দিনগুলো শুরু করি সুন্দর সূচনার আশায়। ভুলে যাই আশা ভঙ্গের বেদনাও যে আশার সাথেই জড়িয়ে থাকে। খবর পাই, জাতির মেরুদন্ডের কান্ডারিদের চুপ করে রাস্তায় হাটার (মৌণ মিছিল) অপরাধে (!) মাত্র দুই বছর সাজা দেয়া হয়েছে। দুঃসংবাদে অভ্যস্ত আমাদের আশা গুলো ক্ষত হয়। মনে হয়, আজ যে স্বপ্ন দেখতে বারন!
দিশেহারা জাতিকে উপদেশ দেবার দায়িত্ত্ব নিয়ে বিপদে(!) পরা এক জনকে দেখা যায় জাতিকে উপদেশ বিতরন করতে। পত্রিকা অফিস দখল করার পর ওনাকে উপদেশ দেবার মত কাউকে খুজে পাওয়া যায় না। উদ্যানের জমি দখল করার পরও দেখা যায় না কারও অনুশোচনা। এদেরই নাকি জাতিকে পথ দেখানোর কথা ছিল। মলিন হয়ে যাওয়া স্বপ্নগুলো মলিনতর হয়। মনে হয়, স্বপ্ন দেখার আদৌ কোন দরকার ছিল কি?
জীবনে স্বপ্ন ছাড়া যাদের কিছুই নেই, তাদের নিয়ে সৃস্টিকর্তাও পরীক্ষায় নামেন। সিডর নামের পরীক্ষায় ফেল করাদের লাশের সংখ্যা নিয়ে হইচই হয়। ওই ওদের, হইচইয়ের উচ্চকন্ঠের তীব্রতায় পাশ করে বেঁচে যাওয়াদের ক্ষুধার আর্তনাদ স্বপ্নগুলোর গলা টিপে ধরে। তারপরও ওরা স্বপ্ন দেখে, বেঁচে থাকা কতটা নির্মম, তার প্রমান দেবার জন্য। ওদের যে জানা নেই, স্বপ্নরা আজ মরনের অপেক্ষায়।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



