somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-প্রিজন গ্যাং (কত অজানা রে পার্ট-১৮)

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমেরিকা একটা আজব দেশ। এদের সব কিছুই উল্টা-পাল্টা। এরা হিরোশিমা-নাগাসাকিতে পারমানবিক বোমা ফেলবে আবার শান্তির জন্য লাখ লাখ মানুষ হত্যা করবে, এরা নেংটা হয়ে ঘুরবে আবার অন্যদের বলবে তারা জেন্টেলম্যান। আজ বলবো সে দেশের জেলখানার ভিতরে জন্ম হওয়া কিছু অপরাধী চক্রের কথা। এদের কথা মনে হয় আপনি শুনেছেন, জানেন এমন টা হয় , আজ আর একটু ভালভাবে দেখে নিন।

১) Aryan Brotherhood


এবি হিসাবে পরিচিত, আরিয়ান ব্রাদারহুড একটি white supremacist (সাদারাই সব দিক থেকে শ্রেষ্ঠ, সাদারাই প্রভু এই নীতিতে বিশ্বাস করে)এর একটি গ্রুপ যা ১৯৬৭ সালে গঠন করা হয় ক্যালিফোর্নিয়ার সান কুইনটিন কারাগারের। তাদের বর্তমানে প্রায় 15,000 সদস্য আছে। মুলত জেলখানার ভিতরে ব্লাকদের থেকে সাদাদের সুরক্ষার জন্য প্রাথমিকভাবে এটি গঠিত হয়, ধীরে ধীরে এটি হয়ে উঠে একটি অপরাধমূলক সংগঠন। এরা এমনকি নিজেদের দলের সদস্যকেও নির্মম ভাবে হত্যা করে যদি তারা নিয়ম ভঙ্গ করে বা যারা ব্রাদারহুড সিস্টেমের বিরোধিতা করে, অনেক সময়ে তারা এতোটাই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় যে এমনকি তাদের নিজেদের ঊর্ধ্বতন সদস্যরা নিজেদের নিরাপদ বিবেচনা করতে পারে না। জেলখানায়, তারা মাদক, জুয়া, এবং "punks" বা পুরুষ prostitutes বিক্রয় নিয়ন্ত্রণ করে। আরিয়ান ব্রাদারহুড মেক্সিকান মাফিয়া জন্য চুক্তিভিত্তিক হত্যাকান্ড করে, কিন্তু তারা এতোটাই বর্ণবাদে বিশ্বাসী যে তারা আফ্রিকান-আমেরিকানদের কাছ থেকে একটি সিগারেট বা ক্যান্ডি বারও গ্রহণ করে না। এর সদস্য হবার একমাএ উপায় হলো, “Blood In – Blood Out”- কাউকে হত্যা করে ঢুকো এবং এর জন্য মারা যাও। দেশের কারাগার জনসংখ্যার প্রায় 1% এবি সদস্য, কিন্তু এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রীয় কারাগার সিস্টেমের মধ্যে ১৮% হত্যার জন্য দায়ী তারা।

