এবিষয়ে করণীয় কী জানতে চাইলে তিনি বলেন, আশি-নব্বইয়ের দশকে আমরা যারা কবিতা লিখতাম, সেময় সাহিত্যের পাতাগুলোয় আমাদের একটা পরীক্ষা হতো। তারপর কবিতা ছাপা হতো। লিটলম্যাগগুলোয় কবিতা ছাপাতাম। অনেকদিন ধরে এভাবে চর্চা হতো। চর্চার অনেক পরে তারপর আমরা বই বের করতাম। তখন বই বের করা অনেক কষ্টের ছিল। এখন তো কম্পিউটারে কম্পোজ করে বই প্রকাশ করতে সময়ই লাগে না। এখন অনেকের হাতেই পয়সাকড়ি আছে। এইসব বই অধিকাংশই ডাস্টবিনে বা ফুটপাতে চলে যায়। এটা নিয়ে আসলে করণীয় কিছু নেই। অনেক প্রকাশক আছে যারা লেখকের কাছ থেকে টাকা নিয়ে বই প্রকাশ করে। অমর একুশে বইমেলা স্বীকৃতি পেয়েছে সাহিত্যপ্রেমী মানুষের প্রাণের মেলা হিসেবে। এই মেলার প্রতিদিনের অপরিহার্য অনুষঙ্গ নতুন বই। বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক বইয়ের পাশাপাশি আসছে কবিতার বইও। বাংলা একাডেমির তথ্যমতে গত পাঁচ বছরে (২০২০-২০২৪) বইমেলায় নতুন কবিতার বই এসেছে ৫ হাজার ৮০২টি। যেখানে মোট বই এসেছে ১৭হাজার ৭৯৬টি। অর্থাৎ কবিতার বই মোট বইয়ের প্রায় এক তৃতীয়াংশ। বিষয়ভিত্তিক বইয়ের হিসেবে সবচেয়ে বেশি এটি। বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত বাংলা একাডেমির জনসংযোগ থেকে প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানা যায়, ২০২০সালে বইমেলায় মোট বই আসে ৪ হাজার ৯১৯টি। এরমধ্যে কবিতার বই ১ হাজার ৫৮৫ টি। এর আগে ২০২১ সালে ১৮ মার্চ থেকে শুরু হওয়া মেলায় বই আসে মোট ২ হাজার ৬৪০টি, এরমধ্যে কবিতার বই ছিল ৮৯৮টি। ২০২০ সালে মোট বই আসে ৩ হাজার ১২৪টি, এর মধ্যে কবিতার বই ছিল ৯৭০টি।সংখ্যাটা আশা জাগানিয়া হলেও কবিতার মান নিয়ে রয়েছে বিতর্ক। যেই কবিতা এক সময় আন্দোলন সংগ্রামে প্রাণ জোগাতো, বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন-একাত্তরের রণাঙ্গনে মনোবল ধরে রাখার উৎস ছিল, এখন আর সেই অবস্থা নেই বলে অভিযোগ। বর্তমানে কবিতার মান নিয়ে অসন্তোষের শেষ নেই। কবি আর কবিতার মান নিয়ে পাঠক-গবেষকরা সমালোচনায় মুখর। পাঠকরা বলছেন, কবিতার মান ঠিক রাখতে না পারলে কবিতার গৌরবের ঐতিহ্য হারাতে হবে হয়তো। লেখাটি সরাসরি পত্রিকা থেকে কপি করা। হাবিজাবি লেখি বলে আমি এখনো বই ছাপানো চেষ্টা করি নাই। কবিতার বই লেখে কবিতায় ছন্দ মন্দ কিছু নেই। পাঠক আস্থা হারিয়ে যাওয়া। এটা কবিতার ভরাডুবি। কবিতার শিল্প বিপ্লব নয় অকবিতার শিল্প বিপ্লব ২০ শতকের।
বইমেলার কবিতার বই: পাঁচ বছরে বাজারে এসেছে প্রায় ছয় হাজার, মান নিয়ে বিতর্ক
এবিষয়ে করণীয় কী জানতে চাইলে তিনি বলেন, আশি-নব্বইয়ের দশকে আমরা যারা কবিতা লিখতাম, সেময় সাহিত্যের পাতাগুলোয় আমাদের একটা পরীক্ষা হতো। তারপর কবিতা ছাপা হতো। লিটলম্যাগগুলোয় কবিতা ছাপাতাম। অনেকদিন ধরে এভাবে চর্চা হতো। চর্চার অনেক পরে তারপর আমরা বই বের করতাম। তখন বই বের করা অনেক কষ্টের ছিল। এখন তো কম্পিউটারে কম্পোজ করে বই প্রকাশ করতে সময়ই লাগে না। এখন অনেকের হাতেই পয়সাকড়ি আছে। এইসব বই অধিকাংশই ডাস্টবিনে বা ফুটপাতে চলে যায়। এটা নিয়ে আসলে করণীয় কিছু নেই। অনেক প্রকাশক আছে যারা লেখকের কাছ থেকে টাকা নিয়ে বই প্রকাশ করে। অমর একুশে বইমেলা স্বীকৃতি পেয়েছে সাহিত্যপ্রেমী মানুষের প্রাণের মেলা হিসেবে। এই মেলার প্রতিদিনের অপরিহার্য অনুষঙ্গ নতুন