somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

"মুসলিম" মেয়র, নাকি "কামসূত্রের" পরিচালকের পুত্র "জোহরান মামদানি?"

০৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:০৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

নিউ ইয়র্ক শহরের নতুন মেয়র জোহরান মামদানি এই মুহূর্তে গোটা বিশ্বে অতি আলোচিত নাম। মাত্র চৌত্রিশ বছরের এই যুবক ডোনাল্ড ট্রাম্পের মাথা নষ্ট করে ফেলেছে।
বিশ্বের অন্যতম ধনী শহর, আমেরিকার প্রাণকেন্দ্রের নগর পিতা হয়েছে একজন "মুসলিম" যুবক, এই বিষয়টাই অনেকের মাথা আউলে ফেলেছে। ছিদ্রান্বেষীরা নিজেদের মিশনে নেমে পড়েছে। ওরা অতি ইন্টারেস্টিং ক্যারেক্টার। একটা সুন্দর মানব দেহ ওদের সামনে মেলে ধরুন। দেখবেন প্রথমেই ওরা শুরু করবে পেছনের ফুটোর বর্ণনা দিয়ে - "কিসের সৌন্দর্য্য? ওর পেছনের ফুটো দিয়ে দূষিত পদার্থ বের হয়, বায়ু দূষণে এর ভূমিকা থাকে! ওটা নোংরা। কাজেই এই মানব দেহের অধিকারী মোটেই সুন্দর নন।"

মামদানির ক্ষেত্রেও সেটা ঘটছে। ওর মা মিরা নায়ার। সিনেমার ডিরেক্টর। ওরা বলছে তিনি একজন হিন্দু মহিলা। কিন্তু এই মহিলাই Water এর মতন সিনেমা বানিয়েছেন, যেখানে তিনি তুলে ধরেছেন কিভাবে কুলীন ব্রাহ্মণ হিন্দু বিধবাদের নিজেদের যৌনচাহিদা মেটাতে ব্যবহার করতো।
এই মহিলা Salaam Bombay, The Namesake, Monsoon Wedding ইত্যাদি সিনেমা বানিয়েছেন। কিন্তু ছিদ্রান্বেষীরা টেনে আনছে "KamaSutra" প্রসঙ্গ। "এই যে তোমাদের মোছলমান মেয়রের হিন্দু মা কামসূত্র বানিয়েছে!"
কী হাস্যকর! এরাই নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করে, অথচ এরাই সবচেয়ে ব্যাকডেটেড মানসিকতার অধিকারী। নিজেরাই হাইলাইট করছে "হিন্দু মা" নিজেরাই হাইলাইট করছে "কামসূত্র।" নিজেরাই নিজেদের স্বার্থে ধর্মীয় পরিচয় নিয়ে কার্ড গেম খেলছে। তুই যদি এতই উদারমনা হতি, তাহলেতো এইটা তোরই ব্যবহার করার কথা না।

এনিওয়েজ। আমার ছিদ্র নিয়ে কথাবার্তা বলতে বা শুনতে ভাল লাগেনা। আমি মানুষের আলোকিত দিকগুলো দেখতে পছন্দ করি, এবং সেটাই তুলে ধরি।

