
এটি ভালো লাগা ছবি শিরোনামে নতুন সিরিজের প্রথম লেখা।
ফটোগ্রাফি নিয়ে আমার ব্যাপক আগ্রহ আছে। আমি নিজেও একটা সময়ে প্রচুর ছবি তুলেছি। এই নিয়ে পড়েছি, শিখেছি। যদিও শেখার সবটাই নিজের চেষ্টায়! আমরা সামাজিক মাধ্যমে ছবি দেখি অনেক। আমাদের পরিচিত অপরিচিত, চেনা অচেনা অনেক ফটোগ্রাফার মোবাইল বা ক্যামেরায় নানা দৃশ্য ধারণ করেছেন এবং তা শেয়ার করছেন অনলাইনের নানা মাধ্যমে। এই সিরিজে সেই সব ভালো লাগা ছবি নিয়ে কথা হবে। ছবিটির ফটোগ্রাফারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানো হবে।
ছবি নিয়ে কথার এই সিরিজ মাঝে মাঝেই পোষ্ট করবো।
মুচি হয়েও কী সুন্দর রাজার মতোন বসে পত্রিকাটি পড়ছেন তিনি, খুব ভালো লাগলো ছবিটি।
তিনি যে পড়ুয়া এটাও বোঝা যাচ্ছে পড়ার ভঙ্গীতেই। ফটোগ্রাফারের নাম পাইনি। তবে স্থান হিসেবে দেয়া ছিল বরিশাল।
চিত্রগ্রাহকের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো।
মুচি মূলত ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য, ইউপি, বিহার, ছত্তিশগড়, আসামে পাওয়া আদিবাসী বংশোদ্ভূত মানুষ।
আমাদের আশেপাশে এই শ্রেণির প্রতিনিধিদের দেখি আমরা। ত্রুটিযুক্ত বা পুরনো জুতা-সেন্ডেল মেরামত করে রং মাখিয়ে আমাদের ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত করে দেন। মুচি নামেই আমরা ডাকি ওদের। ঐতিহাসিকভাবে মুচিরা হিন্দু সস্প্রদায়ভুক্ত এবং তারা নিম্নশ্রেণীর ও সামাজিকভাবে ‘অস্পৃশ্য’ বলা চলে।
আমাদের দেশে পাঠক কমে যাচ্ছে এই নিয়ে মাঝে মাঝেই আমরা নানা হা হুতাশ দেখি।
এটা সত্যই। তবে কেন পাঠক কমছে, এর থেকে উত্তরণে কী করা যেতে পারে বা ইত্যাদি কঠিন আলাপে যাচ্ছি না আজ।
শুধু ছবিটি দেখে একরাশ ভালো লাগা জানাচ্ছি।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



