somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বুয়েটের প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য ড.এম এ রশীদের ৩৮তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


বাংলাদেশ তথা এশিয়া মহাদেশের প্রকৌশল-শিক্ষা জগতে যে নামটি অত্যন্ত শ্রদ্ধার সঙ্গে উচ্চরিত হয় তিনি বুয়েটের প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য ড.এ্ম এ রশীদ। নিজ কর্মক্ষেত্রের পরিধি ছাড়িয়ে সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জগতেও তিনি সমানভাবে অবদান রেখেছেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য, তৎকালীন বাংলাদেশ সরকারের রাষ্ট্রপতির উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং কমনওয়েলথ ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি বোর্ডের নির্বাচিত একমাত্র বাংলাদেশী সভাপতি ছিলেন শিক্ষাবিদ ড. এম. এ. রশীদ। জীবনের পুরোটা সময় নিজের ব্যক্তিগত স্বার্থের কথা ভুলে ড. রশীদ কাজ করেছেন শুধু মানুষের জন্য, জাতির জন্য। জাতির প্রতি তাঁর একনিষ্ঠ সেবার কথা মনে রেখে পাকিস্তান সরকার ১৯৬৬ সালে ড. রশীদকে সিতারা-এ পাকিস্তান খেতাব ও পদকে সম্মানিত করে। ১৯৮১ সালের ৬ নভেম্বর অপরাহ্নে এক মারাত্মক সড়ক দুর্ঘটনায় মাত্র ৬২ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। শিক্ষা ক্ষেত্রে তাঁর বিশেষ ও মহান অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার তাঁকে স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার, ১৯৮২ (মরণোত্তর) প্রদান করে। আজ শিক্ষাবিদ ড. এম. এ. রশীদের ৩৮তম মৃত্যুবার্ষিকী। বুয়েটের প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য ড.এম এ রশীদের মৃত্যুদিনে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।

ড. এম. এ. রশীদ (মুহাম্মদ আবদুর রশীদ) ১৯১৯ সালের ১৬ জানুয়ারী সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ মহকুমার বগাডুবি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম মুহম্মদ সা'দ এবং মাতা মাতা কুলসুমা খাতুন। ড. রশীদের শিক্ষাজীবন শুরু হয় রাজারবাজার মধ্যবঙ্গ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। এখানেই তিনি তাঁর প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্ত করেন। এরপর ১৯৩৬ সালে তিনি হবিগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ম্যাট্রিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন। ম্যাট্রিক শেষ করে তিনি সিলেট শহরে এসে মুরারী চাঁদ কলেজে ভর্তি হন। ১৯৩৮ সালে তিনি এই কলেজ থেকে বিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে প্রথম বিভাগে আই.এস.সি. পাশ করেন। উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য তিনি ঐ বছরই কলকাতায় পাড়ি জমান এবং শিবপুরে অবস্থিত বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে পুরাকৌশল(Civil Engineering) বিভাগে ভর্তি হন। ১৯৪১ সালে পুরাকৌশল বিভাগে তৃতীয় বর্ষে থাকা অবস্থায়ই তিনি পড়ালেখায় স্বীকৃতিস্বরূপ স্লেটার মেমোরিয়াল গোল্ডমেডেল ও টেট মেমোরিয়াল মেডেল পান। একই কলেজ থেকে ১৯৪২ সালে তিনি প্রথম শ্রেণীতে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে পুরাকৌশলে বি. ই. ডিগ্রী লাভ করেন এবং এই ফলাফলের জন্য ট্রেভর মেমোরিয়াল পুরস্কার ও মেডেল লাভ করেন। ১৯৪৫ সালে তিনি প্রকৌশল বিদ্যায় ভারত সরকারের 'অল ইন্ডিয়া স্টেট স্কলারশিপ' লাভ করেন এবং একই বছরের নভেম্বর মাসে এই বৃত্তিতে (বিভাগীয় ডেপুটেশনে) উচ্চশিক্ষার্থে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গমন করেন। ১৯৪৬ সালের জানুয়ারী মাসে তিনি পেনসিলভেনিয়ার পিটসবার্গে অবস্থিত কার্নেগি ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজিতে (বর্তমান কার্নেগিমেলন ইউনিভার্সিটি) পুরাকৌশল বিভাগে স্নাতকোত্তর শ্রেণীতে ভর্তি হন। তিনি উক্ত প্রতিষ্ঠান থেকে ১৯৪৭ সালের ফেব্রুয়ারীতে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এ- এম.এস. (মাস্টার অব সায়েন্স) ডিগ্রি লাভ করেন। পরের বছর ১৯৪৮ সালের ২৭ জুন তিনি একই প্রতিষ্ঠান থেকে ডি. এসসি. (ডক্টর অব সায়েন্স) ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি লাভ করেন। সে সময়ে এদেশে প্রকৌশল বিদ্যায় কারো ডক্টরেট ছিল না। ডি.এসসি.-তে তাঁর অভিসন্দর্ভের(Thesis )শিরোনাম ছিল- Mechanics of Prestressed Reinforced Concrete Beams in Bending। আজকালকার নির্মাণকাজ Prestressed Concrete। এর ব্যবহার সুপ্রচলিত হলেও সেই সময়ে তা ছিল অজানার অন্ধকারে। উচ্চশিক্ষা শেষে ১৯৪৯ সালের সেপ্টেম্বরে তিনি ঢাকায় ফিরে আসেন।

