কেমন আছেন আপনারা?
আশা করছি সবাই খুব ভালোই আছেন!
বেশ কিছুদিন ধরে ব্লগ থেকে প্রায় দূরেই ছিলাম। ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও ব্লগে কোনোভাবেই নিয়মিত হতে পারছিলাম না। ইদানীং ব্যক্তিগত ও পারিবারিক ব্যস্ততা এতটাই বেড়ে গিয়েছে যে ব্লগে আসার জন্য প্রায়ই সময় পাই না। তাও মাঝে মাঝে সামান্য কিছু সময় পেলে ব্লগে এসে ঘুরে যাই। কিন্তু কারো পোস্ট পড়ে খুব ভালোভাবে মন্তব্য করার মতো সময় বের করতে পারছিলাম না।
সেদিন হুট করি ব্লগে আমার কাটানো দিনগুলোর হিসাব করতে গিয়ে বেশ অবাক হলাম। সুদীর্ঘ ৯ বছর ৮ মাস কিভাবে যে এত দ্রুত কেটে গেল উপলব্ধিই করতে পারলাম না। শুরু থেকে কিছুদিন আগে পর্যন্তও খুব নিয়মিত ছিলাম। যতটা না লিখতাম, তারচেয়ে অনেক অনেক বেশি পড়তাম। সত্যি কথা বলতে কি, এই ব্লগে আমার আসা হয়েছিল শুধুমাত্র ভালো ভালো লেখা পড়ার জন্য। পড়া আমার খুব পছন্দের একটা কাজ!
তখন ভালো ভালো গল্প পড়া তখন আমার একটা নেশার মতো ছিল। অফিসের কাজের ফাঁকে সময় পেলেই গুগল দিয়ে সার্চ করে ভালো ভালো গল্পগুলো বের করে বিভিন্ন সাইটে গিয়ে পড়তাম। আর সেই সুবাদে সামু ব্লগে ভালো কিছু গল্পকারদের খোঁজ পাই আমি।
২০১৫ সালের শুরুর দিকে হঠাৎ একদিন গুগল থেকে ব্লগের একজন বিখ্যাত গল্পকারের একটা লিংক পাই। হাতে কিছুটা সময় ছিল, তাই ব্লগে ঢুকে উনার নতুন একটা গল্পটা পড়তে বসে আমি রীতিমতো অবাক হয়ে যাই। সেদিন একটানা গল্পটা শেষ করে আমি মুগ্ধ হয়ে উনার একের পর এক গল্প প্রায় প্রতিদিনই পড়তে বসতাম। এত সুন্দরভাবে কিভাবে গল্প লিখতেন উনি? প্রায় প্রতিদিন ব্লগে এসে ঢুকতাম শুধু উনার গল্পগুলো পড়ার জন্য। বেশ কিছুদিন ধরে টানা উনার সবগুলো গল্প পড়ার পর আমি অপেক্ষায় বসে আছি উনার আরও নতুন গল্পের জন্য। কিন্তু অনেকদিন পার হয়ে গেলও উনি কোনো নতুন গল্প দিচ্ছিলেন না। বাধ্য হয়েই উনার সবচেয়ে নতুন একটা গল্পে আমি মন্তব্য করতে গেলে ব্লগ থেকে জানানো হলো যে, এখানে অ্যাকাউন্ট না করলে কোনো মন্তব্য করা যাবে না। তখন নিতান্ত বাধ্য হয়েই ব্লগে একটা অ্যাকাউন্ট খুললাম ‘নীল আকাশ’ নিক নামে এবং তারপর মন্তব্যের মাধ্যমে জানালাম যে উনার নতুন গল্পের জন্য আমি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি। আমি জানি না এখনকার ব্লগারদের কাছে উনি কতটা পরিচিত। তবে পুরনো ব্লগারদের প্রায় সবাই উনাকে চেনেন। উনি হচ্ছেন ব্লগার ‘অহরিত' ভাই। আজ পর্যন্ত আমার দেখা সবচেয়ে সেরা গল্পকার উনি। কেন যেন উনার গল্পগুলো আমার হৃদয়কে স্পর্শ করতো। গভীর আবেগ নিয়ে উনার গল্পগুলো বারবার পড়তাম। বিশেষ করে গল্পগুলোর শেষের অংশটা ছিল মারাত্মক মর্মস্পর্শী।