তা শুরু করি জোহরানকে দিয়েই। বাঙ্গু ইসলামবিদ্বেষীরা যতই জ্বলে পুড়ে মরুক, জোহরান প্রকাশ্যেই বলে বেড়ায় সে একজন মুসলিম, সে একজন ইমিগ্রেন্ট। সে বিভিন্ন মসজিদে খুৎবার সময়ে বক্তব্যও রেখেছে। এখানে একটি বিষয় অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে, আমেরিকার রাজনীতিতে এই দুইটা বৈশিষ্ট্যই নেগেটিভ। আমাদের বারাক "হোসেন" ওবামার বিপক্ষ দল তাঁর এই "হোসেন" নামটাকে নিয়েই আক্রমন করতো। ওবামাকে বহুবার এক্সপ্লেইন করতে হয়েছে যে সে একজন প্র্যাকটিসিং ধার্মিক খ্রিষ্টান।
একে কালা, তার উপরে মিডল নেম বলে সে একজন মুসলিম - বারাক ওবামা এতটাই খ্রিষ্ট ধর্মের আচার পালন করতেন যে ওর ঈমান দেখে হয়তো পোপেরও চোখে পানি চলে আসতো।
ওবামার জন্ম হাওয়াইতে, এ নিয়েও রিপাবলিকান মূর্খদের দাবি ছিল ওর জন্ম আমেরিকাতেই না। আর যে আমেরিকাতে জন্মায়নি, সে কিভাবে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে পারে? সেই প্রশ্ন তোলা রিপাবলিকান মূর্খটাই ছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। পরবর্তীতে আমাদের দুই টার্মের প্রেসিডেন্ট।
সেই দিক দিয়ে জোহরান সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমই না, ভীষণ সাহসী এবং সৎও। সে যে একজন ইমিগ্রেন্ট, এটি বলতে ওর কোনই সমস্যা নেই।
আরও মাথায় রাখুন, এটি সেই নিউইয়র্ক যেখানে ৯/১১ ঘটেছে। ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পরে এক বোরখা পরিহিতা রমণীর গায়ে আগুন ধরানো হয়েছিল। জোহরানের নিজের ফুপু হিজাব পরে ট্রেনে যাতায়াতের সময়ে হ্যারাসমেন্টের শিকার হয়েছেন। সেই শহরেই ভোট চাইতে এসে কেউ যখন গর্বিত স্বরে বলে "আমি মুসলিম" এটি মাথা নষ্ট করে দেয়ার মতোই বিষয়।
হ্যা, সোশ্যালিজমের সাথে আমাদের ধর্মের দূর দূরান্ত পর্যন্ত সুসম্পর্ক নেই। সেটা ভিন্ন বিষয়। ভিন্ন আলোচনা। শেষে বলবো।
এখন আসি ওর বাপের ব্যপারে।
মাহমুদ মামদানি উগান্ডার নাগরিক, শিয়া মুসলিম। তিনি বহু বছর আগে আমেরিকায় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে আসেন। আমেরিকানরা স্কুল কলেজে শিখায় যে অন্যায় দেখলে অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে হবে। তিনি সেটা শিখলেন। দেখলেন যে আমেরিকাতেই সাদারা কালোদের প্রতি অন্যায় করছে। এই অন্যায়ের প্রতিবাদ করছেন এক কৃষ্ণাঙ্গ নেতা, মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র। তিনি তখন সেই আন্দোলনে যুক্ত হলেন।
আমেরিকান সরকার তাঁকে ধরলো। "তুমি উগান্ডার নাগরিক। তুমি কৃষ্ণাঙ্গ নও। তুমি বেহুদা কারনে এই আন্দোলনে যুক্ত হলে কেন?"
জবাবে তিনি বলেন, "আমি অন্যায়ের বিরুদ্ধে এবং ন্যায়ের পক্ষে আন্দোলনে নেমেছি। কারন তোমাদেরই বিশ্ববিদ্যালয় আমাকে এই শিক্ষা দিয়েছে।"
আমেরিকার মাথায় হাত। এইভাবে একটা বিদেশী ওদের গাল বরাবর চড় দিয়ে বসবে, এইটা ওরা আশা করেনি।
এই লোকটাই পরবর্তীতে কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা শুরু করেন। এখনও তিনি সেখানে শিক্ষক। বিশ্বের অন্যতম সেরা ক্রিটিকাল থিংকার হিসেবে তাঁর মর্যাদা আছে।