বই। বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক বইয়ের পাশাপাশি আসছে কবিতার বইও। বাংলা একাডেমির তথ্যমতে গত পাঁচ বছরে (২০২০-২০২৪) বইমেলায় নতুন কবিতার বই এসেছে ৫ হাজার ৮০২টি। যেখানে মোট বই এসেছে ১৭হাজার ৭৯৬টি। অর্থাৎ কবিতার বই মোট বইয়ের প্রায় এক তৃতীয়াংশ। বিষয়ভিত্তিক বইয়ের হিসেবে সবচেয়ে বেশি এটি। বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত বাংলা একাডেমির জনসংযোগ থেকে প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানা যায়, ২০২০সালে বইমেলায় মোট বই আসে ৪ হাজার ৯১৯টি। এরমধ্যে কবিতার বই ১ হাজার ৫৮৫ টি। এর আগে ২০২১ সালে ১৮ মার্চ থেকে শুরু হওয়া মেলায় বই আসে মোট ২ হাজার ৬৪০টি, এরমধ্যে কবিতার বই ছিল ৮৯৮টি। ২০২০ সালে মোট বই আসে ৩ হাজার ১২৪টি, এর মধ্যে কবিতার বই ছিল ৯৭০টি।সংখ্যাটা আশা জাগানিয়া হলেও কবিতার মান নিয়ে রয়েছে বিতর্ক। যেই কবিতা এক সময় আন্দোলন সংগ্রামে প্রাণ জোগাতো, বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন-একাত্তরের রণাঙ্গনে মনোবল ধরে রাখার উৎস ছিল, এখন আর সেই অবস্থা নেই বলে অভিযোগ। বর্তমানে কবিতার মান নিয়ে অসন্তোষের শেষ নেই। কবি আর কবিতার মান নিয়ে পাঠক-গবেষকরা সমালোচনায় মুখর। পাঠকরা বলছেন, কবিতার মান ঠিক রাখতে না পারলে কবিতার গৌরবের ঐতিহ্য হারাতে হবে হয়তো। লেখাটি সরাসরি পত্রিকা থেকে কপি করা। হাবিজাবি লেখি বলে আমি এখনো বই ছাপানো চেষ্টা করি নাই। কবিতার বই লেখে কবিতায় ছন্দ মন্দ কিছু নেই। পাঠক আস্থা হারিয়ে যাওয়া। এটা কবিতার ভরাডুবি। কবিতার শিল্প বিপ্লব নয় অকবিতার শিল্প বিপ্লব ২০ শতকের।
![](https://s3.amazonaws.com/somewherein/assets/css/images/generic-ads-580x400.jpg)
শোকের উচ্চারণ।
নিত্যদিনের জেগে উঠা ঢাকা - সমস্তরাত ভারী যানবাহন টানা কিছুটা ক্লান্ত রাজপথ, ফজরের আজান, বসবাস অযোগ্য শহরের তকমা পাওয়া প্রতিদিনের ভোর। এই শ্রাবণেও ময়লা ভেপে উঠা দুর্গন্ধ নিয়ে জেগে... ...বাকিটুকু পড়ুন
যা হচ্ছে বা হলো তা কি উপকারে লাগলো?
৫ হাজার মৃত্যু গুজব ছড়াচ্ছে কারা?
মানুষ মারা গিয়েছে বলা ভুল হবে হত্যা করা হয়েছে। করলো কারা? দেশে এখন দুই পক্ষ! একে অপর কে দোষ দিচ্ছে! কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন
আন্দোলনের নামে উগ্রতা কাম্য নয় | সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যবাদকে না বলুন
প্রথমেই বলে নেয়া প্রয়োজন "বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার সমস্ত অপচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে" ধীরে ধীরে দেশে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসছে। ছাত্রদের কোটা আন্দোলনের উপর ভর করে বা ছাত্রদের... ...বাকিটুকু পড়ুন
কোন প্রশ্নের কি উত্তর? আপনাদের মতামত।
এখানে মাত্র ৫টি প্রশ্ন রয়েছে আপনাদের নিকট। আপনারা মানে যত মুক্তিযোদ্ধা বা অতিজ্ঞানী, অতিবুদ্ধিমান ব্লগার রয়েছেন এই ব্লগে প্রশ্নটা তাদের নিকট-ই, যদি তারা এর উত্তর না দিতে পারেন, তবে সাধারণ... ...বাকিটুকু পড়ুন
চাকুরী সৃষ্টির ব্যাপারে আমাদের সরকার-প্রধানরা শুরু থেকেই অজ্ঞ ছিলেন
আমার বাবা চাষী ছিলেন; তখন(১৯৫৭-১৯৬৪ সাল ) চাষ করা খুবই কষ্টকর পেশা ছিলো; আমাদের এলাকাটি চট্টগ্রাম অন্চলের মাঝে মোটামুটি একটু নীচু এলাকা, বর্ষায় পানি জমে থাকতো... ...বাকিটুকু পড়ুন