
মুভি এন্টারটেইনমেন্টের খুবই জনপ্রিয় মাধ্যম,সবাই মুভি দেখে,যারা দেখে না তাদের নিয়ে হয়তো পরে বায়োপিক বানানো হয়, তখন নিজের মুভি দেখতে পারে। আমি, আপনি যাদের নিয়ে কখনো বায়োপিক বানানোর সম্ভাবনা কখনো নেই তাদের কি দশা?
দেশের মুভি নিয়ে দেশের মানুষ হয়তো হতাশ, তেমন কিছু নেই ; হিরো আলম, জায়েদ খান, জলিল ও শাকিব খান তাদের দিয়ে ইন্ড্রাস্টি আগাচ্ছে? শাকিব বেশি দুর যায়নি কলকাতা পর্যন্ত গিয়েছে, জলিল মুভিতে টাকার গরম দেখায় যা হয়তো ঠান্ডায় কাজে দিবে। ব্যবসা সফল মুভি কিছু আছে,সেন্সরবোর্ডে মুভি আটকে থাকতো ফারুকীর,এটান সমাধান হয়ে গেছে, উনি এখন উপদেষ্টা। মুভিতে আমরা রাজকীয় আসন দখল রাখবো।
পাশের দেশের মুভির প্রভাব অনেক এদেশে, সাউথের মুভি কিশোর গ্যাংদের মোটিভেশনে সহায়তা করে।বলিউডের কিছু মুভি নিয়ে ফ্যাশিনেশন কাজ করতে দেখেছি অনেককে; থ্রী-ইডিয়ট দেখে আমির সাজা, হৃত্তিকের জিন্দেগী থেকে বন্ধৃত্বের নতুন মানে বের করা, এদিক সেদিক ঘুরে বেড়ানো।সবই ঠিক আছে ; তবে আপনি জ্ঞানী ব্লগার আপনি কীভাবে দেখেন, কিছু লেসন নিয়ে নিজের জীবনে প্রয়োগ করেছেন কখনো?
পশ্চিমে সবকিছু নিয়ে মুভি হয়, যারা মুভি দেখে তা হয়তো জানবে।রেটিং জানবে, নিজেও রেটিং দিবে, রিভিউ করবে,ব্লগে এখন রিভিউ তেমন দেখা যায় না, বিপ্লব সব নস্যাৎ করেছে মনে হয়। দেশের নাটকের রাঘববোয়ালরা এখন নতুন আইটেম খুজে পেয়েছে, ভালোবাসা কমে গেছে কন্টেন্টে। সত্য ঘটনা তুলে ধরতে চায় অনলাইন প্লাটফর্মে;এসব দেখতে টাকা লাগে।পশ্চিমের মুভি ইংরেজী শিখার মাধ্যম, পশ্চিমের রোমান্টিকতা বেশিদিন থাকে না, ছাড়াছাড়ি হয়ে যায় তাই অনেকে পছন্দ করে না।কিছুদিন আগে একজন বললো সে বছর খানেক যাবৎ তুর্কী সাম্রাজ্য নিয়ে সিরিজ দেখছে, এটা দেখলে নাকি তান ঈমানের জোর বাড়ে, আযান কানে আসলে ওযু করে নামাযে বসে, কিন্তু হাতে কখনো তলোয়ার থাকে না।আপনাদের এমন কিছু হয় নাকি?
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



