somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রক্তদান/স্টেম সেলস/বোনম্যারো দান

২৬ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


এক বিকেলে হঠাৎই কল এলো নিউইয়র্ক থেকে যে আমি নাকি একজন ব্লাড ক্যান্সার রোগীর ম্যাচ হয়েছি। তাঁর প্রাণ বাঁচাতে আমি কি বোন ম্যারো দিতে রাখি আছি কিনা।
বেশ কয়েক বছর আগে এক ছয়মাস বয়সী শিশুর প্রাণ রক্ষার জন্য ডিএনএ স্যাম্পল দিয়েছিলাম। জুম্মাবারে মসজিদে খুৎবায় দাঁড়িয়ে ইমাম সাহেব ঘোষণা দিয়েছিলেন। আমার চোখে তখন শিশুটি ও তাঁর বাবা মায়ের চেহারা ভাসছে। আমার সামান্য অনুদানে যদি তাঁদের পৃথিবী বেঁচে যায়, সুযোগটা আমি কেন নিব না?
আল্লাহ সেদিন শিশুটির প্রাণ রক্ষা করেছিলেন অন্য আরেক ডোনারের মাধ্যমে। ভাগ্যগুনে ম্যাচ পাওয়া গিয়েছিল। এবং আমার জন্য সুযোগ এনে দিলেন এত বছর পরে।
রাজি হয়ে গেলাম। ফোনেই পদ্ধতি জেনে গেলাম। আমার ধারণা ছিল অপারেশন টেবিলে শুতে হবে। আমাকে অজ্ঞান করবে। হাড্ডি না ভাঙলেও মোটা কোন সিরিঞ্জের মাধ্যমে বোনম্যারো সংগ্রহ করা হবে। অনেক ঝামেলার বিষয়। তারপরেও রাজি। একজনের প্রাণের বিনিময়ে এইসবতো কিছুই না।
পরে শুনি আরও অনেক সহজ পদ্ধতি আছে। সেটা হচ্ছে আমাকে ইনজেকশন দিয়ে কিছু ওষুধ দেয়া হবে। ব্লাড স্টেম সেলস বৃদ্ধি করবে। তারপরে রক্ত দানের মতন রক্ত নিতে থাকবে। সেখান থেকেই স্টেম সেল্স সরিয়ে আবার আমার রক্ত আমাকে ফেরত দিয়ে দিবে। কয়েক ঘন্টা ব্যাপী চলবে এই কার্যক্রম। আমার "কষ্ট" বলতে ইঞ্জেকশনের খোঁচা (তাও সুঁই সরু ছিল বলে টেরই পাই নাই), রক্ত নেয়ার সময়ে মোটা সুঁইয়ের খোঁচা, আইভির খোঁচা। আর দীর্ঘক্ষণ একটি বিছানায় শুয়ে থাকার যন্ত্রনা। নড়াচড়া করবো, হাঁটাহাঁটি করবো, সেই উপায় নাই। বয়স্ক নার্স সর্বক্ষণের সঙ্গী। সুন্দরী কিছু নার্স থাকেনা, যাদের দেখলেই পুরুষ মানুষ বলে, "খুশি হয়ে দুইটা ইনজেকশন বেশি দিতে পারেন, কোন অসুবিধা নাই।" - এমন নার্সও না। সব নার্সই মায়ের বয়সী। এদের দেখলেই ব্যাকগ্রাউন্ড গান ভেসে উঠে "তুঝে সাব হ্যায় পাতা মেরি মা।"
ও আচ্ছা, ঐ যে প্রথম চারদিন ইঞ্জেকশন দিবে, বাড়তি স্টেম সেল্স তৈরী হবে, শরীরে সেটা অনুভব হবে। এই ব্যথা/অস্বস্তি অনেকটা এমন যেন বহুদিন পর ব্যায়াম করলে হাত পায়ের মাসল ব্যথা করে, ঠিক তেমন। ডোনেশন শেষে রিকভারির অনুভূতিও অনেকটা তাই। আপনি ভারী কিছু তুলতে পারবেন না। প্রচুর পানি খেতে হবে। অল্প পরিশ্রম করবেন প্রথম কয়েকদিন।
এখন আমাকে বলেন, একজন ক্যান্সার রোগীর যন্ত্রনায় তুলনায় এটি এমন কিছু? অবশ্যই না। এবং আমার এই সামান্য ত্যাগের বিনিময়ে যদি কারোর প্রাণ রক্ষা হয়, তবে আমি কেন এগিয়ে আসবো না? কালকে যদি আমার প্রয়োজন হয়, কিংবা আল্লাহ মাফ করুক, আমার মা বাবা স্ত্রী সন্তান ভাই বোন আত্মীয় বন্ধু বান্ধবের কারোর বোন ম্যারোর প্রয়োজন হয়, আমি স্বার্থপরের মতন বসে থাকবো? কোটি কোটি টাকা প্রয়োজন হয় চিকিৎসায়, কোটি কোটি টাকা ডোনেশন তোলা হয়, তারপরেও মানুষ বাঁচে না। অথচ এই সামান্য কষ্টের বিনিময়ে অনেক বড় সুযোগ থাকে কারোর প্রাণ রক্ষার। আমার এক পয়সাও খরচ হচ্ছে না, আমার শারীরিক ক্ষতিও হচ্ছেনা, তারপরেও কিছু না করে বসে থাকাটা কি বিবেকের কাছেই অপরাধ নয়?
