somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কামেহামেহা, মানোয়া পাহাড় এবং আলোহা। পর্ব-৩(ক)।

২৩ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১১:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মোদোমাতাল ও নারীলিপ্সু

ওমর খৈয়াম এর বর্ণনায় স্বর্গের উপাদান হিসেবে যে কয়েকটি জিনিস থাকতে হবে তা হচ্ছে গাছের ছায়া, আহার্য্য, মদ, সাকী (প্রেমিকা) এবং পড়ার জন্যে বই। তার কবিতার বংগানুবাদটি অনেকটা এ রকম

"এইখানে এই তরুতলে
তোমায় আমায় কৌতূহলে
এই জীবনের আর ক'টা দিনে কাটিয়ে দেবো প্রিয়ে
সংগে রবে সুরার পাত্র
অল্পকিছু আহার মাত্র
আর একখানি ছন্দ-মধুর কাব্য হাতে নিয়ে।"

কেন ওমর খৈয়ামকে স্মরণ করছি, সে কথা বলছি পরে।

বিদেশে গেলেই নিজের দেশের প্রতি টানটি ভালভাবে অনুভব করা যায়।
আমার ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। হাওয়াইতে যাবার পর থেকেই মনটা কেবলই হুহু করে। ভাগ্য ভাল যে হনলুলুর আবহাওয়াটা ট্রপিক্যাল হওয়াতে কেমন কেমন একটা দেশ-দেশ ভাব লাগে। সমুদ্রতীরের সারি সারি নারকেল গাছ যখন উত্তাল হাওয়ায় দুলে ওঠে, তখন মনে হয় কই বিদেশ, আমিতো সেই খুলনাতেই যেন আছি। অবশ্য সে ভুল ভাংতে বেশীক্ষন সময় লাগে না, তখন মেজাজটা আরো খারাপ হয়।

বাইরে যখন বেরুই, তখন চোখ কেবলই খুঁজে ফেরে আমাদের মতোন দেখতে এমন কাউকে। হোক না সে ভারতীয়, কিংবা নেপালী, বা ফিলিপিনো। দুধের সাধ ঘোলে মেটানো মতো এদেরকেই মনে হয় কাছের মানুষ।

ইতিমধ্যে ক্লাশ শুরু গেছে। গবেষণার কাজ শুরু করতে হবে কিছুদিন পর। কিন্তু কি নিয়ে কাজ করবো, কোথায় কাজ করবো, কার সাথে কাজ করবো, তার কিছুই জানিনা। আপাততঃ ক্লাশের পড়াশুনা নিয়েই খাবি খাচ্ছি।

জনৈক মুরুব্বী উপদেশ দিয়েছিলেন যে প্রথম সেমেস্টারে পরীক্ষায় ভাল গ্রেড পাওয়াটা খুবই দরকারী। প্রথমতঃ নিজের উপর বিশ্বাস অর্জন করা, দ্বিতীয়তঃ টীচাররাও জানলেন যে এই বান্দা অশিক্ষিত গর্ধভ নয়। সেই উপদেশ মেনে জান-প্রাণ দিয়ে লড়ে যাচ্ছি, ক্লাশে অন্য ছেলেপেলেরা সব সাদা, এবং তারা আমাকে কোন রকম পাত্তা দেয়না। কি আর করা? রাতের পর রাত বইয়ের খাতা খুলে জেগে থাকি, ভাল গ্রেড পেতেই হবে।

এমনি এক দিন হঠাৎ ক্লাশ শেষে বেরোনোর সময় সামনে পড়লো এক জনাব। চেহারাটি দেখতে আমাদের দিককারই মনে হয়। মুখখানি হাসি-হাসি। বয়েসও খুব বেশী মনে হয়না। আমাকে দেখেই সে হাত বাড়িয়ে দিল,"আমার নাম সুজাত। সুজাত আলী। তোমার সাথে পরিচয় করতে এলাম।"

ডিপার্টমেন্টের লাইব্রেরীতে বসে কোক খেতে খেতে তার সাথে কথা হোল অনেক। সুজাত এর বাড়ী ভারতের হায়দরাবাদে। সে আমার বিভাগেরই ছাত্র। পিএইচডি করছে এখন। সে শুধু দেখতেই কম বয়সী না, সে আসলেই কম বয়সী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেশনজটের গ্যাঞ্জামে পড়ে যে কয়টি বছর হারিয়েছিলাম, তার জন্যে আবারো দুঃখ লাগলো। যাকগে-পুরনো জিনিস নিয়ে খামাখা হা হুতাশ করে কি লাভ?

