তুই কি এখন পাখিদের জান কাপিয়ে হাসতে পারিস! হাসের মত পা দুলিয়ে গলা ছেড়ে গাইতে পারিস, আগুন গলায় সুরের পাত্রে মৌসুমী ভৌমিক, রবিন্দ্রনাথ তুলতে পারিস! পারলে দেখি কেমন পারিস কথা উড়া বিকাল বেলা, সেই বিকেলে বন্ধ রাখি চোখ ভেজাবার মলিন খেলা;
পারিস যদি বল কথা বল, গল্প কথা; ঘোড়াদের বারুদ ব্যাথা নাকিসব যাচ্ছে তাই রুপকথাদের ভন্ড কথা। থাক থাক থাক, অনেক হল এবার দেখি চোখটা দেখা...
নীল পাখিটা চুপ কেনরে! কাতর হলি অভাব জ্বরে! ওমা তুই কাদছিস নাকি! জল শুকানোর রোদকে ডাকি! যদি ওড়াস চুলগুলো বায়ে, ডানে বসে আমার বসন্ত পরাগ উড়ে যায়;
ঐ দেখ উড়ছে ঘুড়ি সুতা ছিড়া বাতাসের বানে, টান টান টান বৈঠা টানে; ধ্যান গেড়েছে কচুরীপানা, মূল কথাটাই হয়নি জানা, আচ্ছা...
তুই কেমন আছিস! দূর কাগজের লিখার খাতায় কোন পদ্যে কেমন থাকিস! পারিস যদি থাকিস ঘাসে, মন মানচিত্রের পুর্বাভাসে, ঝড় ঝড় ঝড় আসবে যখন, দেখব তোকে স্বপ্নখেকো জীবনগ্রাসে!!
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে জুন, ২০০৯ রাত ৯:০৮

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