তাঁর রচিত বহু বই আছে, তবে একটি বই অতি গুরুত্বপূর্ণ। "গুড মুসলিম, ব্যাড মুসলিম।" বইটি ২০০৪ সালের দিকে প্রকাশ পায়। নাইন ইলেভেনের ঘটনার পরে গোটা আমেরিকা যখন মুসলিমদের বাঁকা দৃষ্টিতে দেখে, যখন আফগানিস্তান ও ইরাকে বোমাবাজি চলছে এবং মিডিয়ায় প্রচার করা হচ্ছে "সন্ত্রাসীদের" নিধন করা হচ্ছে, তখন আমেরিকার মার্কেটে এই ধরনের বই প্রকাশ করা, যেখানে বলা হচ্ছে যে আফগানিস্তানের এই পরিণতির (সন্ত্রাসীদের আখড়া বনে ওঠা) জন্য আমেরিকারই দায় সবচেয়ে বেশি। আমেরিকাই সোভিয়েৎ ইউনিয়নের সাথে লড়তে লড়তে ওদের "জিহাদি" জোশকে নিজের স্বার্থে ব্যবহার করে অস্ত্র ও অর্থ দিয়ে কাজ আদায় করেছে। এবং তারপরে যখন সোভিয়েৎরা পালিয়ে যায়, তখন একটি আস্ত দেশকে লোকাল গ্যাংস্টারদের হাতে ফেলে চলে এসেছে। আমেরিকা নিজের দোষ এড়াবে কিভাবে?
আরও বহু কিছু আছে সেই বইয়ে, ইন্টারেস্টিং। তারচেয়েও ইন্টারেস্টিং এই লোকটির সাহস, সত্যবাদিতা ও প্রজ্ঞা। গোটা বইটাই সত্য নির্ভর ইতিহাস, ফ্যাক্ট এবং অকাট্য যুক্তির উপর দাঁড়িয়ে আছে। ভদ্রলোক সেই কালোদের অধিকার আন্দোলনের সময়েও ভয় পাননি, যখন গোটা আমেরিকা তাঁর ধর্মের লোকেদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল, তখন তিনি নিজের চাকরি, নিজের সামাজিক অবস্থান ইত্যাদির পরোয়া করেননি। তিনি যেটা সত্য, যেটা ন্যায়, সেটাই প্রকাশ করেছেন।
তাঁরই বাড়িতে জন্মেছে তাঁর পুত্র জোহরান। ছেলেতো এমন হবেই।

এখন বাঙ্গু বেকুবদের সমস্যা হচ্ছে, এরা মনে করে কেউ মুসলিম হলেই ওকে আবু বকর(রাঃ), উমার (রাঃ) পর্যায়ের হতে হবে, নাহলে সে মুসলিমই না। আরবি জোব্বা না পড়লে, খোরমা খেজুর না খেলে আপনি মুসলিম জাতির অংশ না। অথচ আপনার যদি মদ্যপানের অভ্যাস থাকে, আপনার যদি আরও নানান কুকর্মের দোষ থাকে, তারপরেও আপনি মুসলিম থাকতে পারেন। গোটা পৃথিবী খুঁজে দেখেন, আমাকে একটা মানুষ দেখান, মুসলিম অমুসলিম দুই ক্ষেত্রেই যে কখনও পাপ করেনাই। পাবেন না। সম্ভব না। অথচ ফেসবুকে কমেন্টের বেলায় সবাই ফেরেস্তা।
সেই ভীষণ দুরূহ সময়ে, এই মাহমুদ মামদানির বইটাই মুসলিমদের ঘুরে দাঁড়াতে সাহায্য করেছিল। অমুসলিমদের দৃষ্টিভঙ্গিও পাল্টাতে শুরু করেছিল। যেই নিউইয়র্কে পাগড়ি আর দাড়ি থাকার কারনে শিখদের মুসলিম ভেবে নিয়ে মার দিত, সেই নিউ ইয়র্কেই এখন রাস্তায় রাস্তায় হালাল খাবারের দোকান। এই বিপুল পরিবর্তনে মাহমুদ মামদানির মতন লোকেদের কি ভূমিকা নেই?