অনেকদিন পার হওয়ার পরেও যখন উনার নতুন কোন গল্প পেলাম না, তারপর ব্লগের ভিতরে খুঁজতে শুরু করলাম আর কে কে ভালো গল্পকার আছেন। এর ফলে প্রথম পরিচিত হই ব্লগের আরেকজন সুপ্রতিষ্ঠিত গল্পকার অপু তানভীর ভাইয়ের সাথে। উনার অতি-প্রাকৃত গল্পগুলো আমার মারাত্মক ভালো লাগে। অহরিত ভাইয়ের মতো উনার গল্পগুলোও আমি টানা পড়ে যেতে লাগলাম অনেকদিন ধরে। এর মাঝেই ব্লগের অন্যান্য প্রবন্ধকার, কবি এবং গল্পকারদের সাথে আস্তে আস্তে পরিচিত হয়ে উঠলাম।
এবং ঠিক তখনই ব্লগে আমার সবচেয়ে শ্রদ্ধেয় গুরুজন আহমেদ জিএস ভাইয়ের লেখার সাথে পরিচিত হলাম। প্রায় মন্ত্রমুগ্ধের মতোই উনার লেখাগুলো পড়তাম। প্রবন্ধ, গল্প কিংবা কবিতা যাই লিখতেন উনি। সবচেয়ে বেশি স্পর্শ করতো উনার কবিতাগুলো। কবিতা থেকে শতহস্তে দূরে থাকা আমিও উনার কবিতাগুলো বারবার ফিরে গিয়ে পড়তাম। আমার খুব প্রিয় একটা কবিতা ‘তুই ফেলে এসেছিস কারে’ উনারই লেখা।
ব্লগে সেই সময় দারুন সব ব্লগাররা লিখতেন। তখন একটা জোর কম্পিটিশন চলতো ব্লগারদের মাঝে। আমার মতো পাঠকদের জন্য খুব কষ্ট হতো, কারণ প্রায় প্রতিদিনই দারুন দারুন সব লেখা আসতো যা একদিনে পড়ে শেষ করাও যেত না। যেমন কবিতা, তেমন গল্প, তেমনই প্রবন্ধ। হুট করে কবিতার প্রতি ঝোঁক আসলে তখন ব্লগের ভালো ভালো কবিদের লেখা পড়তে শুরু করলাম। এবং সেইসময়ই প্রথম মনিরা সুলতানা আপুর লেখার সাথে পরিচিত হলাম। উনার কবিতাগুলোর মধ্যে অন্যরকম একটা ভালোলাগা কাজ করতো। কবিতা অনেকেই লিখতে পারে, তবে কিছু কবিতা হৃদয়কে স্পর্শ করে যেত। উনার কবিতাগুলো ছিল ঠিক সেইরকম।
এরপরেই প্রবন্ধ পড়া শুরু করলাম। তখন ব্লগে নামকরা সব প্রবন্ধকাররা লিখতেন। বিশেষ করে গুরুজি আহমেদ জিএস ভাই প্রায় প্রতিটা লেখাই ছিল দুর্দান্ত। কাওসার ভাইয়া তখন লেখা শুরু করেছিলেন। এরপরই পরিচিত হলাম বিখ্যাত ব্লগার সোনাবীজ অথবা ধুলাছাই বা খলিল ভাইয়ের সাথে। অত্যন্ত মেধাবী এই ব্লগারের প্রায় প্রতিটা লেখাই ছিল খুব আকর্ষণীয়। প্রবন্ধ লেখার ব্যাপারে ভুয়া মফিজ ভাই অনবদ্য। এম এ আলী ভাইয়ের লেখা তো পড়তে শুরু করলেই উঠাই যেত না।