আমার ফুপাতো ভাই ও ক্যানভাস এডমিন তারেকের বৌ দশ বছর আগে রেজিস্ট্রি করে রেখেছে একই প্রতিষ্ঠানে। এখন পর্যন্ত ডাক আসেনি। আমার সাথেই আমার ভাই রেজিস্ট্রি করেছিল, ডাক আসেনি। কেবলমাত্র আমাকে দেখেই আমার বৌ রেজিস্ট্রি করে ফেললো। এই আশায়, একদিন ওও কল পাবে। হয়তো এজীবনে ওরা কেউই ডাক পাবে না। কিন্তু তাঁরা তাঁদের ভাগের দায়িত্ব সেরে রেখেছে। বাকিটা আল্লাহর ইচ্ছা।

তাই এই সৌভাগ্যকে আমি লটারি জেতার সাথে তুলনা করি। প্রথম দিন যখন "ভেইন" টেস্ট করতে যাই, ওরা ভেবে বসে আমি রক্ত দান করতে গেছি। আমিও যেহেতু নিয়ম জানিনা, তাই কিছু বলতে পারিনি। ওরা রক্ত নিয়ে ধন্যবাদ বলে আমাকে বাড়ি পাঠিয়ে দিল।
DKMS এর লোক ঘটনা শুনে হতভম্ভ। কারন একবার রক্ত দিয়ে দিলে দুই তিনমাস আগে রক্ত দেয়ার নিয়ম নেই। এদিকে ক্যান্সার এতটা সময় একজন রোগীকে নাও দিতে পারে। আমি ছাড়া আর কোন ম্যাচ পাওয়া যায়নি। রোগীর জীবন সংকটে ফেলে দিয়েছে একটি প্রতিষ্ঠানের গাফিলতি বা ভদ্র ভাষায় ভুল বুঝাবুঝি।
আমি বললাম, "যত দ্রুত সম্ভব রক্ত নেয়ার ব্যবস্থা করো। রোগীর প্রাণ আগে।"
আমার টেনশন, এই সুযোগ নষ্ট হলে আমি আর দ্বিতীয়বার নাও পেতে পারি। তাই কিছুতেই হাতছাড়া করতে রাজি হলাম না।
তাছাড়া কল্পনা করুন, দেশের সম্পূর্ণ উল্টো প্রান্তে এক রোগীকে তাঁর ডাক্তাররা সুখবর দিয়েছিলেন যে ম্যাচ পাওয়া গেছে। এখন তাঁরা কি বলবেন? "ম্যাচ পাওয়া গিয়েছিল, কিন্তু একটা টেকনিক্যাল সমস্যার কারনে আমরা ওকে নিতে পারছি না।" সেই রোগী ও তাঁর পরিবারের লোকজনের মানসিক অবস্থা তখন কি হবে?
ওরা হিমোগ্লবিন টেস্ট করলো। আমার রেজাল্ট ভাল ছিল। তাই ওরা কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই আরেকটা নতুন তারিখ দিয়ে বলল, "Let's get it done!"
