ভাগে কম পড়লে বা কিছুই না পেলে বলে ভিসি খারাপ।
পদত্যাগ চাই।
.. আরেক ভিসি আসুক। আবার ভাগ হোক।
সব টাকার খেলা।
টাকা ফেরত নিলে দেখবেন সব ঠান্ডা।
৭-৮ বছর জাবত সেশন জট নেই, ছিলনা। এখন হছে। সব দাবি মেনে সব আসামী ধরার পরও বুয়েটে ছাত-ছাত্রীদের ক্লাসে ফিরতে দিচ্ছে না শিবির চক্র।
উনিই একমাত্র ভিসি, যিনি ডেভেলপমেন্টের টাকা ভাগাভাগি করতে অস্বীকার করেছিলেন।
উচ্চপর্যায়ে জানিয়েছিলেন। এবং যার কারনে ক্ষমতাসীন দলের ২ টপ ছাত্রনেতার পদ হারাতে হয়েছিল।
তষ্করের দল এসবকে আপ্রিশিয়েট না করে উলটো ওনাকেই চোর বলছে।
আগে অহরহ ভাগাভাগি হলেও বর্তমানে সরকারের উচ্চপর্যায়ে কেউ চায় না আর ভাগাভাগি(লুন্ঠন) হোক। কোন পাবলিক দাবি ছাড়া, মিডিয়া দাবির আগেই হাসিনা স্বতপ্রনদিত ভাবে ২ টপ ছাত্রনেতাকে বের করে দিয়েছেন।
যাই হোক -
আমি বুঝি না গরিব করদাতাদের দেয়া রাষ্ট্রীয় ফান্ড থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপমেন্টের শত শত কোটি টাকা ব্যাবহারের ক্ষমতা একক ভাবে ভিসির হাতে দিতে হবে কেন?
এটা তো আমেরিকা না যে বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীন স্বশাসিত, উচ্চ ছাত্র বেতনে, কর্পোরেট স্পনসরে বিশ্ববিদ্যালয় চলে।
রাষ্ট্র নিজে উম্মুক্ত টেন্ডার ডেকে মানসম্পন্ন ঠিকাদার দিয়ে প্রয়োজনীয় সকল নির্মান করবে, ১০ বছর ওয়ারেন্টি সহ।
একই পদ্ধতিতে ওপেন টেন্ডারে মেইনটেনেন্স ও কেনাকাটা করবে। ভিসিরা শুধু শিক্ষাদান ভিত্তিক কাজ করবে।
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩১