আপনি যতই বড় হবেন নিজেকে আলাদা করে আবিষ্কার করবেন।আপনি যা চান,যা বিশ্বাসকরেন,যে ভাবে ভাবতে ভালবাসেন,হয়তো কিছুই মিলবে না।একেবারে কাছের মানুষদের সাথে,কিন্তু নিজের স্বপ্নের সাথে আপোস করবেন না।নিজেকেও ভালবাসতে হয়। আগে নিজেকে ভালবাসুন ,তারপর অন্যকে।বর্ষাকালে বৃষ্টি হবে এটাই স্বাভাবিক।আপনার জীবনেও স্বপ্ন পূরণের পথে বাধা-বিপত্তি আসতে পারে।বৃষ্টি হলে বৃষ্টি থেকে রক্ষা পেতে যেমন ছাতা বা বৃষ্টির পোশাক ব্যবহার করেন,নিজের স্বপ্নকেও সেভাবেই রক্ষা করতে হবে আপনাকে। আপনার মাঝেই আছে আলোর দ্যুতি।আপনিও হতে পারবেন আপনার স্বপ্নের সমান বড়।
কারণ আপনি জীবনের প্রথম সংগ্রামে জয়ী হয়েই পৃথিবীর আলো দেখতে পেয়েছেন।বিশ্বাস হচ্ছে না তাহলে চিন্তা করুন এমন একটি প্রতিযোগিতার কথা যেখানে ৫০কোটি প্রতিযোগি আর মাত্র একজনেরই বেঁচে থাকার জায়গা আছে যে আগে পৌছাতে পারবে সেই বেঁচে থাকবে আর বাকী সবাই মারা যাবে।জন্মের বিস্ময়কর নিয়মে পিতার দেহ থেকে যে ৫০ কোটি শুক্রাণু প্রতিযোগিতায় নামে এর ১টি মাত্র প্রতিযোগি মাতৃগর্ভে প্রবেশ করে দীর্ঘ দশ মাস দশদিন মায়ের শরীরে ধীরে ধীরে বেড়ে ওঠার সুযোগ পায়;তারপর পূর্ণাঙ্গ মানব শিশু রুপে পৃতিবীতে আসে।আপনি সেই প্রতিযোগি যে ৫০কোটি প্রতিযোগির সবাইকে হারিয়ে দিয়ে বিজয়ী হয়েছেন,তার গৌরব কত বড়! কত বড় সৌভাগ্য আর যোগ্যতার বিজয় এটা!
আপনি নিজেই এরকম একজন বিজয়ী বীর! আমরা যারা পৃথিবীর আলো দেখেছি,সবাই এমনই এক-একজন বিজয়ী বীর। অবিশ্বাস্য কঠিন প্রতিযোগিতায় অসাধারণ যোগত্যার বলে বিজয়ী আমরা প্রত্যেকে ।তাই বলা যায় জীবনের প্রতিটি সংগ্রামে জয়ী হবেন,যদি প্রতিটি স্বপ্নকে বিশ্বাসে রূপান্তরিত করতে পারেন। স্মরণীয় বরণীয়রা বিশ্বাস নামক প্রোগ্রামিং দিয়েই মস্তিষ্করূপী মহা জৈব কম্পিউটারকে ব্যবহার করেছেন।স্বপ্নের প্রতি বিশ্বাস একবার গেঁতে গেলে জৈব কম্পিউটার স্বংক্রিয়ভাবে সাফল্যের পথে আপনার সমগ্র অস্তিত্বকে কাজে নিয়োজিত করবে। সহজ স্বতঃস্ফ’র্ত ভাবে অনিবার্য জয়ের লক্ষ্যে পরিচালিত হবে আপনার সকল কর্মকান্ড,যার ফলে বিজয় আপনার পদচুম্বন করবে।আর ইতিহাসের পাতায় লেখা হবে আপনার নাম কালজয়ী এক সফল মানুষ হিসেবে।
পূর্বে প্রকাশিত
সম্পূর্ণ অংশ পড়তে- মানুষ বড় হয় তার স্বপ্নের সমান

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