২) La Nuestra Familia


La Nuestra Familia (স্প্যানিশ শব্দে 'পরিবার') Folsom রাজ্য জেলখানায় ১৯৬৮ সালের দিকে গঠিত হয়েছিল। প্রভাবশালী মেক্সিকান মাফিয়াদের বিদ্যমান জুলুম বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য এটি গঠিত হয়েছিল। তাদের প্রায় সব লিডারই ক্যালিফোর্নিয়ার কুখ্যাত পেলিক্যান বে রাজ্যের জেলখানায় বসে তাদের রেকেট চালায়। তারা কারাগারের ভিতর ড্রাগ এবং যৌন ব্যবসা নিয়ন্ত্রন করে, বাইরে তাদের সদস্যদের সাথে যোগাযোগ রাখে এবং আক্রমনের ছক বানায় এবং চোরাচালান রিং সংগঠিত করে। এখানেও সদস্য হবার জন্য “Blood In – Blood Out” নীতিমালা ফলো করতে হবে প্লাস এর প্রক্রিয়া খুবই দীর্ঘ এবং জটিল, সম্ভাব্য সদস্য হবার জন্য সময় লাগে কমপক্ষে ২ বছর, এই সময় আপনাকে আকাম-কুকাম করে প্আপনার যোগ্যতা প্রমান করতে হবে। শুধুমাত্র গুরুতর অপরাধ যেমন হত্যা অথবা সশস্ত্র ডাকাতি হিসাবে দোষী সাব্যস্ত হলেই সফলভাবে গ্যাং ম্যামবার হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়। ফলাফল, এটি একটি দাগী আসামীদের খুব বিপজ্জনক গ্রুপ হয়ে দাড়ায়। একটি শীর্ষ লিডার লা Nuestra Familia গ্যাং সদস্য কারাগার থেকে 2000 সালের গোড়ার দিকে মুক্তি পায়, এবং “Blood In – Blood Out” নীতির পরিবর্তন আনতে চান না হলে গ্যাং ছেড়ে দিবে বলে সিদ্ধান্ত নেন। তাঁর জীবনের বাকি সময়টা খুব একটা ভাল ছিল না। জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার ৫ দিন পর মাথায় গুলি খেয়ে তার সিদ্ধান্তের জবাব পেয়ে যান।

৩) Mexican Mafia


মেক্সিকান মাফিয়া ১৯৫০ সালের শেষের দিকে ক্যালিফোর্নিয়ার Department of Corrections এর মধ্যে গঠিত হয় এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রাচীনতম এবং সবচেয়ে শক্তিশালী প্রিজন গ্যাং এর ভিতর একটি। এটি মাদক পাচার, চাঁদাবাজি এবং হত্যাকান্ডের জন্য কুখ্যাত। প্রায়ই গ্যাং সাইন হিসাবে নম্বর '13' ব্যবহার করে, এটি ইংরেজি বর্ণমালার ১৩তম অক্ষর M এর প্রতিনিধিত্ব করে। চিঠি এম মেক্সিকান মাফিয়ার বেশির ভাগ সদস্য ক্যালিফোর্নিয়া এবং টেক্সাসে। শহরে মোট হত্যাকান্ডের ১০% জন্য দায়ী তারা। মেক্সিকান মাফিয়াদের একমাত্র উদ্দেশ্য অপরাধমূলক কাজকর্ম মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করা। মেক্সিকান মাফিয়াদের একটি সংবিধান আছে যা অপরাধী সংগঠন এবং তত্পরতার দিক ও রূপরেখা নির্ধারন করে। ২০০৫ সালের একটি ট্রায়ালের সময় এর একটি সংগা দেয়া হয়, “The Mexican Mafia is a ‘criminal organization’ that works ‘in any criminal aspect or interest for the benefit and advancement of Mexikanemi. We shall deal in drugs, contract killings, prostitution, large-scale robbery, gambling, weapons and everything imaginable.”