বাড়িতে এসে একজন নার্স প্রতিদিন দুইটা করে ইঞ্জেকশন পুশ করে যায়। এইভাবে টানা চারদিন চলার পরে পঞ্চমদিন সকালবেলা হাজির হলাম ডোনেশন সেন্টারে। ওরা প্রস্তুত ছিল। আগেরবারের ভুল বুঝাবুঝির জন্য ক্ষমা চাইলো। ডোনেশন দিচ্ছি বলে অনেক প্রশংসা করলো। ধন্যবাদ দিল।
জানিয়ে রাখি, আমাদের ভারতীয় উপমহাদেশের লোকজন খুব বেশি রক্তদান/স্টেম সেলস/বোনম্যারো দান ইত্যাদি কর্মকান্ডে অংশ নেন না। এর প্রধান কারন হয়তো জ্ঞানের অভাব। তাঁরা জানেনই না এরকম কত প্রতিষ্ঠান এখানে আছে। অথবা আমাদের কালচারেই নাই এই ব্যাপারটা যে অপরিচিত কারোর জীবন রক্ষার জন্য নিজে কোন শারীরিক যন্ত্রণার মধ্য দিয়ে যাব। তাই আমাদের এগিয়ে আসতে দেখলে তাঁরা বিপুল উৎসাহ দেন। বন্ধু বান্ধব আত্মীয় স্বজনদের উৎসাহ দিতে উৎসাহী করেন।
দীর্ঘ বিরক্তিকর সময় যেন খানিকটা আনন্দে কাটে, সেজন্য বিনোদন হিসেবে ছিল ডিভিডির ব্যবস্থা। ছয়শো সিনেমার তালিকা দিয়ে বলল, কোনটা দেখতে চাই। ক্রিস্টোফার নোলানের "ইন্টারস্টেলার" দেখলাম। সিনেমা শেষ হতে হতে আমার কাজও শেষ।
এরই ফাঁকে জানতে চাইলাম কিভাবে কি করা হবে। নার্স বললো, "তোমার স্টেম সেল্স আজকেই প্লেনে করে রোগীর কাছে পাঠানো হবে। তারপর কেমো থেরাপি দিয়ে ওর বোন ম্যারোর সব স্টেম সেলস সরিয়ে ফেলা হবে। তারপরে তোমারগুলি ওরটাতে ফিট করা হবে। এবং সবাই আশা করবে এগুলো ক্যান্সার সেলকে মারতে সক্ষম হবে।"
এরপরে সে আরও কিছু সম্ভাব্য কমপ্লিকেশন এবং তার সমাধানের ব্যাপারে ওদের প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করলো। ডাক্তাররা ভাল জানেন। ঐসব টেকনিক্যাল বিষয় আমার আপনার না জানলেও চলবে। তবে আমি এইসব শুনতে শুনতে অবাক হয়ে ভাবছিলাম, মেডিকেল সায়েন্স কোথায় পৌঁছে গেছে!
"আর যদি আমার স্টেম সেল্স ওর রোগ সারাতে সক্ষম না হয়?"
নার্স তখন বললেন, "ঐ রোগীকে প্রাণে বাঁচানোর সম্ভাবনা এমনিতেও ছিল শূন্য। তোমার ডোনেশনের ফলে কিছুটা হলেও আশার সঞ্চার হয়েছে। এখন পুরোটাই উপরওয়ালার হাতে। আশা করি সে সুস্থ হয়ে উঠবে।"
মহিলার কাছ থেকেই জানলাম এক বাচ্চা যার বাবা আফগানী এবং মা ভারতীয়, এমন মিশ্র বর্ণের হওয়ায় ম্যাচ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। বর্তমান পৃথিবী অনেক বেশি মিশ্র হয়ে গেছে। বাঙালিরা নিয়মিত ভিন্ন জাতির মানুষকে বিয়ে করে সন্তান জন্ম দিচ্ছে, ভিন্ন জাতির লোকজনও তাই করছে। এই বিপুল মিশ্রজাতির জন্য প্রচুর মিশ্র জাতির স্যাম্পল প্রয়োজন। এর একটাই উপায়, বেশি বেশি করে মানুষের রেজিস্ট্রেশন।
একটি ব্যপার কয়েকবার বলেছি, আবারও বলি, যাতে আমাদের সবার বুঝতে সুবিধা হয়। আমরা বাংলাদেশিরা এমনিতেই এ দেশে মাইনোরিটি। কিন্তু এই "মাইনোরিটির" মাঝেও আমাদের সংখ্যা লাখে লাখ। ডালাস শহরের আশেপাশেই হয়তো প্রায় এক লাখ বাঙালির বাস। খোঁজ নিলেই সঠিক সংখ্যা বেরিয়ে আসবে। নিউ ইয়র্কে আধা মিলিয়ন হওয়াই উচিৎ। মিশিগান, ক্যালিফর্নিয়া, ফ্লোরিডা ইত্যাদি অঞ্চলেও প্রচুর বাঙালি বাস করেন। ইংল্যান্ডে আধা মিলিয়ন কেবল সিলেটির বাস। বাঙালির হিসাব আলাদা। তারপরেও আমাদের কারোর এই রোগ হলে ম্যাচ পাওয়া খুব কঠিন হয়ে পড়ে। কিন্তু যদি এই লাখ লাখ বাঙালি নিজেদের ডিএনএ স্যাম্পল দিয়ে রাখেন, তাহলে আমি নিশ্চিত, ঠিক মতন সার্চ দিলে অতি সহজেই প্রচুর ম্যাচ খুঁজে পাওয়া সম্ভব। কেননা আমার সামান্য কষ্টের বিনিময়ে কারোর বাবা মা, কারোর সন্তানকে আমরা বাঁচার সুযোগ করে দেই?