১৯৪২ সালে আসাম সরকারের গণপূর্ত বিভাগে আবিদ রেজা চৌধুরী সাহেবের সহকারী প্রকৌশলী হিসেবে কাজ করার মধ্য দিয়ে শুরু হয় ড. রশীদের বর্ণাঢ্য কর্মজীবন। ১৯৪২ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত তিনি ঐ বিভাগেই চাকুরী করেন। ১৯৪৫ সালের অক্টোবরে তাঁকে শিলচরে বদলী করা হয় এবং তিনি কাছাড় ডিভিশনের নির্বাহী প্রকৌশলীর অধীনে সহকারী প্রকৌশলী হিসেবে কাজ করেন। ১৯৪৮ সালের ১৬ ডিসেম্বর তিনি আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের পুরাকৌশল বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন এবং কয়েক মাস পর ১৯৪৯ সালে তিনি পুরাকৌশল বিভাগের প্রধান নিযুক্ত হন। ১৯৫২ সালে তিনি পুরাকৌশল বিভাগের অধ্যাপক পদে উন্নীত হন এবং তিনিই ছিলেন ঐ বিভাগের প্রথম অধ্যাপক। ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত তিনি পুরাকৌশল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। একই বছরের ১৮ সেপ্টেম্বর তিনি আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের অধ্যক্ষ পদে নিযুক্তি লাভ করেন এবং ১৯৬০ সাল পর্যন্ত এই পদেই দায়িত্ব পালন করেন। ড. রশীদই ছিলেন ঐ কলেজের প্রথম বাঙালি অধ্যক্ষ।

১৯৫৮ সালের ২৩ ডিসেম্বর ড. রশীদ পাকিস্তানের আইয়ুব খান সরকারের জাতীয় শিক্ষা কমিশনের সদস্য মনোনীত হন। ১৯৬১ সালের ১ এপ্রিল ড. রশীদ পূর্ব পাকিস্তান সরকারের অধীনে প্রথম কারিগরী শিক্ষা পরিচালকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ১৯৬২ সালের ১ জুন তিনি পূর্ব পাকিস্তান প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (পূর্ণকালীন) উপাচার্যের দায়িত্ব নেন।১৯৬৬ সালের ১ জুন তিনি দ্বিতীয়বারের মতো পূর্ব পাকিস্তান প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিযুক্ত হন। কিন্তু চার বছরের মেয়াদ পূর্ণ হবার পূর্বেই তিনি পূর্ব পাকিস্তান পাবলিক সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন এবং ১৯৭০ সালের ১৬ মার্চ ঐ পদে যোগ দেন। ১৯৭১ সাল পর্যন্ত তিনি ঐ পদে কর্মরত থাকেন।১৯৭৫ সালে ড. এম. এ. রশীদ বাংলাদেশ সরকারের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ও বিচারপতি সায়েম সাহেবের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য নিযুক্ত হন এবং তাঁকে গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত তিনি রাষ্ট্রপতির উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হিসেবে কাজ করেন। ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ওয়াহিদ উদ্দিন আহমেদ প্রাক্তন উপাচার্য ড. এম. এ. রশীদকে পুনরায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরাকৌশল বিভাগে ব্যক্তিগত প্রফেসর পদে যোগ দেয়ার আমন্ত্রণ জানান। তিনি এ প্রস্তাবে সম্মত হন এবং ১৯৭৯ সালের ১৫ জানুয়ারী তিনি ঐ পদে যোগদান করেন। মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তিনি ঐ পদ অলংকৃত করেন।

