সুখী মানুষ কথা বলে বেশি। কিন্তু বেশি কথাকেই তার কাছে মনে হয় অল্প কথা কারণ তার কাছে সে কথার গুরুত্ব থাকে বেশি। খবর ইয়াহু অনলাইনের।
সংবাদমাধ্যমটির বরাতে জানা গেছে, ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি ও উইনিভার্সিটি অব অ্যারিজোনা-এর মনোবিজ্ঞানীরা সুখী ও অসুখী মানুষের পার্থক্য বের করতে তাদের আলাপচারিতার এই বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়েছেন।
সংবাসমাধ্যমটি জানিয়েছে, এই গবেষণায় অংশ নেয়া ভলিন্টিয়ারদের ইলেকট্রনিক্যালি অ্যাক্টিভেটেড রেকর্ডার (ইয়ার) নামের একটি যন্ত্র চারদিন পরিয়ে রাখা হয়। এই যন্ত্রে তাদের জীবন নিয়ে সময় সময় বলা টুকরো টুকরো আলাপচারিতা রেকর্ড করে রাখা হয়।
রেকর্ড করা অডিও ক্লিপ ঘেঁটে দেখা গেছে, শতকরা ২৫ ভাগেরও কম সময় সুখী মানুষ একা কাটায় আর অসুখীদের চেয়ে শতকরা ৭০ ভাগ বেশি কথা বলে। আর তারা যা বলে তা অসুখী মানুষের চেয়ে দ্বিগুন গুরুত্বসম্পন্ন কথা বলে। কম কথাও তিন ভাগের এক ভাগ বেশি গুরুত্বপূর্ন হিসেবে বলে সুখী মানুষ।
এই গবেষণার ফল সাইকোলজিক্যাল সায়েন্স সাময়িকীর আগামী ইস্যুতে পাওয়া যাবে।
গবেষকদের বরাতে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, কারণ বা প্রভাব যাই হোক না কেনো, গভীর আলাপচারিতা মানুষের সুখেরই নিয়ামক।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