এদের অভিধানে একটা মাএ সাজা আর তা হলো মৃত্যু। মেক্সিকান মাফিয়াদের সদস্যর, যা চুরি বা খুনের মাধ্যমে আনুগত্যের প্রমান দিয়ে থেকে। আদেশ অস্বীকার করলে অথবা নির্ধারিত মিশনে ব্যর্থ হলেও একমাএ শাস্তি মৃত্যু। যাও গ্যাং এর সংবিধানের চারটি প্রধান infractions কোনোটা অঙ্গীকার করলেও মৃত্যু। সংবিধানের চারটি প্রধান infraction হলো, (১) কারও ইনফর্মার হওয়া যাবে না, (২)সমকামী হওয়া যাবে না, (৩)কাপুরুষ হওয়া যাবে না এবং (৪)সহকর্মী গ্যাং সদস্যদের বিরুদ্ধে অসম্মান দেখানো যাবে না। এই গ্যাং এর নীতি অনুযায়ী, মেক্সিকান মাফিয়াদের একজন সদস্যকে হত্যা করতে হলে তিন সদস্যের একটি ভোট দ্বারা অনুমোদন নিতে হবে, এছাড়া হত্যা করা যাবে না। , গ্যা এর অ-সদস্যদের হত্যাকান্ডের জন্য কোন আনুষ্ঠানিক অনুমোদনের প্রয়োজন হয় না।. মেক্সিকান মাফিয়া এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্যরা খুবই নির্মম ও খুনে স্বভাবের, নিম্নেরলিখা টা প্রমাণ হিসাবে গন্য করা হয়,
"By 1961, administrators at DVI, alarmed by the escalating violence, had transferred a number of the Mexican Mafia members to San Quentin, hoping to discourage their violent behavior by intermingling them with hardened adult convicts. It didn’t work. For example, the story goes that Cheyenne Cadena arrived on the lower yard and was met by a six-foot-five, 300-pound black inmate who planted a kiss on his face and announced this scrawny teenager would now be his ‘bitch.’ Chy returned a short time later, walked up to the unsuspecting predator, and stabbed him to death with a jailhouse knife, or shank. There were more than a thousand inmates on the yard. No witnesses stepped forward, and only one dead man entertained the idea that Cadena was anyone’s bitch." (লেখাটা বাংলা করে দিলে আসল মজাটা চলে যেত, কিছু ওয়ার্ডের মিনিং এর ওয়েট কমে যেত, ;);) )

৪) Black Guerrilla Family


BGF ১৯৬৬ সালে ক্যালিফোর্নিয়ার সান কুইনটিন রাজ্যর প্রিজনে জর্জ জ্যাকসন প্রতিষ্ঠা করেন। এই গ্রুপটি অত্যন্ত সরকারী বিরোধী মনোভাব নিয়ে চলে। প্রিজন গ্যাং গুলোর মধ্যে BGF সবচেয়ে বেশী "রাজনৈতিক" দর্শনে বিশ্বাস করে। এটি একটি মার্কসবাদী / মাওবাদী / লেনিনবাদী বিপ্লবী প্রতিষ্ঠান, যারা বর্ণবাদকে সমূলে উত্পাটন করতে চায়। এর সদস্য হতে হলে আপনাকে নিগ্রো কালো হতে হবে। BGF একটি খুব কঠোর মৃত্যুর শপথ নিতে হয়। এদের লিডার সদস্যদের ভোটে নির্বাচিত হয়। এবং নির্বাচিত লিডারকে সদস্যরা অনুগত্য দিয়ে থাকে। BGF সদস্যদের একটি ড্রাগন উলকি দিয়ে সীমান ভাগ করা থাকে এবং এর দায়িত্বে একজন অফিসার থাকে। যদিও BGF সদস্যপদ ১৯৯০ সালের দিকে এর শক্তি পতন ঘটে। সম্প্রতি এটি পুনঃসংগঠিত হয়েছে।

