www.myTutorClub.com
ঢাকা শহরে প্রতি বছর অনেক ছাত্র/ছাত্রী পড়তে আসে, যারা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এবং নামিদামি কলেজে ভর্তি হয়। তাদের অনেকেই আসে গ্রাম এবং বিভাগিয় শহর থেকে, যাদের অনেকেরই আবার বাবার টাকায় পড়ালেখা করা সম্ভব হয় না। ফলে তারা পার্ট টাইম কাজ করতে চায় বা করতে বাধ্য হয়। পার্ট টাইম কাজ হিসেবে তারা প্রধানত টিউশণিকেই বেছে নেয়। ফলে তারা প্রথমে আত্নীয়-স্বজণকে একটি টিউশণি দিতে অনুরোধ করে থাকে। কিন্তু তারা ঐ ছাত্রকে সাহায্য করতে পারে না।
পরে ঐ ছাত্র বিভিন্ন মিডিয়ার কাছে যায়, তারা তাকে ৩০০-৪০০/= টাকার বিনিময়ে মিডিয়ার মেমবার হতে বলে এবং তার পরেই টিউশনি দিবে বলে প্রতিশ্রুতি দেয়।
এরপর তাকে একটি টিউশণি আছে বলে, এবং তাকে প্রথম মাসের ৫০% অ্যাডভান্সড দিতে বলে, ছাত্রটি সরল বিশ্বাসে দিয়ে দেয়।
এরপর তারা তাকে আবার প্রতিশ্রুতি ,ছাত্রটি আবার আসে,
মিডিয়ার লোকেরা তাকে আবার প্রতিশ্রুতি দেয় , ছাত্রটি আবার আসে, এরপর আবার........................অবষেশে ছাত্রটি আর আসে না।
কারণ তার মন ভেঙ্গে যায়, সে বুঝতে পারে যে এরা আসলে টিউশণি দেয় না, মেমবারশীপ করাই এদের মুল ব্যাবসা। সবশেষে ছাত্রটি তার অ্যাডনসড দেয়া টাকাটও ফেরত পায় না।
ততক্ষণে সে যেনে যায় যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিউটরদের চেয়ে বুয়েট এর টিউটরদের বাজার অনেক ভালো। তাই সে শিখে ফেলে কিভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বা ঢাকা কলেজের ছাত্র হয়েও বুয়েটে পড়া যায়। অভিবাবক যেহেতু আইডি কার্ডে বিশ্বসী, তাই সে নিলখেত হতে একটি বুয়েটের আইডি কার্ড সংগ্রহ করে।
অবশেষে সে টিউশনি পায়। কিন্তু সে থাকে ভুয়া টিউটর। অভিবাবক তা কোনো দিন যানতেও পারে না।
তাই ভুয়া বুয়েট টিউটর থেকে রক্ষা পেতে অভিবাবকগণ এবং টিউটরগণ ভিসিট করতে পারেন।
আমি দুই দিন আগে উপরে প্রদত্ত সাইটটির কথা যেনেছি।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৪৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