১৯৮০ সালে ড. রশীদ জনতা ব্যাংকের বোর্ড অব ডাইরেক্টরস্-এর চেয়ারম্যন পদে নিযুক্ত হন। ১৯৮১ সালে সিডনীতে অনুষ্ঠিত কমন্ওয়েলথের অন্তর্ভুক্ত রাষ্ট্রসমূহের সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রপ্রধানরা ড. এম. এ. রশীদকে কমন্ওয়েলথ্ ফাউন্ডেশনের সভাপতি মনোনীত করেন। এরই প্রেক্ষিতে ৭-১০-৮১ তারিখে কমন্ওয়েলথ্ ফাউন্ডেশনের তৎকালীন সেক্রেটারি জেনারেল জনাব শ্রীদাথ্ রামপাল ড. রশীদকে একটি আমন্ত্রণপত্র পাঠান এবং ১৯৮২ সালের ১ জানুয়ারি তাঁকে উক্ত দায়িত্ব গ্রহণের প্রস্তাব করেন। ড. রশীদ সে দায়িত্ব গ্রহণে সম্মত হন। বাংলাদেশের মতো একটি দেশের জন্য এটা ছিল এক দুর্লভ সম্মান। ড. এম. এ. রশীদ তাঁর সুদীর্ঘ কর্মজীবনের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সম্মানীত সদস্য হিসেবেও কাজ করেন। যথাঃ
১। ১৯৬৮ সালে তিনি পাকিস্তান সরকারের জনশক্তি ও শিক্ষা কমিশনের সদস্য হিসেবে যোগদান করেন।
২। ১৯৬৮ সালের আগস্টে সিডনিতে অনুষ্ঠিত এসোসিয়েশন অব কমনওয়েলথ ইউনিভার্সিটিজ এর দশম পঞ্চবার্ষিক কংগ্রেসে অংশগ্রহণ করেন এবং উক্ত এসোসিয়েশনের ১৯৬৯ সালের কার্যকরী পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন।
৩। ১৯৭০ সালে তিনি জাতীয় পরীক্ষা কমিশনের সদস্য নিযুক্ত হন।
৪। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কমিশনের সদস্য নির্বাচিত হন।
৫। ১৯৭২ সালের শেষ দিকে তিনি বাংলাদেশ সরকারের জাতীয় বেতন কমিশনের সদস্য নিযুক্ত হন।
৬। ১৯৭৩ সালে তিনি শিল্প কারখানার শ্রমিকদের মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য হিসেবে কাজ করেন। এছাড়াও্ তিনি ড. রশীদ আমেরিকার সোসাইটি অব সিভিল ইঞ্জিনিয়ারস-এর বিশেষ সম্মানসূচক অনারারী ফেলো নির্বাচিত হন। তিনি বাংলাদেশ ব্রিজ ফেডারেশনের প্রথম সভাপতি ছিলেন।

সততা, আদর্শ ও কর্মনিষ্ঠার সমন্বয়ে একজন শিক্ষক হিসেবে ড. রশীদ ছিলেন স্বকীয় বৈশিষ্ট্যে উজ্জ্বল। জ্ঞান বিতরণের পাশাপাশি একজন ছাত্রকে মানুষের মতো মানুষ হতে হলে তার আর যে সব মানবিক গুণাবলীর বিকাশ অত্যাবশ্যক তার যথাযথ প্রস্ফুটন ও পরিচর্যায় তিনি ছিলেন অত্যন্ত সচেতন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় যে সুনীতি ও নিয়ম শৃঙ্খলার এক আদর্শ পীঠস্থান হিসেবে আজকের অবস্থানে এসে দাঁড়িয়েছে তা ড. রশীদের সততা, আদর্শ আর সুযোগ্য নেতৃত্বেরই ফসল। সমাজের একজন একনিষ্ঠ সেবক এবং সর্বগুণে গুণান্বিত এই মহাপুরুষ সারা জীবনে নিজের জন্য কিছুই করেননি, অন্যদের জন্য উৎসর্গ করে গেছেন তাঁর নিজের জীবন। ১৯৮১ সালের ৬ নভেম্বর অপরাহ্নে এক মারাত্মক সড়ক দুর্ঘটনায় মাত্র ৬২ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন ক্ষণজন্মা এই মহান মনীষী।
তাঁর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ১৯৯০ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে 'ড. এম. এ. রশীদ ভবন' নামে একটি অ্যাকাডেমিক ভবন এবং 'ড. এম. এ. রশীদ হল' নামে একটি আবাসিক হল তৈরি করা হয়েছে। তার শারিরীক মৃত্যুহলেও আজও তিনি বেঁচে আছেন তাঁর অগণিত ছাত্র-সহকর্মীদের অণুপ্রেরণার সার্বক্ষণিক উৎস হয়ে। আজ শিক্ষাবিদ ড. এম. এ. রশীদের ৩৮তম মৃত্যুবার্ষিকী। বুয়েটের প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য ড.এম এ রশীদের মৃত্যুদিনে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।

সম্পদানাঃ নূর মোহাম্মদ নূরু
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১১
৩টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×