৫) Mara Salvatrucha MS-13


Mara Salvatrucha, বা MS-13, লস এঞ্জেলেস ১৯৮০ সালের দিকে প্রতিদ্বন্দ্বী মেক্সিকান গ্যাং দের বিরুদ্ধে আত্মরক্ষার জন্য অভিবাসীদের দ্বারা গঠিত হয়েছিল। এর সদস্য সংখ্যা প্রায় ৩০,০০০। যার ভিতর ৮,০০০-১০,০০০ আছে ইউএস-এ, গ্যাং-এর সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্য Salvadorans, Hondurans, গুয়েতামালানদের, এবং Nicaraguans থাকে। MS-13 মাদক চোরাচালান, অবৈধ বন্দুক বিক্রয়, চুরি, ভাড়াটে খুনি এবং মানব পাচারের জন্য সুপরিচিত। সদস্যরা শরীর এবং মুখ ট্যাটু আঁকে, সেইসাথে তাদের নিজস্ব সাংকেতিক ভাষা ব্যবহার করে। তাদের প্রধান কোড হলো, নির্দয় প্রতিশোধ এবং নিষ্ঠুর ব্যবহার। ক্যালিফোর্নিয়া ও নিউ ইয়র্কের কারাগারে বেশি সংখ্যক MS-13 এর সদস্য আছে। তাদের নিষ্ঠুরতার একটা ছোট্ট উদাহরন দেই। সান ফ্রান্সিসকো, ক্যালিফোর্নিয়া, একটি ২১ বছর বয়সী MS-13 গ্যাং-এর সদস্য, এডুইন রামোস, ৪৮ বছরের বয়স্ক পিতা, এন্থনি ব্লগোনা এবং তার দুই পুত্র মাইকেল(২০) এবং ম্যাথু(১৬) কে গুলি করে হত্যা করে কারন তাদের গাড়ি নষ্ট হয়ে রামোসের চলার রাস্তাটা ব্লক করে দিছিলো। যাবৎজীবন কারাডন্ডের পর রামোসকে সম্মানের সাথে জেলখানায় তার গ্যাং এর সদস্যরা গ্রহন করে।

৬) Texas Syndicate


ক্যালিফোর্নিয়া এর Folsom জেলখানায় টেক্সাস সিন্ডিকেট ১৯৭০ সালের দিকে গঠিত হয়। এটি অন্যান্য ক্যালিফোর্নিয়া প্রজন গ্যাং (বিশেষতঃ আরিয়ান ব্রাদারহুড এবং মেক্সিকান মাফিয়া (# 3)), যাদের শিকার লোকাল টেক্সাস জনগন ছিল তাদের সুরক্ষার জন্য গঠন করা হয়। জেলের ভিতর টেক্সাস সিন্ডিকেটের প্রায় ২০০০০ সদস্য আছে ও কারাগারের বাইরে আরো বেশি আছে। সিন্ডিকেট টি মাদক পাচার, চাঁদাবাজি, পতিতাবৃত্তি, সুরক্ষা, অবৈধ জুয়া এবং ভাড়াটে খুনি হিসাবে কাজ করে থাকে। মুক্তিপ্রাপ্ত বা paroled প্রাপ্ত সদস্যদেরকে তার সমস্ত আয়ের ১০% ট্যাক্স হিসাবে দিতে হয়।

৭) Nazi Low Riders


নাৎসি লো রাইডার্স ক্যালিফোর্নিয়া জেল সিস্টেমের মধ্যে দ্রুততম ক্রমবর্ধমান গ্যাং। তাদের ১৯৭০ সালের দিকে California Youth Authority থেকে উৎপত্তি হয় এবং সম্প্রতি তারা লস এঞ্জেলেস এবং অরেন্জ সিটিতে তাদের ক্রিমিনাল এক্টিভিটি শুরু করেছে এবং সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার দিকে এগুচ্ছে। প্রায় ১০০০ NLR সদস্যরা সিস্টেমের মধ্যে আছে যাদের সনাক্ত করা গেছে তাদের সহিংসতা ও বুদ্ধির ধরন দেখে। আমেরিকার ল'ম্যানদের কাছে এটি মারাত্মক উদ্বেগের কারণ, কারন তারা সহিংসতা ও নিষ্ঠুরতায় সবাইকে ছাড়িয়ে যেতে চায়। এরাও প্রবল বর্ণবাদী, এরা অন্যান্য অপরাধের সাথে সাথে বর্নবাদী আক্রমণও করে থাকে। ১৯৯৬ সালের একটি ঘটনা, ডেনি উইলিয়ামস এবং এরিক ডিলার্ড নামে পরিচিত দুই গ্যাং সদস্য, বেসবল ব্যাট দিয়ে পিটিয়ে এক নিগ্রো কিশোর ছেলে যার নাম বীট, মেরে ফেলে। একই বছরের জুলাই মাসে, তারা আরো দুই নিগ্রোকে আক্রমন করে।


সবাইকে শুভকামনা , আজ এ পর্যন্তই ...

