somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অপেক্ষা

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৫৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

গোপালপুর উপজেলার সূতি পলাশ গ্রাম।একবারে ছোট গ্রাম। ছোট হওয়ার এক সুবিধা, সবাই সবাইকে চেনে।
আজ গ্রামে অন্য রকম আমেজ।সবাই দলবেধে বাজারে ঠিক ঝুড়িবটের নিচে জটলা করেছে।এক ছোট ছেলের হাতে এক টুকরা কাপড়, পুরোটা সবুজ মাঝে লাল গোল্লায় হইলদা রঙে আঁকাবাঁকা কিছু একটা আকা।
ছোট্ট ছেলে দরাজ গলায় চিৎকার করছে,"জয় বাংলা!জয় বাংলা!,,দ্যাশ স্বাধীন হইছে!তুমরাও আমার লগে কও।জয় বাংলা কও।"
এই গ্রামে জয় বাংলা বলা নিষেধ। আগে বাঘা কাদের ছিল, তিনি কোথায় উধাও হয়ে গেছেন, কেউ জানে না।তখন অন্য কথা ছিল, এখন অন্য নিয়ম। আব্দুস সালাম সাবের নতুন নিয়ম, সকাল বিকাল মিছিল হইবো "পাকিস্তান জিন্দাবাদ!" এই ছেলের ভয়ডর একেবারে নাই, বিরাট সাহস!

আমেনা খাতুন কলাপাতা দেউরির ফাক দিয়ে বোঝার চেষ্টা করছেন, মিছিলের কারণ কি?বেবাকতে জয় বাংলা কয় কেন?
মেয়েছেলেদের বাড়ির বাইরে যাওয়া নিষেধ। দেশে মুসলিম শাসন কায়েম হয়েছে, মেয়েছেলের পর্দা করতে হবে। যে মেয়ের চেহারা পর পুরুষ দিনে তিনবার দেখবে তার তালাক হয়ে যাবে, গায়েবি তালাক। ভাষানী সাবের এই নিয়ম, মসজিদের মাওলানা নিজ কানে শুনে এসেছেন।
আমেনার মন টানছে বেড়িয়ে মিছিল দেখেন, কিন্তু সাহস নাই।
উনার দুঃখের দিন।একমাত্র ছেলে লালু বাড়ি নাই। কয়েক মাস আগে কোথাও চলে গেছে।বিরাট জিদখোর ছেলে।
উনার ছেলের নাম শহীদুল ইসলাম। ছেলের জন্মের পরই বাবা মারা গেছে, অপয়া ছেলে।অপয়া ছেলের ভালো নাম রাখা যায় না, তাই তিনি লালু ডাকেন।

সেদিন ছেলেকে মুসলমানি করিয়েছেন। ছেলের তবু শান্তি নেই।লুঙ্গির কুচি ধরে সে পাড়া বেড়াতে বেড়িয়ে যায়। তিনি ছেলেকে কিছু বলেন না, বাপ মরা ছেলেকে মারা যায় না।আল্লাহ বেজার হবেন।
সন্ধ্যায় খেতে বসে ছেলে বললো,"মায়া, জানোনি? দ্যাশে যুদ্ধ লাগছে।দ্যাশ স্বাধীন করতে হইবো।ডাহায় বেবাকতেরে পাকিস্তানির পুলিশ মাইরা ফেলছে।শেখ সাবেরে হেরা ধইরা নিছে।"
আমেনা মুখ বাকিয়ে বললেন,"তাই তর কি হইছে।তুই বাড়ির বাইরে যাইবি না।তর মুসুলমানি হইছে, তর কাটা ধন মাইয়ারা দেখলে নজর লাগবো, ধন ফুইল্লা যাইবো।তুই বাড়ির বাইরে যাবি না।"

"এইডা কি কও মায়া, এইডা কোন কতা কইলা।দ্যাশে যুদ্ধ লাগছে আমি ঘরে বইয়া থাকমু!আমি মনে লইছি যুদ্ধে যামু।"
"না, তুই কোন হানে যাবি না।কোন না কোন শেখের বেটা, তার জইন্যে যুদ্ধে যাওনের কাম নাই।ধন হুগাইলে মক্তবে যাবি।মুন্সি হবি, আংগর খাওনের অভাব হইবো না।"

"কি কও মায়া!না গেলে, শেখ সাবেরে মুখ দেহামু কেমনে!হেয় কইবো, লালু মিয়া দ্যাশে যুদ্ধ লাগছে তুমি কি করেছ? শেখ সাব ভাষনে কইছেন, বেবাকতেরে যুদ্ধ করতে হইবো। আমি যুদ্ধে যামুই।"
আমেনা ছেলেকে দিলেন এক চড়।লালু ভাতের থালা ছুড়ে দিয়ে শুয়ে পরলো।
সকালে লালুকে আর খুজে পাওয়া যায়নি।

