বাংলাদেশের অগ্রগামি অর্থনীতি এখনও বিনিয়োগের জন্য অত্যন্ত উপোযগি।যেহেতু আমাদের দেশের বেশিরভাগটুকুই এখনও অনেক পিছিয়ে তাই এই সব অন্চল গুলোকে ব্যবহার করে যেমন ব্যক্তিগত মুনাফা অর্জন সম্ভব তেমনি তা দেশের অর্থনীতিকেও মজবুত করটে পারে।
ইদানিং শুনছি জাহাজ নির্মান শিল্প নিয়ে অনেক কথাবার্তা। হুম, আশাব্যন্জক এই কারনে বলছি যে এই শিল্পে কয়েকটি কাজের মাধ্যমে অনেক বেশী আ্য় করা সম্ভব।এই শিল্পে আমাদের বাজারও বাড়ছে। বিশেষ করে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে আমাদের নির্মিত জাহাজের চাহিদা বেশি।ডেনমর্ক ও জার্মানি থেকে ভালো সাড়া পাওয়া গেছে এ পর্যন্ত; এছাড়াও অনেক নতুন আগ্রহী ক্রেতা আছে যেমন, সুইডেন,অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড ইত্যাদি।আরও চমকপ্রদ খবর হলো বিশ্ব জাহাজ নির্মান শিল্পে বাংলাদেশের আগমণ কিন্তু খুব বেশি দিন আগে নয় এবং এরই মধ্যে প্রায় ৩০০ কোটি বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব হয়েছে।
এই একটি খাতের বিনিময়ে আরও কয়েকটি শিল্পের চাহিদা বৃদ্ধি পাবে। ইস্পাত,লোহা,রড,ক্ষুদ্র সার্কিট ইত্যাদি পণ্য আমাদের দেশেই তৈরী হয়।এসব কিছুর সম্বনয়ে তৈরী করা সম্ভব একটি শক্তিশালি রপ্তানি শিল্প।আমাদের দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নাভাল আর্কিটেকচার নামের বিষয়টি এই ইনডাষ্ট্রির উন্নয়নে সর্বাধিক ভূমিকা পালন করতে সক্ষম।
বেসরকারি খাত থেকে এ ব্যাপারে অনেক আগে থেকে কাজ শুরু হলেও সরকার ব্যাপারটিকে এখনও মনে হয় সেই চোখে দেখছেনা। এর ফলে এই শিল্পের অকাল পতন দেখতে পাওয়া অসম্ভব কিছুনা।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৮

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



