২১ তারিখ অ্যাবডোমেন কার্ড হবে...।অনেক কঠিন কার্ড......।১৩ টার উপরে ভিসেরা......সব গুলার ব্লাড সাপ্লাই, নার্ভ সাপ্লাই হেন তেন মুখূস্থ করতে করতে জান বের হয়ে যাবে...।এই জন্যই আমি গত ১৮ আক্টোবর আমার ছুটি বাদ দিয়ে......সিলেট চলিয়া আসিলাম......উদ্দেশ্য ২৩ তারিখ অনুষ্ঠিতব্য অ্যাবডোমেন ভাইভাতে বহাল তবিয়তে ভাল করিতে হইবে...।যে করেই হোক অ্যাবডোমেন পাশ করিতে হইবে......ভাইভাতে ভাল করার জন্য আমি লিখিত পরীক্ষার আগে রাত জেগে ভাইভার পড়া পরিয়াছি...।। লিখিত পরীক্ষার আগে ক্লাসে গিয়ে আমি ভিসেরা নিয়ে গুতাগুতি করা পর্্যেন্ত বাকি রাখি নাই......।
......২১ তারিখ সকালে ১১টায় আমার লিখিত পরীক্ষা শেষ হবা মাএই আমি কাউকে ‘কিরে তোর পরীক্ষা কেমন হইসে’ টাইপের কথা না বলে রুমে চলে আসিয়াছি...।।একটাই উদ্দেশ্য ...।।ভাইভার জন্য পড়া শুরু করিতে হইবে...।।ভাল করিতে হইবে অ্যাবডোমেন এ......আমি এই ভাইভাতে ভাল করার জন্য বিকালে একটা ফিফা কম্পিটিশন ছিল ওই তা তেও গেলাম না...।।কসাইয়ের মত পরাশোনা করিলাম...।যে করাই হোক ভাল করিতে হবে...জীবনের সব মায়া ত্যাগ করিয়া পরাশোনা করিতে লাগিলাম।।কসাইয়ের মত পড়াশুনা...।যে করেই হোক মানব অঙ্গের এই গুরুত্বপূর্ন অংশের উপর উচ্চমাএার দক্ষতা অর্জন করিতে হইবে......।।কিন্তু...
সকাল তাই তো সব গরবর করিয়া দিল...।৪ দিন যাবত চরম পড়াশুনার পর...।ফিফা কম্পিটিশন এ না খেলার পর......হতাৎ করে পরীক্ষার দিন সকালে আমার মনে হইল ‘ থাক ভাইভা দিয়ে আর কি হবে তার থেকে বরং ঘুমাই’ ...।।হেন কথা চিন্তা করিয়া ভাইভার খেতা পুরিয়া ঘুমের রাজ্যে গমন করিলাম...।অতপর আমার সাপ্লির লিস্ট আর ভারি হইল...।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