আমেনা খাতুন কাপছেন। ও আল্লাহ! মিছিলের এক্কেরে সামনে লালু, পোলায় দেহি জয় বাংলা কয়!পোলারে সালাম সাবে মাইরা ফালাইবো তো!তিনি দৌড়ে গেলেন, কত বেগানা পুরুষ তাকে দেখলো।তাতে কি? আগে ছেলের জীবন!তিনি ছেলের গালে এক চড় দিলেন, "তুমার দ্যাশের প্রতি বিরাট পিরিতি!গেছিলা কই, বদমাইশ পোলা।বাইতে আয়।"
ছেলেকে টেনে বাড়ির ভিতর আনলেন। ছেলেকে জড়িয়ে ধরে আছেন, ফিসফিসিয়ে বললেন,"অ বাজান, তর ধন হুগাইছেনি?"
লালু ফিক করে হেসে ফেললো।

লালুর মা আমেনা খাতুন লালুকে কসম দিলেন যাতে আর কোনদিন বাড়ি ছাইড়া না যায়, মাওলানা সাবের কাছ থেকে তাবিজ দিলেন।
তাতেও কাজ হল না। লালু ঠিকই বাড়ি ছাড়লো, তাকে শেখ সাবের সাথে দেখা করতে হবে। এই লোককে এক নজর না দেখলে এই জীবন দিয়া কি হইবো! এবার ছেলে আমেনা খাতুনের একটা সোনার চুড়ি নিয়ে গেল।বেচে মুজিব কোট কিনতে হবে। তার সাথে দেখা করতে যাবে, ফকিন্নির মত যাওয়া যায় না। তার সামনে তার প্রিয় পোশাক পইরা যাওয়াই নিয়ম।

একেবারে চিপা সেকরার দোকান, এখনকার চায়ের দোকানের চেয়ে ছোট। সেকরার নাম সেলিম, দোকানের নাম আপন জুয়েলার্স। লালু এই দোকানে চুড়ি বিক্রি করলো।
এই দোকানে আরেকজন এসেছিল বৌয়ের গয়না বন্ধক রাখতে, টাকা দিয়ে পিজি হাসপাতাল রঙ করবে। তাকে যে টাকা দেয়া হয়েছে পুরা হাসপাতাল রঙ করার জন্য, তাতে হবে না। শেখ সাব যদি হাসপাতাল দেখতে আসে, সে কি জবাব দিবে। সে নিশ্চিত দেশে ফিরেই শেখ সাব হাসপাতাল পরিদর্শনে যাবেন, সব আহত মুক্তিযোদ্ধাতো হাসপাতালেই!
গয়না আনার সময় বৌ অনেক কান্নাকাটি করেছে, তাতে শফিক টলেনি।মেয়েদের সব কিছুতেই ফ্যাচফ্যাচানি!এগুলা নিয়ে পরে থাকলে চলে না। শেখ সাব দেশের জন্য এত করলেন, সে শুধু নিজের টাকায় হাসপাতাল রঙ করে শেখ সাবরে চমকে দেবে, তাতে দোষের কিছু নাই!

লালু ছোট মানুষ, এই সুযোগে সেকরা সেলিম ওকে দামে ঠকালো। সে আরেক দফা ঠকলো গুলিস্তান মুজিব কোট কিনতে গিয়ে।তখন মুজিব কোটের বিরাট দাম, সবাই কোন কারণে পণ নিয়েছে মুজিব পরতেই হবে।
সে কোট কিনলো, পাঞ্জাবি আর চশমা কেনার টাকা কম পরলো। যাইহোক শেখ মুজিবুর রহমান তখনও দেশে ফিরেন নাই।এটা আশার কথা, লালু উদ্যমে শফিকের সাথে রঙের কাজে লেগে গেল।পাঞ্জাবি আর চশমা কিনার টাকা হলেই আর কাজ করবে না। মুজিব কোট পরবে আর চমশা পরবে না, তা হবে না।
লালু শফিককে সব বলেছে। শফিক বলেছে তাকে সব কিনে দিবে, তাকে ছাড়া সে শেখ সাবের সাথে দেখা করবে না।