কেউ কেউ ফতোয়া দিবেন, "ডান হাত দান করলে বাম হাত যেন টের না পায়। এইসব চুপচাপ/নীরবে/গোপনে করতে হয়।"
কথা হচ্ছে, আমি যদি চুপচাপ দান করে চলে আসতাম, তাহলে কয়জনে জানতেন এই প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে? কয়জনে গুগলে সার্চ দিয়ে বের করেন "স্টেম সেলস/বোন ম্যারো ডোনেশন সেন্টার নেয়ার মি"? আমাদের প্রচুর ডোনার দরকার, এবং এইসব কাজ গোপনে করলে ডোনার পাওয়া যাবেনা। এক ভাই আমাকে মন্তব্য করলেন "আমি ভেবেছিলাম হাড্ডি ভেঙ্গে বোন ম্যারো নিয়ে রোগীকে দিবে। এখন দেখছি অতি সহজ পদ্ধতি। আমি অবশ্যই দিব।" - গোপনে দান করলে এই ভাইয়ের এই ভুল ভাঙ্গতো?
পুরো অভিজ্ঞতা বিস্তারিত এই কারণেই লিখলাম যাতে কোন রকমের দ্বিধা, সংশয়বোধ ইত্যাদি আপনার মনে কাজ না করে। যদি আমি পারি, আপনি অবশ্যই পারবেন। আপনি অতি মহৎ একটি কাজের অংশ হবেন নিশ্চিত। সবাই সব সময়ে এই সুযোগ পায় না। যদি সুযোগ থাকে, অবশ্যই সেই সুযোগ হাতে নেয়া উচিৎ। দুইদিন পরে যখন মরে যাবেন, তখন অন্তত মৃত্যুকালে নিজেকে নিয়ে গর্বিত হতে পারবেন।
আর দেশে যারা সত্যিকারের কিছু করতে চান, তাঁরা ভেবে দেখতে পারেন এমন কোন প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা যায় কিনা। কয়েকজন এক্সপার্ট ডাক্তার এবং কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার প্রয়োজন শুধু। আর দরকার প্রচুর ভলান্টিয়ার। সরকারকে যদি বুঝাতে পারেন, তাহলে সরকারও এগিয়ে আসলো। চাইলে প্রতিষ্ঠানের নাম শেখ হাসিনা/বঙ্গবন্ধু/শেখ কামাল/জামাল/রাসেল কিংবা সজীব ওয়াজেদ জয় ইত্যাদি যাই রাখার রাখুক, কিন্তু এমন একটি প্রতিষ্ঠানের বড্ড প্রয়োজন আমাদের দেশে। সরকারি সাহায্য ছাড়া সম্ভব হবেনা। কারন প্রচুর টাকার প্রয়োজন। সন্ধানী যেমন রক্ত ও চক্ষু নিয়ে এগিয়ে আসে, এটি সেভাবে বোন ম্যারো/স্টেম সেল্স নিয়ে এগিয়ে আসবে।
আমেরিকান বাংলাদেশী জনগণ, রেজিস্টার করুন। What's your excuse?

ছবিতে নিজের ডোনেট করা স্টেমসেল্স হাতে আমি। নার্স বললো, "চ্যাম্পিয়নের মতন পোজ দাও! তুমি কি জানো যে তুমি একজন চ্যাম্পিয়ন?" তারপরেও চ্যাম্পিয়নের মতন পোজ দেয়া হলো না। চার ঘন্টা পর পেছনের ঐ চেয়ার থেকে উঠে দাঁড়িয়েই ছবি তুললাম। এরপরে নিজেই তিরিশ মাইল ড্রাইভ করে বাড়ি ফিরলাম। নিজেই বুঝেন তাহলে কেমন "কষ্ট" হয়।
ডোনেশন করে পেলাম একটি গেঞ্জি আর একটি সার্টিফিকেট। আর সংশ্লিষ্ট নার্স, DKMS কর্মচারী, সেই রোগী ও তাঁর আত্মীয়দের দোয়া। এসবের মূল্য টাকা দিয়ে তোলা যায় না।

dkms.org

সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩৫
৪টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×