এত ভালো ভালো ব্লগারদের ভিড়ে সবার সব লেখা পড়াটাই প্রায় কঠিন হয়ে দাঁড়ালো। আমি তখন নতুন এক বুদ্ধি শুরু করলাম, যেকোনো একজন ব্লগারকে টার্গেট করে তার প্রায় সমসাময়িক সবগুলো লেখা একদিন করে পড়তে শুরু করলাম। অল্প কিছুদিন পরেই ব্লগের বিখ্যাত সব লেখক লেখিকাদের লেখা মোটামুটি পড়ে ফেললাম আমি।
ব্লগে ঘুরাঘুরি করতে গিয়েই ব্লগের আরেকজন অত্যন্ত মেধাবী লেখিকা শায়মা আপুর সাথে পরিচয় হলো। উনার দুইটা সিরিজ ছিল যা আমার অত্যন্ত প্রিয়। যার একটা ছিল ‘বসন্তদিন’ এবং আরেকটা ছিল ‘কঙ্কাবতী রাজকন্যা’। এই দুইটা সিরিজ আমি প্রায় টানা পড়েছি। পরবর্তীতে উনি এই দুইটা বই আকারে বের করেছিলেন। সৌভাগ্যবশত আমি উনার এই দুইটা বই সংগ্রহ করতে পেরেছি। এখনও হাতের সামান্য সময় পেলে মাঝে মাঝে আমি বসন্তদিন বইটা বের করে পড়ি। আমার পড়া অন্যতম শ্রেষ্ঠ বই এটা।
ব্লগের তখন অত্যন্ত মেধাবী আরেকজন লেখিকা ছিলেন। এখনকার ব্লগাররা হয়তো উনাকে চিনবেনও না। বাংলাদেশের অত্যন্ত মেধাবী ছাত্রী প্রকৌশলী শিখা রহমানের লেখা আমার খুব প্রিয় ছিল। একই বিশ্ববিদ্যালয় পড়ার কারণে উনার সাথে আমার সম্পর্কটাও ছিল খুব গভীর। উনার খুব ভালো একটা গুণ ছিল। উনি নতুন লেখক লেখিকাদের সহায়তা করতেন নিজ গুনে। পরবর্তীতে আমি যখন ব্লগে গল্প লেখা শুরু করলাম, একদম প্রথমদিকে, উনি আমাকে যে পরিমাণ সময় দিয়ে আমার ভুল ত্রুটিগুলো সংশোধন করে লেখার সহায়তা করেছিলেন, সেটা সম্ভবত আমি কোনোদিনও ভুলে যেতে পারবো না। যারা আমার গল্পগুলো পড়েছেন এবং পড়ার পর একটা বিশেষ কারণে গল্পগুলো পছন্দ করেন তা হচ্ছে প্রতিটা গল্পেরই একটা থিম থাকে বা একটা মেসেজ আমি পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে চাই। শিখা রহমান আপুর গল্পগুলো ঠিক ছিল সেইরকম।
আমি যখন ব্লগে লেখা শুরু করি তখন ব্লগের কিছু নামকরা কিছু ব্লগাররা ব্লগ থেকে অনুপস্থিত ছিলেন, যার মধ্যে একজন ছিলেন সবার প্রিয় শের শায়েরী ভাই। ব্লগের মডারেটরের উপদেশ অনুসারে উনার লেখাগুলো পড়তে যেয়ে আমি রীতিমতো অবাক। একটা মানুষ কতটা মেধাবী হলে এই ধরনের লেখাগুলো সৃষ্টি করতে পারে, সেটা সম্ভবত উনার লেখা না পড়লে কেউ আন্দাজও করতে পারবে না। যে কেউ উনার ব্লগ বাড়িতেই অনেকদিন ডূব দিতে পারবে। এত ভালো ভালো লেখা সেখানে।
