* চলছে একাধিক ওয়েবসাইট
* যুদ্ধাপরাধের সপক্ষে প্রপাগান্ডা
* ফেসবুকে খোলা হয়েছে বিশেষ পাতা
* সরকারের বিরুদ্ধে বিষোদগার
* একাধিক লেখায় দাবি করা হচ্ছে আরেকটি ১৫ আগস্ট
সরকারের অসচেতনতার সুযোগকে কাজে লাগিয়ে জামায়াত-শিবির এখন আধুনিক প্রযুক্তির অন্যতম বাহন ইন্টারনেটকে ব্যবহার করছে রাজনৈতিক প্রপাগান্ডার ক্ষেত্র হিসেবে। বিভিন্ন ওয়েবসাইট এবং ব্লগের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একের পর এক লেখা প্রকাশ করা হচ্ছে। ইংরেজি ভাষা ব্যবহার করে এসব ওয়েবসাইটের মাধ্যমে নানা ধরনের ভুল তথ্য ইচ্ছাকৃতভাবে ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে সারা পৃথিবীতে। এসব লেখায় যুক্ত করা হচ্ছে নানা ধরনের অপমানসূচক ব্যঙ্গচিত্র এবং সংবাদপত্রের কাটিং। সত্য-মিথ্যা নানা তথ্য উপস্থাপন করে সরকারের বিরুদ্ধে ছড়ানো হচ্ছে বিষোদগার। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকাতেও চালানো হচ্ছে প্রচারণা। জামায়াতের নেতাদের মুক্তির দাবিতে নেয়া হচ্ছে গণস্বাক্ষর। এসব প্রচারণায় বর্তমান সরকার ইসলামের শত্রু এবং দেশ থেকে ইসলাম ধর্মকে উৎখাত করতে চায়, এমন কথাও বলা হচ্ছে। এর ফলে সাধারণ ধর্মপ্রাণ ও রাজনীতি অসচেতন মানুষ বিভ্রান্ত হচ্ছেন। অনেক লেখায় সরাসরি সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের ডাক দেয়া হয়েছে। এমনকি কেউ কেউ দাবি করেছেন আরেকটি ১৫ আগস্ট। সাপ্তাহিকে এই মর্মে দীর্ঘ সাত পৃষ্ঠা লম্বা আমার একটি লেখা প্রকাশ হয়েছে। লেখাটি ওয়েবে এইখানে পাওয়া যাবে। সাপ্তাহিক থেকে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় লেখাটি এখানে পুরোপুরি দিতে পারলাম না। কি করব ভাই, পেট চালানোর আর কোনো উপায় যে জানি না। আবার এত বড় একটা ছাগুবিরোধী লেখা লিখলাম, ব্লগের বন্ধুদেরও না জানিয়ে পারি না। তাই এই ব্যবস্থা।
লেখাটা সুযোগ পেলে পড়বেন। বিভিন্ন ব্লগ ও ওয়েবসাইট কিভাবে জামায়াত-শিবির দখল করে নিয়েছে তার বিস্তারিত বর্ণনা এতে রয়েছে...
লেখাটি মূল লেখক আনিস রায়হান-এ অনুরোধক্রমে, তার-ই নিজের প্রারম্ভকথাসহ এবং আমার নিজস্ব গুরূত্ববিবেচনার ক্ষমতার নিরিখে সামু-তে পোস্ট করা হলো। ছাগুতোষণের আনুপাতিক হার যাদের চোখ এড়াচ্ছে তাদের গালাগাল গায়ে মাখার কোনো প্রয়োজনবোধ করছি না।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৪

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