আমার অতি প্রিয় সাহাবী খালিদ বিন ওয়ালিদের (রাঃ) উদাহরণ দিতে পারি। ভদ্রলোক আমাদের দৃষ্টিতে অতি সম্মানিত সাহাবী। কিন্তু তাঁর যুগে ও সময়ে তাঁর বিরুদ্ধে সাহাবীদের অভিযোগের শেষ ছিল না। খালিদ এই করেছে, খালিদ ঐ করেছে, এইটা ইসলামী চেতনার সাথে যায় না, ওটা যায় না। নবী (সঃ) একবার দোয়ায় আল্লাহকে বলেছিলেন "ইয়া আল্লাহ, খালিদ যা করলো, এর সাথে আমার কোন যোগাযোগ নেই!"
অথচ প্রিয় রসুলাল্লাহই (সঃ) তাঁকে উপাধি দিয়েছিলেন "আল্লাহর তরবারি।"
খলিফা আবু বকরের (রাঃ) কাছে অভিযোগ নিয়ে আসা হতো। উমার (রাঃ) ক্ষমতায় এসেই খালিদকে সেনাপ্রধানের পদ থেকে বরখাস্ত করেন। কেন? বুঝে নেন।
কিন্তু এত অভিযোগের পরেও তাঁর উপর আল্লাহর এতটাই বরকত ছিল যে তাঁর হাত ধরেই মুসলিম সাম্রাজ্য দিকে দিকে ছড়িয়ে পড়েছিল। তাঁর পর্যায়ের মিলিটারি জেনারেল আমাদের ইতিহাসে আর একটাও আসেনি।
মৃত্যুশয্যায় তিনি আফসোস করে বলেছিলেন তাঁর জীবনের সবচেয়ে আরাধ্য সাধ ছিল শহীদ হওয়া, যুদ্ধের ময়দানে বীরের মতন মৃত্যুবরণ। সেটা আল্লাহ কবুল করেননি। তিনি ইসলামের খেদমত করতে চেয়েছিলেন। হাফেজ হতে পারেননি, মুহাদ্দেসও নন। কিন্তু তিনি যা পারতেন, মিলিটারি কমান্ডমেন্ট, তিনি সেই স্কিল দিয়েই দ্বীনের খেদমত করেছেন। আল্লাহ যেন তাঁকে গ্রহণ করেন।

খুবই গভীর ফিলোসফি। আপনি মহা বেকুব, মহা মূর্খ হলেই ধরে নিবেন শুধুমাত্র কুরআনে হাফেজ হলেই বুঝিবা আপনি ইসলামের খেদমত করতে পারবেন। মোহাম্মদ আলীর মতন জনপ্রিয় বক্সার, জোহরান মামদানির মতন জনপ্রিয় রাজনীতিবিদরা অতি সহজে যা করতে পারেন, সেটা অনেক "খাঁটি" মুসলিমের দ্বারা জীবনেও সম্ভব না।
আমি বলতেই পারি নেতানিয়াহু একজন যুদ্ধাপরাধী, নরেন্দ্র মোদী একটা খুনি সন্ত্রাসী। আমাদের কথায় কিছুই যাবে আসবে না। কেউ পাত্তা দিবে না।
কিন্তু যখন মামদানি এই কথাগুলি বলে, তখন ওদের গলা শুকিয়ে যায়।
এই হচ্ছে পার্থক্য।

হ্যা, মামদানির যে প্রশংসা করলাম, এখন যদি আপনি ধরে নেন আমি বলতে চাইছি তিনি আসমানের ফেরেস্তা, বা উনার কাছে দ্বীনের বার্তা নিয়ে জিব্রাঈল (আঃ) আসেন, তাহলে আপনিই মূর্খ।
আমি বলতে চাইছি তাঁর দাবি অনুযায়ীই তিনি একজন মুসলমান। তিনি আমাদেরই উম্মার অন্তর্ভুক্ত। এবং আমাদের জন্য অতি গর্বের যে নিউইয়র্কের মতন শহরে তিনি এই পরিচয়েই ডোনাল্ড ট্রাম্পের চোখে চোখ রেখে মেয়র হতে পেরেছেন। তিনি সোশ্যালিস্ট, নাকি এলজিবিটিকিউ টলারেন্ট, নাকি তাঁর আম্মা কামসূত্রের ডিরেক্টর, ওর বৌ পর্দা করে না ইত্যাদি ফাত্রামি আলাপ পাড়তে আসবেন না। সে ইসলাম প্রচার করতে গদিতে বসে নাই। সে দাবিও করছে না এগুলি হালাল, আমাদের সবার নামাজ রোজা বাদ দিয়ে এসব করা উচিত, ইত্যাদি ইত্যাদি।
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:০৯
৬টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দ্যা এডামেন্ট আনকম্প্রোমাইজিং লিডার : বেগম খালেদা জিয়া

লিখেছেন ডি এম শফিক তাসলিম, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৪

১৯৪৫ সালে জন্ম নেয়া এই ভদ্রমহিলা অন্য দশজন নারীর মতই সংসার নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন, বিয়ে করেছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের অন্যতম সুশাসক শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কে! ১৯৭১সালে এ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×