বিকালে একটা অঘটন ঘটে গেল! দুই মিস্ত্রী রঙের কাজ ফেলে কথা বলছিল। শফিক ওদের ধমক দিল,"কথা কম, কাজ কর।কোনদিন শেখ দেশে আইসা পড়ে ঠিক নাই।দেখবি ছেড়া স্যান্ডেল, ময়লা কালা কোট পইরা পিজি হাসপাতালে আইসা পরছে।এমন বিচ্ছিরি হাসপাতাল দেখলে মান-ইজ্জত থাকবো না।"
একজন দমলো না, কথা চালাচালি করতেই থাকলো।
"ইয়াহিয়া মারাত্মক চিজ, এত সহজ না।দেখ গিয়া শেখেরে মাইরা ফেলছে, হেয় বাইচা নাই।কিয়ের ফিইরা আইবো!"
শফিক রেগে গেল। তার কলার ধরে বললো,"নটিমাগির পো, তুই এক্ষণ তর কথা ফিরাইয়া লইবি।তুই অহন কইবি, শেখ সাবে মরে নাই।তিনি বাইচা আছেন।তুই ক, এক্ষন ক।"
মিস্ত্রীর বিকার নাই। সে বললো,"আমার বাপ এক, জবান এক।শেখ বাইচা নাই। পাকিরা হেরে ধইরা নিয়া জামাই আদর করে নাই। মাইরা ফেলছে।"
শফিক ভেউভেউ করে কাঁদছে।সে মিস্ত্রীকে গলা টিপে মেরে ফেললো।

শেখ মুজিবুর রহমান ১০ জানুয়ারি দেশে ফিরে এলেন। তাকে তেজগাঁও বিমানবন্দরে বিরাট সংবর্ধনা দেয়া হল। তিনি বঙ্গবন্ধু উপাধি পেলেন। লালুর মন তাকে দেখার জন্য উশখুশ করছিল, সে যায় নাই।সে শফিকের সাথেই শেখ সাবের সাথে দেখা করবে। শফিকের খবর নাই, হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে।
বঙ্গবন্ধু বাকশাল কায়েম করলেন। যারা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী ছিল, সবাইকে ক্ষমা করে দিলেন। দেশ স্বাধীন হয়েছে, সবাই খুশি। কেবল মাওলানা ভাসানী অখুশি। উনি ইসলামি রাষ্ট্র চান। বুড়া মানুষ নিয়ে এই এক সমস্যা, নিজে যেটা বুঝেন সেটাই!

শফিককে আবার দেখা গেল লালুর সাথে। সে আশাবাদী, যে লোক দেশ বিরোধী লোকদের ক্ষমা করে দিতে পারে, সে নিশ্চয়ই তাকেও ক্ষমা করে দিবে। একটা গরীব মিস্ত্রির চেয়ে দেশ অনেক বড়।সে শেখ সাবের পা জড়ায়ে ধরবে, ছাড়বে না।সে শুনেছে, শেখ সাব দয়ার শরীর।শেখ সাব মানুষের সাথে গলা মিলিয়ে কাঁদেন। অন্তরে মধু না থাকলে, মুখ দিয়ে উগরে দেয়া যায় না। তিনি অন্তরে মধু নিয়েই জন্মেছেন।

১৫ আগস্ট। সকাল থেকেই লালু, শফিক উত্তেজিত। আগামীকাল ওরা শেখ সাবের সাথে দেখা করতে যাবে। ওরা মোটা ফ্রেমের চশমা কিনেছে, কেবল জুতা কিনতে পারে নাই। শেখের মত চুল উল্টাদিকে নিতে গিয়েই টেকা শেষ, নাপিত বেটা মেলা টেকা নিল।
অবশ্য শেখ সাব মানুষের মুখের দিকে তাকিয়ে কথা বলেন, পায়ের দিকে না।উনার নজর উচু!এটা আশার কথা।
রাতেও ওদের ঘুম এল না।ওরা হেটে ধানমণ্ডি ৩২ নাম্বার বাসার কাছেই চলে এল।আগামীকাল দেখা হবে, আজ ধারেকাছে থাকাই ভালো। প্রতিদিন বাসার সামনে অনেক লোক থাকে, আজ নেই।আজ রহস্যময় কারনে বাসার সামনে ফাকা।

ওরা দুজন বাসার পাশেই এক হোটেল থেকে ভাত খাচ্ছে, কৈ মাছ ভাজা আর শিং মাছের পাতলা ঝোল দিয়ে ভাত। হোটেলের নাম "নবাব বিরিয়ানি হাউজ"। আগে কাচ্চি-বিরিয়ানি রান্না হত, একদিন দোকান মালিক হাজি নবাব স্বপ্নে দেখলেন শেখ সাব তার দোকানে এসে বললেন,"অই নবাব, কৈ ভাজা আর শিং মাছের ঝোল দিয়া ভাত দে।লেবু দিবি,কাচা মরিচ দিবি আর ভাত যেন ঠান্ডা না থাকে।"
ডেগে কাচ্চি আছে, ভাত,কৈ ভাজা, শিং মাছের ঝোল নাই। হাজি নবাব লজ্জা পেলেন।
তার পর থেকে এই ব্যবস্থা,এই দুইটা ছাড়া আর কিছু রান্না হয় না। হাজি নবাব বিশ্বাস করেন, শেখ সাব একদিন তার হোটেলে আসবেন। সেদিন সে দোকানের নাম পরিবর্তন করবে, বঙ্গবন্ধু বিরিয়ানি হাউজ!

