প্রতিটি মানুষেরই সত্য এবং মিথ্যা দাবি করার ক্ষমতা রয়েছে, কিন্তু ন্যায় বিচার করতে গেলে সত্য দাবিটিকেই গ্রহন করা আবশ্যক। দাবি সত্য কি মিথ্যা সেটা বিচার করতে হবে সাক্ষ্য এবং প্রমান দ্বারা। সাক্ষ্য এবং প্রমান ব্যতিত কোন দাবি গ্রহন করে বিচার করা হলে সে বিচারে সত্য দাবিটি গ্রহণীয় হল, নাকি মিথ্যা দাবির জয় হল বলাটা অসম্ভব, আর মিথ্যা দাবির জয় কখনই ন্যায় বিচার হতে পারে না। তাই অ প্রমাণকারী দাবি (Non Evidentiary Claim) পৃথিবীর প্রতিটি ন্যায়ালয়ে অগ্রহণীয়।
কুরআনের ব্যভিচারিণীর (স্ত্রী তাঁর স্বামী ব্যতিত অন্য কোন পুরুষের সংঙ্গে স্বেচ্ছায় যৌন সহবাস) প্রতি একজন স্বামীর অপবাদ আরোপের একটি নিয়ম আছে নিম্নে উল্লেখ করা হল।
২৪) সূরা আন-নূর – ০৬ নং আয়াত : যারা তাদের স্ত্রীদের প্রতি ব্যভিচারিণী হওয়ার অপবাদ আরোপ করে এবং তারা নিজেরা ছাড়া তাদের কোন সাক্ষী নেই, এরূপ ব্যক্তির সাক্ষ্য এভাবে হবে যে, সে আল্লাহর কসম খেয়ে চারবার সাক্ষ্য দেবে, সে অবশ্যই সত্যবাদী।
পবিত্র কুরআনের এই অপবাদ আরোপের নিয়মটি অ প্রমাণকারী দাবি (Non Evidentiary Claim) এর আওতার ভেতরে পড়ে। আল্লাহ প্রদত্ত পবিত্র কুরআনের একটি অপবাদ আরোপের নিয়ম ন্যায়ালয়ে অগ্রহণীয় হওয়া কি উচিৎ? চারবার আল্লাহর কসম খেয়ে নিশ্চই কোন ব্যক্তির পক্ষে মিথ্যা সাক্ষ্য দেয়া সম্ভব নয়? - নাস্তিক নবী
নাস্তিক নবীর পেইজে লাইক করুণ
http://www.facebook.com/nastiknobism

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