সুজাত ভয়ানক হাসিখুশী টাইপের ছেলে। সে যখন জানতে পেরেছিল যে এবার বাংলাদেশ থেকে একজন আসছে পি এইচ ডি করতে, তখন থেকে সে মুখিয়ে ছিল আমার সাথে আলাপ করার জন্যে। সুজাত আমার এক বৎসর আগে এসেছে বলে সেও আমাকে বেশ কিছু উপদেশ-টুপদেশ দিল। কোন টীচার কড়া, কোন টীচার দয়ালু, ইত্যাদি ইত্যাদি।

যেহেতু সুজাত ইতিমধ্যেই তার গবেষণার কাজ শুরু করে দিয়েছে, তার ল্যাবে গেলেই তার দেখা মেলে। সে কাজ করছে রিল্যাক্সিন নামের একটি হরমোনের উপর।

একদিন জিজ্ঞেস করলাম,"এত কিছু জিনিস থাকতে রিল্যাক্সিন কেন?"
সে প্রশ্নে সুজাত ম্লান হাসে। "তোমার মতো কপাল নিয়ে তো আমি আসিনি।"
"এর মধ্যে আমি আবার কোথথেকে এলাম?"
"ভাইরে, গবেষণা-টবেষণা কিসসু না। টাকাটাই হচ্ছে আসল জিনিস।"
"কি রকম? খুলে কও দেখি।"
"থিসিসের বিষয় বড় ব্যাপার না। বড় ব্যাপার হচ্ছে কোন প্রফেসরের কাছে টাকা আছে, আর কোন প্রফেসর পাশ করার পর একটা চাকরি পেতে সাহায্য করবে। আমি যার ল্যাবে কাজ করি, তার একটা বড়সড় রিসার্চের ফান্ড আছে, তাই সে আমাকে একটা অ্যাসিসট্যান্টশিপ অফার করেছিল। তুমি এখানে এসেছো স্কলারশিপ নিয়ে, তোমার তো আর টাকা নিয়ে মাথা ঘামাতে হয়না। তুমি যে কারো সাথেই কাজ করতে পারবে। আমার তো সে কপাল নেই।"

ব্যাপারটা জানা ছিলনা। জেনে আরো খারাপ লাগলো। আমিতো ভেবেছিলাম বিদেশীরা সবাই আমার মতো কোন না কোন ভাবে কিছু একটা টাকার জোগাড় করেই তবে এখানে পড়তে আসে।

অবশ্য রিল্যাক্সিন নামের হরমোনটি নিয়ে কাজ করা কোন খারাপ কিছু না। প্রশ্ন হচ্ছে যে যদি সুজাতের অন্য কিছু নিয়ে কাজ করার ইচ্ছে থাকতো, তাহলে কি সে তা করতে পারতো? বোধহয় না।

সুজাতের সাথে মাঝে মাঝেই জোর আড্ডা হয়। একদিন শুনলাম যে সে খুব কনজারভেটিভ মুসলিম পরিবারের ছেলে।
"কি রকম কনজারভেটিভ শুনবে? আমার বোনেরা আমার হাফ-প্যান্ট আমলের বন্ধুদের সামনেও বের হয়না, এমন কনজারভেটিভ।"
"তাই নাকি? সাংঘাতিক তো তোমরা।"
সুজাত ম্লান হাসে। "আমাদের ওখানে মুসলিমরা সবাই বলতে গেলে এই রকমই।"
"নারে ভাই-আমাদের দেশে যে এইরকম রক্ষনশীল পরিবার নেই তা না, তবে তাদের সংখ্যা খুবই কম।"

এরই মধ্যে দু একবার স্থানীয় মসজিদে যাওয়ার সুযোগ ঘটেছে। প্রতি শুক্রবার হালে মানোয়া থেকে একটি ভ্যান মসজিদে যায়। ওই সময়টিতে আমার কোন ক্লাশ না থাকাতে মাঝে মাঝে আমিও যাই জুমা'র নামাজ পড়তে। সেখানে নানান দেশের লোক/মহিলা আসেন। তাদেরকে দেখে ভালই লাগে। আমাদের মধ্যে কতকিছু আলাদা, কিন্তু তাও আমরা সবাই একই ভাবে নামাজ পড়ছি, একই সুরা, একই রকম খুৎবা। পাশাপাশি দাঁড়িয়ে নামাজ পড়বার সময় মনে হয় যেন একটি মিনি-হজ্বের জমায়েত হচ্ছে এখানে।

মসজিদের ইমাম তাইওয়ানের লোক। নাম মুহাম্মদ আবদুর রহিম। বয়েস আশির কোঠায় হবে। নরম মানুষ। অসম্ভব নূরানী চেহারা। দেখলেই মনে সম্ভ্রম জাগে, শ্রদ্ধা জাগে। তিনি আরবীতে খুৎবা যখন দেন তখন তাকে খুবই এ্যানিমেটেড মনে হয়।

নামাজ শেষে প্রায় প্রতিদিনই কিছু না কিছু খাবার থাকে সবার জন্যে। কোন দয়াবান মুসলিমের কন্ট্রিবিউশন। তখন খিদেটিও বেশ জমে আসে। আয়েস করে খাই ভিনদেশী বিরিয়ানী, পরোটা-মাংস কিংবা বাক্লাভা।

