হিটলারের স্বপ্ন বাস্তবায়িত হলো।আপনি কি তা জানেন।মুক্তবাজার অর্থনীতির সুবিধা তখনকার উপনিবেশিক বৃটিশরা সাথে আমেরিকা বা রাশিয়ায় তার পণ্যের প্রবেশাধীকার ছিল না।পণ্য বিপননে তখন শিল্প সমৃদ্ধ রাষ্ট্র জার্মান জাপান এবং ইটালির শিল্প স্বার্থ রক্ষা করা জরুরী হয়ে পড়লো।সারা বিশ্ব জার্মান শক্তি তার পণ্য বিপননের স্বার্থে দখল করতে চাইলো।বর্তমান বাস্তবতায় যে কোন দেশের পণ্য যে কোন দেশে যেতে পারে।

যে কারনে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ হয়েছিল এবার তা উল্টোরথে চড়বে।অপরিকল্পিত শিল্প বিকাশ কৃষি জমি ধ্বংস, জ্বালানী সংকট ,পণ্যের উৎপাদন মূল্য বৃদ্ধি সর্বোপরি জলবায়ু পরিবর্তন এর দায় এড়াতে উন্নত বিশ্ব একটি ভয়াবহ নাটকের অবতারনা করবে।

এই সব দেশ তাদের স্বার্থ রক্ষা করতে যে কোন অপকর্ম করতে পারে।
বাঁধাবে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ।যার মূল কারন হবে বাংলাদেশ।বাংলাদেশের সম্ভাব্য যে সব মিত্র শক্তি হবে,যেমন=(১)বাংলাদেশ ইসরাঈল মিত্র শক্তি=বাদ বাকি বিশ্ব।
(২)বাংলাদেশ/আমেরিকা/ইসরাঈল মিত্র শক্তি=বাদ বাকি বিশ্ব।
(৩)ভারত/চীন/বাংলাদেশ মিত্র শক্তি=বাদ বাকি বিশ্ব।

যে কারন প্রথম আমেরিকা চীন কে বলবে এই বেটা বাংলাদেশ ডুবে যাবে, জলবায়ু পরিবর্তন হবে তোর জন্যে তুই বেটা বাংলাদেশের কাছে থাকিস তোর কয়লা নির্ভর সব শিল্প প্রতিষ্ঠান বন্ধ কর।ঐ বেটা আবার ঘার তেরা সে বলবে আমি কেনো তু ই আমেরিকা অস্ট্রেলিয়ারে সাথে লইয়া একশত বছর পৃথিবীর ক্ষতি করছস তুই বন্ধ কর।আমেরিকার মাথা খারাপ হইয়া যাইবো ।এরপর রাগের মাথায় চীনের কয়েকটা জলবায়ু ক্ষতি করে এই রকম শিল্প প্রতিষ্ঠানের উপর মিসাইল হামলা।
এই রকম ভারত চীন, আমেরিকারে কইবো তোর পরিবেশ ক্ষতি করে ঐ রকম শিল্প বন্ধ কর।আমার বাংলাদেশ সমূদ্রের তলে তলিযে যাবে বন্ধ কর কইতাছি।আমিরিকা বিশ্ব শক্তি হেই হুনবো না চীনের কথা।চীন তখন মারবো কয়েকখানা দূরনিয়ন্ত্রিত মিসাইল যা গিয়া পড়বো ওয়াশিংটন এর উপড় অনেক হিরোসিমা নাগাসাকির মতোন্।ইসারঈল গায়ে পড়া মুসলমান দেশের বন্ধু অতি বন্ধু হতে যেয়ে এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়বে।বাংলাদেশ কে বাঁচাতে হবে তার বাজার একটা মূল্যবান বাজার এই বাজারের জন্যে তাবত পৃথিবীর সব দেশ যুদ্ধে জড়াতে গোলামি করতে বাধ্য।আমার ১৬কোটি বিশ লাখ এর মধ্যে এক কোটি লোক যদি যুদ্ধ করতে অস্ত্র হাতে নেই ।সারা দুনিয়া আমাদের হাতে আসবে।সাথে পরাশক্তির সাথে থেকে আমরা হবো পরাশক্তি।ইসরাঈলের সহযোগিতা চাই।ওরা আমাদের মিত্র হতে তাদের কোন আপত্তি নাই।আমাদের জনশক্তি একটা বিশাল জন শক্তি না খেয়ে মড়ার চেয়ে যুদ্ধ করতে করতে মড়া ভালো।আসুন তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে বিশ্বকে বাঁচাতে এক হই।
হিটলার এর আদর্শ দীর্ঘজীবি হোক।