খুলনা মহানগর ছাত্রলীগের দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে সিটি মেয়র ো নগর আোয়ামীলীগের সভাপতি তালুকদার আব্দুল খালেক ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন,ইন্টারভিউ এর আগে প্রশ্নপত্র দিয়ে দিলেো ছাত্রলীগের কর্মীরা এলাো হতে পারে না।এমনো আবদার নিয়ে তারা হাজির হয়,আবেদন করতে পারবে না,ইন্টারভিউ দিতে পারবে না,তারপরো তাদের চাকরির ব্যবস্হা করতে হবে।এ ধরনের আবদার পূরণ করা কঠিন।
মেয়রের এভাবে ক্ষোভ প্রকাশ করাটা ছাত্রলীগের সোনার ছেলেদের মানসম্মানে কুঠারাঘাতের শামিল।তাছাড়া এটা অযেৌক্তিকো বটে।উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়,এক ছাত্র সারাজীবন ব্যবসায় শিক্ষায় পড়ালেখা করেছে,কিন্তু সে যদি বিজ্ঞানের কোন সুত্র ভালো করে না পারে,তাহলে তার প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করাটা খুব বেশী শোভা পায় না।কারণ সেটা তার সাবজেক্ট ছিল না।
তদ্রুপ ছাত্রলীগ যদি পড়ালেখা না পারে,তাহলে তার প্রতিো ক্ষোভ প্রকাশ করাটা খুব বেশী শোভা পায় না,কারণ তারা সবসময় ব্যস্ত চাঁদাবাজি,টেন্ডারভাজি,সহকর্মীকে মারধোর,ছাত্রীদের ইজ্জত লুন্ঠন,ভিসি কে চড় থাপ্পড় মারা এবং প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিদের অপমান করার মত অসাধারণ গুরত্বপূর্ণ কাজে।
তাই উপরোক্ত কাজগুলো দক্ষতার সাথে আন্জাম দিতে না পারলে ছাত্রলীগকে বকাবকি কেন,কানধরে উঠবস করালে ো অসুন্দর হবে না।কারণ এতদিন প্র্যাকটিস করার পরো না পারলে ,কপালে এই ছাড়া আর কী জুটবে ?

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