সম্পূর্ণ স্মৃতি থেকে এই লেখাটা লিখছি দেখে হয়তো কারো কারো নাম বাদ যেতে পারে। তবে সেটা ইচ্ছাকৃত নয়, সময়ের কারণে হয়তো আপাত বিস্তৃত হয়েছেন তারা। জুলভার্ন ভাইয়ের লেখাগুলো ছিল অত্যন্ত আকর্ষণীয়। ঠাকুর মাহমুদ ভাই, সামু পাগলা আপু ছিলেন অত্যন্ত প্রিয় তিনজন ব্লগার আমার।
সঙ্গত কারণেই ধর্মীয় পোস্টগুলো বেশ মনোযোগ দিয়ে পড়তাম আমি জানার জন্য। ঠিক এই কারণেই ব্লগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ একজন ব্লগার 'নতুন নকিব' ভাইয়ের সাথে পরিচয় হলো। উনার ধর্মীয় পোস্টগুলো ছিল মারাত্মক। আমি প্রায় উনার সব সেরা লেখাগুলোই পড়েছি। যখন ধর্মীয় কোনো বিষয় নিয়ে সংশয় হতো, আমি সোজা ব্লগে ঢুকে উনার ব্লগ বাড়ি থেকে সেই লেখাটা পড়ে নিতাম।
এছাড়াও যাদের লেখাগুলো নিয়মিত পড়া হতো তারা হচ্ছেন বোকা মানুষ বলতে চায়, সোহানী আপু, জাদিদ ভাই, মিম মাসকুর বা বিদ্রোহী ভিগু ভাই, আরজু পনি আপু, নীলপরি আপু। আপনার হয়তো অনেকেই জানেন না জাদিদ ভাই দুর্দান্ত একজন লেখক।
রম্যরাজ গিয়াস উদ্দিন লিটন ভাইয়ের লেখাগুলো না পড়লে রম্য লেখা শানে-নযুল বুঝা সম্ভব না।
রাজীব ভাই আগে ব্লগে খুব দারুন দারুন লেখা দিতেন। উনার সেই মাপের লেখাগুলো ব্লগে এখন আর দেখা যায় না। উনি আজকাল কী সব লিখেন যে!
প্রিয় ব্লগার যেমন পদাতিক ভাই, বাক প্রবাস ভাই, তারেক ফাহিম ভাই, কাজী ফাতেমা ছবি আপু, ইশিয়াক ভাই, মাইদুল সরকার ভাই, করুণাধারা আপু, ওমেরা আপু, মাহাদুর রহমান সুজন ভাই, পাঠকের প্রতিক্রিয়া ভাই, কিতিআশা আপু এবং রাকু হাসান ভাইয়ের কথা ভুলে যাওয়া সম্ভব না। শ্রদ্ধেয় জুন আপু ও শ্রদ্ধেয় আখেনটন ভাই খুব প্রিয় ব্লগার আমার। এদের মধ্যে আজ অনেকেই উপস্থিত নেই ব্লগে নিয়মিত। অথচ এদের লেখা প্রায় নিয়মিত পড়তাম আমি। জুন আপুর ভ্রমন কাহিনীগুলো দারুণ লাগতো। আরেকজন প্রখর বুদ্ধিমান ব্লগার ছিলেন মাহম্যুদ হাসান ভাই। উনার হিউমার লেখাগুলো ছিল দুর্দান্ত।
মাঝে মাঝে এখন ব্লগে আসলে বড্ড শূন্যতা অনুভূত হয়। পরিচিত মেধাবী সেই ব্লগারদের আজ অনেকেই অনুপস্থিত। আগে ব্লগে এসে কার লেখা রেখে কার লেখা পড়বো এটা নিয়ে চিন্তিত হতাম। অথচ আজ ব্লগে আসলে ভালো লেখা অনেক কষ্ট করে খুঁজে বের করতে হয় পড়ার জন্য। ব্লগে এই লেখার দৈনতা কিছুটা হলেও কষ্ট দেয় আমাকে।
