেই টাকা দেশের জনগনকেই শোধ করতে হবে এক সময়। আমি নিম্চিত সেই ১০০ কোটি ডলারের ১ কোটি ডলারও জনগনের কাজে লাগবে না, পুরোটাই শুয়রের বাচ্চাদের পেটে যাবে।
যদি ২৩০ জন এমপিও গাড়ি কিনেন, আরো বেশি জন কিনবে নিশ্চিত! তাও ১৪০ কোটি টাকা চলে যাবে। প্রায় ১১০০ কোটি টাকা রাজস্ব হারাবে দেশ! কিসের জন্য এত টাকা বাইরে পাঠিয়ে গাড়ি কিনতে হবে? দেশের মানুষ ১২, ১৪ লক্ষ টাকা দিয়ে দেশের শো রুম থেকে গাড়ি কিনতে পারলে শুয়োরের বাচ্চা এমপিরা পারবে না কেন? কেন তাদের জন্য ব্র্যান্ড নিউ গাড়ি ৬০ লক্ষ টাকা দিয়ে কিনতে হবে?
খানকির পোলাগুলো আবার ব্যাংক লোন নেয়। শয়োরের বাচ্চা শুয়োর! জীবনে শুনছেন যার গাড়ি কেনার টাকা নাই সে লোন নিযে ৭০ লক্ষ টাকা গাড়ি কিনে?
আসলে এমপিদের গাড়ি দিয়ে লাভ নাই। আমি সরি যে এমপিদের গালি দিয়েছি। আসল খানকি হলো জনগন। এই চুতিয়া জনগনের জন্যই দেশের এই অবস্থা। সবই দেখবে চোখে, সব কিছুর প্রতিবাদ করবে, ভোটের সময় শুয়োরের বাচ্চা জনগনের বিচি চুলকাতে থাকে ভোট দেয়ার জন্য।
আমিও এই শাউয়া মারানি জনগনের অংশ ভাবলেই ইচ্ছে করে নিজের পাছায় লাথি দেই!
এই অসভ্য আইন বাতিল হোক, সবাই হাত তুলেন, সবাই প্রতিবাদ করেন, এমপিদের বিদেশী ব্র্যান্ডেড গাড়ি জনগন দেখতে চায় না, শেয়ার করুন লেখাটা ।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৪৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



