বিশ্বে যা কিছু মহান, সৃষ্টি চীর-কল্যাণকর,
"অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর"।
আমাদের সমাজে অর্ধেক নারী অর্ধেক পুরুষ। কিন্তু এই অর্ধেক নারীকে কি বিবেচনায় আনা হয়? ইতিহাস থেকেও কোন উদাহরণ আনা যায়না। ইতিহাসেও নারীর উন্নয়নের উদাহরণও বিরল।
আমরা যেই যুগে বাস করছি সেই নব্য অত্যাধূনিকতার যুগেও নারীর অধিকারের কথা বলে মূলত নারীকে বাজারের পণ্য করা হয়েছে তা বিভিন্ন টিভি শো তে প্রায় নগ্ন নারীদের দেখেই বোঝা যায়। নারীকে সংস্কৃতির ধারক বলে নারীকে মুলত অপসংস্কৃতির দিকেই ঠেলে দেয়া হচ্ছে। আর এতেই আমরা যেই যুগে বাস করছি সেই নব্য অত্যাধূনিকতার যুগেও নারীর অধিকারের কথা বলে মূলত নারীকে বাজারের পণ্য করা হয়েছে তা বিভিন্ন টিভি শো তে প্রায় নগ্ন নারীদের দেখেই বোঝা যায়। নারীকে সংস্কৃতির ধারক বলে নারীকে মুলত অপসংস্কৃতির দিকেই ঠেলে দেয়া হচ্ছে। আর এতেই বোঝা যায় নারী তার প্রাপ্য মর্যাদা থেকে বঞ্ছিত হচ্ছে।
আবার অধিকারের দিকে তাকালে দেখা যায় নারীরা সমাজের যেসব অবস্থানে থাকে মুলত পুরুষরাই তার কতৃর্ত্ব করে। আর নারীরা শূধুমাত্র সৈান্দর্য বর্ধণকারী হিসেবেই ভূমিকা পালন করে। নারীর তুলনায় পুরুষকে দেখা হয় অধিক যোগ্য হিসেবে।পুরূষকে অধিক বুদ্ধিমান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। নারীকে দেখা হয় অবলা অসহায় হিসেবে। আর মনে করা হয় ভোগ্য পণ্য হিসেবে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