আমার "কত অজানা রে" সিরিজ:

পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-আউটল হিরো (কত অজানা রে পার্ট-১৭)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-ডাক্তার কিন্তু সিরিয়াল কিলার ??? (কত অজানা রে পার্ট-১৬)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-দুনিয়ার সবচেয়ে দামী হীরা (কত অজানা রে পার্ট-১৫)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-ইতিহাসের বীর যোদ্ধা জাতি (কত অজানা রে পার্ট-১৪)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-নিষ্ঠুরতম নারীরা যারা নাৎসি বাহিনীতে কাজ করতো (কত অজানা রে পার্ট-১৩)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-ট্রেজার শিপ, গুপ্তধনের সন্ধান (কত অজানা রে পার্ট-১২)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-"পারফেক্ট" ক্রাইম (কত অজানা রে পার্ট-১১)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-ভুতুড়ে শহর (কত অজানা রে পার্ট-১০)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-জীবন্ত পাথর (পাথর কেটে বানানো বিশাল মূর্তি) (কত অজানা রে পার্ট-৯)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-এক্সট্রিম বডিবিল্ডার (কত অজানা রে পার্ট-৮)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয় - জিওলজিকাল বিশ্ময় (এর অনেক গুলো আজ প্রথম দেখবেন) (কত অজানা রে পার্ট-৭)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-ক্রেজিয়েষ্ট ম্যানমেইড ফাউনটে (কত অজানা রে পার্ট-৬)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-দুবাই ওয়াল্ড (দেখলেও পস্তাইবেন না দেখলেও পস্তাইবেন) (কত অজানা রে পার্ট-৫)
(পৃথিবীর যত কিছু আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়- জাপানের কিছু পুকুর যাকে তারা 'হেল' বা নরক বা জিগোকু বলে ( কত অজানা রে পার্ট-৪)
পৃথিবীর যত কিছু আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-প্রাকৃতিক গরম পানির লেক (কত অজানা রে পার্ট-৩)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-কম্পিউটার মাউস (কত অজানা রে পার্ট-২)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-উৎসব (কত অজানা রে পার্ট-১)
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৭
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুরসি নাশিন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:১৫


সুলতানি বা মোগল আমলে এদেশে মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছিল৷ আশরাফ ও আতরাফ৷ একমাত্র আশরাফরাই সুলতান বা মোগলদের সাথে উঠতে বসতে পারতেন৷ এই আশরাফ নির্ধারণ করা হতো উপাধি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন আর আদর্শ কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৭

তার বিশেষ কিছু উক্তিঃ

১)বঙ্গবন্ধু বলেছেন, সোনার মানুষ যদি পয়দা করতে পারি আমি দেখে না যেতে পারি, আমার এ দেশ সোনার বাংলা হবেই একদিন ইনশাল্লাহ।
২) স্বাধীনতা বৃথা হয়ে যাবে যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

---অভিনন্দন চট্টগ্রামের বাবর আলী পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয়ী---

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ১৯ শে মে, ২০২৪ দুপুর ২:৫৫





পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট জয় করেছেন বাবর আলী। আজ বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ৮টায় এভারেস্টের চূড়ায় ওঠেন তিনি।

রোববার বেসক্যাম্প টিমের বরাতে এ তথ্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

সকাতরে ঐ কাঁদিছে সকলে

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৯

সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে, শোনো শোনো পিতা।

কহো কানে কানে, শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা।।

ক্ষুদ্র আশা নিয়ে রয়েছে বাঁচিয়ে, সদাই ভাবনা।

যা-কিছু পায় হারায়ে যায়,... ...বাকিটুকু পড়ুন

বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!

লিখেছেন নাজনীন১, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:০৯


যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।

কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!

ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×