ঢাকার আকাশ বাতাস ভারী।শেখ মুজিব আর নেই। যে লোককে ইয়াহিয়া মারতে সাহস পায়নি। তাকে হত্যা করেছে বাংলাদেশের লোক!
তাও আবার যারা দাবী করে তারা প্রকৃত দেশ প্রেমিক, দেশের জন্য সদা জীবন দিতে প্রস্তুত। তারাই দেশের প্রাণটা কেড়ে নিলো!
কেউ কিছুই বললো না, কোন প্রতিবাদ না,কোন মিছিল না। যুদ্ধ করে দেশের মানুষের রক্ত তখন ঝিমিয়ে পরেছে।

পরদিন দুপুরের দিকে শফিক আর লালু ৩২ নম্বর বাসার সামনে দিয়ে হাটছিল। একটা আর্মির গাড়ি বাসায় প্রবেশ করলো। সৈনিকদের দল এদের দুজনকেই দেখছে। কেউ কিছু বলছে না, গুলি করছে না, ওরা ধান্দা দেখছে। দুজন মুজিব রাস্তায় হাটছেন, ছোট মুজিব! বড় মুজিব!

আর্মির গাড়িটা বেড়িয়ে আসছে। শফিক তারস্বরে চিৎকার শুরু করলো, "মুজিব হত্যার বিচার! মুজিব হত্যার বিচার চাই!...." কেউ তাকে তাল দিচ্ছে না।
লালু পাশের মসজিদে প্রশ্রাব করতে গেছে।
গাড়িটা ঠিক ওর সামনে এসে থামলো। কাচ নামিয়ে কথা বললো কমবয়সী এক মেজর, ঠোটের উপরে কুচকুচে কালো গোফ, চোখে পাইলট সানগ্লাস।
"তোমায় দেখে ভয় পেয়েছি। ভেবেছি, শেখ মুজিব স্বয়ং নিজের হত্যার বিচার চাইছেন।তোমার বিরাট সাহস, সাহসী মানুষ আমার পছন্দ। এসো, গাড়িতে উঠে এসো।"

লালু এসে শফিককে পায়নি, আর কোনদিন তাকে পাওয়া যায়নি। লালু যাকেই পায় জিজ্ঞেস করে,"বাই, শফিক বাইরে দেকছেন। লোকটা উড়াইল্লা পাখি, কই কই যায় ঠিক নাই।হেরে নিয়া শেখের লগে দেখা করতে যাবো।এই লুকের খবর নাই!বলেন বাই, এগুলা ভালা লাগেনি!"
কেউ কথার জবাব দেয় না।

তখন ৩২ নাম্বার বাসায় কড়া পাহারা, একদল জওয়ান দিনরাত পাহারা দেয়।
মুজিব কোট, মোটা ফ্রেমের কালো চশমা, সাদা খদ্দরের পাঞ্জাবী, পায়ে লাল টকটকে বার্মিজ স্যান্ডেল পড়া, চুল সুন্দর করে উল্টোদিকে আচড়ানো এই ছোট্ট ছেলে লালু দেখতে অবিকল শেখ মুজিবুর রহমান। যে দেখে চমকে যায়। লালুর আফসোসের সীমা নাই, এই ড্রেসের সাথে লাল স্যান্ডেল মিলে নাই।
সে আয়েসি ভঙ্গিতে এক জওয়ানের সামনে দাড়ালো, হাতে জ্বলন্ত বিড়ি।লালু নতুন বিড়ি খাওয়া শিখেছে, খেতেই হবে। শেখ সাবে বিড়ি খায়, বিড়ির নাম হাভানা।
"বাইসাব, মনে লইছে শফিক বাইরে ছাড়াই শেখের লগে দেখা করমু।ব্যবস্থা কইরা দেন।গিয়া বলবেন, লালু দেখা করতে আসছে।সে বেকতের ছুডু মুক্তিযোদ্ধা।"

সন্ধ্যা হব হব করছে। কমবয়সী জওয়ান এই কিশোর মুজিবকে দেখে ভয় পেল! ভীতু মানুষ যা ইচ্ছে তাই করতে পারে। সে রাইফেল উঁচিয়ে গুলি করতে যাবে, তাকে থামালো সেই মেজর যার সাথে শফিক গাড়িতে চড়েছিল।
মেজর বললেন,"দেশের মানুষ মুজিব পাগল, সবাইকে মেরে ফেলবে নাকি!"
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৫৬
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মশ্রী পুরস্কার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬



এ বছরের পদ্মশ্রী (ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা) পদকে ভূষিত করা হয়েছে, বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীত এর কিংবদন্তি শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে।

আমরা গর্বিত বন্যাকে নিয়ে । ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×