তবে আশার কথা হচ্ছে ব্লগের দুইজন বিখ্যাত লেখক শেরজা তপন ও জুলভার্ন ভাই আবার ব্লগে ফিরে এসেছেন এবং নিয়মিত লিখছেন। ইদানীং কামরুজ্জামান ভাইয়ের লেখা সময় পেলেই পড়া হয়।
ব্লগে এখন যাদেরকে খুব মিস করি-
মুক্তা নীলা আপু
আর্কিওপ্টেরিক্স ভাই
কথার ফুলঝুরি
মিথী মারজান
প্রামানিক ভাই
শিখা রহমান
কাওসার ভাই
তারেক ফাহিম
লেখাটা শেষ করার আগে ব্লগের নতুন লেখক লেখিকার উদ্দেশ্যে কিছু কথা বলে যেতে চাই-
বহু বছর ধরে ব্লগে এই নিয়মটাই চলছে। পুরাতন ব্লগাররা ঝরে যায় এবং একরাশ নতুন ব্লগাররা উঠে আসেন দারুণ দারুণ লেখার মাধ্যমে। ব্লগে এখন প্রায় নিয়মিতই নতুন নতুন মুখ দেখছি আমি। ভালোভাবে মনোযোগ দিয়ে সবার লেখা পড়ার সুযোগ হয়ে না হয়ে উঠলেও কিছু কিছু ব্লগারদের লেখা আমার যথেষ্ট ভালো মনে হয়েছে এবং লেখায় খুব শীঘ্রই তাদের পরিপক্কতা আসবে।ব্লগে কিছু দুষ্টু ব্লগার আছেন যারা নতুন ব্লগারদের বেড়ে উঠতে নিয়মিত প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেন আজেবাজে মন্তব্যের মাধ্যমে। এটা আগেও ছিল, সম্ভবত ভবিষ্যতেও থাকবে। আপনাদের কাছে অনুরোধ, এই সমস্ত আপদ ব্লগারদেরকে এড়িয়ে চলবেন, পারলে এদের মন্তব্যের প্রতিউত্তর না দেওয়াটাই উত্তম হবে।
লেখাটা শেষ করতে চাই আমি নতুন ব্লগারদের উদ্দেশ্যে আমার ব্লগ বাড়িতে সবাইকে আমন্ত্রণ জানিয়ে। ইদানীং তেমন কোনো লেখা দিতে না পারলেও আগে যথেষ্ট লিখেছিলাম আমি। বিশেষ করে ভালো ভালো বেশ কিছু গল্প লিখেছিলাম একসময়। হাতে সময় থাকলে নতুন ব্লগারদের কাছে অনুরোধ রইলো আমার ব্লগ বাড়িতে আমার পুরনো লেখাগুলো পড়ে আসার জন্য।
সম্ভব হলে সব ব্লগারদের কাছে অনুরোধ রইল-
ব্লগ দিবস উপলক্ষে একটা ব্লগারদের মিলন মেলার আয়োজন করা হয়েছে এই মাসের ৩০ তারিখে। সেখানে আসলে নতুন পুরাতন অনেকের সাথে আপনাদের পরিচয় হবে।
সবার জন্য শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল নিরন্তর। হ্যাপি ব্লগিং!
সবাইকে ধন্যবাদ ও শুভ কামনা রইল
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত @ নীল আকাশ, ডিসেম্বর ২০২২
সবার অনুরোধের প্রেক্ষিতে নিচে সবার ব্লগ বাড়ির ঠিকানা দিয়ে দেয়া হলো:
গল্পরাজ অহরিত ভাইয়ের ব্লগ বাড়ি
গুরুজি আহমেদ জী এস
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই ভাই
নতুন নকিব ভাই
সোহানী আপু
শায়মা হক আপু
রাকু হাসান ভাই
বিদ্রোহী ভৃগু ভাই
শের শায়রী ভাই
রম্যরাজ গিয়াস উদ্দিন লিটন ভাই
সামু পাগলা আপু