একদিন হঠাৎ কথা বলতে বলতে মনে পড়লো, যে সুজাতকে কখনো মসজিদে দেখিনি আমি। আহা-বেচারা মনে হয় জানেওনা যে এখানে একটি মসজিদ আছে।

পরদিনই দিলাম তাকে খবরটা। "তুমি কি জানো যে এখানে একটা মসজিদ আছে?"
সে ঘাড় নাড়লো। "হ্যাঁ-শুনেছি যে মানোয়া ভ্যালীতে নাকি মসজিদ আছে একটা। কেন তুমি কি সেখানে যেতে চাও?"
"আরে-আমিতো প্রায় শুক্রবারেই যাই সেখানে। তোমাকে কখনো দেখিনি বলে ভাবলাম যে তুমি মসজিদের ব্যাপারটি জানো কিনা। যাই হোক- আমাদের ডর্ম থেকে একটা ভ্যান কিন্তু যায় সেখানে। ইচ্ছে করলে তুমিও আমাদের সাথের ভ্যানে করে যেতে পারো।"
সুজাত এবার ইতস্ততঃ করে। "তেমন সময় পাইনে আমি। দেখি যদি কখনো সময় পাই, তাহলে জানাবো তোমাকে।"
আমি আর বেশী জোর করিনে।

কয়েক দিন পরের কথা। একটা প্ল্যান করছি যে শনিবারে রান্নার বই দেখে একটা মোগলাই কোন কিছু রান্না করবো। সুজাতকে বললাম,"আগামী শনিবারে আমার ওখানে তোমার দাওয়াত।"
সে কাঁচুমাঁচু করে," শুক্র আর শনিবার রাতে আমি একটু ব্যস্ত থাকি সাধারণতঃ। আসতে পারবো না মনে হয়।"
"কি এমন রাজকাজ আছে হে তোমার যে ফ্রি খাবার খেতে আসতে পারবে না? স্বীকার করছি যে আমি নতুন রাঁধিয়ে, কিন্তু একেবারে অখাদ্য বানাবো না সেটা গ্যারান্টি।"
"না না-তোমার রান্না খেতে আমার কোনই আপত্তি নেই, বরং ডর্মের ডাইনিং হলের একঘেঁয়ে খাবার খেয়ে খেয়ে আমার পেটে চড়া পড়ে গেছে। কিন্ত ওই যে বললাম, শুক্র আর শনিবার রাতে আমি ব্যস্ত থাকি। আমি বরং রোববারে আসি?"
"কি কেইস বলো দেখি?"
সে আবারো মুখ কাঁচুমাঁচু করে, "আছে একটু কাজ।"
"কি কাজ সেটাই তো জানতে চাই।"
চাপের মুখে এবারে সে মুখ খোলে। "আসলে আমি ওই দুইদিন একটু নাইটক্লাবে যাই।"

বলে কি ছেলে? নাইটক্লাবে যায়?

"সেখানে গিয়ে তুমি কি করো? মেয়েদের সাথে নাচানাচি?"
সে মুখ নামিয়ে বলে,"না না- মেয়েদের ধারে কাছেও যাইনে আমি।"
"তাহলে?"
"আমি আসলে ওখানে যাই ড্রিংক করতে।"
"ড্রিংক? মানে মদ খেতে?"
"হ্যাঁ-হার্ড লিকার। হুইস্কি অন দ্য রক্‌স্‌ জাতীয়। আমি আবার বীয়ার-টীয়ার খেতে পারিনে একদম।"
"তুমি মদ খাও? তারপর মাতলামী করো?" আমি গোটা ব্যাপারটি কেমন যেন বুঝে উঠতে পারিনে। ভয়ানক কনজারভেটিভ মুসলিম পরিবারের সন্তান নিয়মিত উইক-এন্ডে নাইটক্লাবে গিয়ে মদ খাচ্ছে? তাও কিনা সুজাতের মতো একটা বাচ্চা ছেলে যার নাক টিপলে দুধ বেরোয়।

আমাকে কেউ যদি এই কথা বলতো, আমি তা কোনকালেই বিশ্বাস করতাম না।

সুজাত হেসে বলে,"যদি মন চায়, আমার সাথে যেতে পারো একদিন।"
আমি গম্ভীর সুরে বলি,"আমি মদ খাবোনা বলে প্রতিজ্ঞা করেছি।"
"কি মুশকিল! আমি কি তোমাকে মদ খেতে বলেছি? আমি তোমাকে আমার সাথে যেতে বলেছি শুধু। তুমি কোক-পেপসী কিছু একটা খেও।"
"আচ্ছা- সেটা নাহয় পরে দেখা যাবে।"

বুঝলাম ওমর খৈয়ামের স্বর্গের উপাদানের মধ্যে একটা যোগাড় করতে পেরেছে সুজাত।

এর ক'দিন পর আলাপ হোল নাইমের সাথে।

(বাকী অংশ পরের পর্বে)
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১২:৪৮
২০টি মন্তব্য ১৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪



বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×