somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিক্ষিপ্ত খাতা : আসলে উনি কে?—পেছনের গল্প

০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সালটা আমার ঠিক মনে নেই। ২০০৪? কিংবা ২০০৬? তার বেশি-কমও হতে পারে। আমি তখন আয়ারল্যান্ডে। বাংলাদেশিদের জন্য তখন কিছু নাটকের সাইট ছিল। তখনও ইউটিউব ওইভাবে জনপ্রিয় ছিল না। তারকারা তখনও সেখানে ভিড় করেনি।



একটা সাইট ছিল—নাম Fatafatibangali। আমি ওই সাইটের ভক্ত ছিলাম। নাটক থাকতো, মানুষের হাতের লেখা থাকতো, মনে হতো যেন ওরা কাগজে লিখে স্ক্যান করে দিয়েছে। আমারও শখ হলো—লিখবো একটা। লিখেও ফেললাম। বিষয়টা ছিল—বাংলাদেশের মৃত দুইজন জনপ্রিয় নেতা আকাশে বসে গল্প করছে।

লেখাটা এমন হিট হবে ভাবিনি। মন্তব্যে ভরে গেল। একটাই কথা—“আরো লিখুন।” মন্তব্য পড়ে এতটাই ভালো লেগেছিল। ভাবলাম, ঠিক আছে, লিখবো। লিখতে লিখতে হাত ব্যথা—একই জিনিস বারবার লিখি, ভুল হলে কাটি, আবার লিখি—মহা ঝামেলা। বাদ দিলাম। তবু ভেতরে একটা আশা থেকে গেল। ওটাই ছিল আমার জীবনের প্রথম লেখা।

সাল ২০২৫। কাজের সূত্রে আমাকে হোয়াটসঅ্যাপ, টিমে অ্যাকটিভ থাকতে হয়। সিদ্ধান্ত দিতে হয়। আমার সহকর্মীরা মোবাইলে চমৎকার করে বাংলা লিখে ফেলে। প্রায়ই জিজ্ঞেস করি—এইভাবে বাংলা লিখতে ঝামেলা হয় না? আমি পারি না মোবাইলে। পোলাপান হাসাহাসি করে, ভাবে আমি দুষ্টুমি করছি। আসলে আমি সিরিয়াস। যাই হোক, তাদের বাংলা দেখে আমি গুগলের সাহায্যে লিখে কপি করে ম্যাসাজের উত্তর দিই। এক কথায়, মোবাইলে উত্তর দিলে ইংরেজি, কম্পিউটারে গুগলের সাহায্যে বাংলা।

একদিন মিটিংয়ে বসেছি। পাশে সহকর্মী—মোবাইলে ধুপধাপ করে বাংলা লিখে মেসেজ চালাচালি করছে, সেটা দেখে আমি তার আঙুলের দিকে তাকিয়ে ছিলাম। আরে কী সুন্দরভাবে লিখছে! মিটিং শেষে বললাম, আমি আসলে বাংলা লিখতে কমফোর্ট ফিল করি না, কিন্তু ইচ্ছে আছে।

সে অবাক হয়ে বলল, “স্যার, মোবাইল আর কম্পিউটারে আপনি সত্যিই বাংলা লিখতে পারেন না?”
আমি বললাম, “না, পারি না। গুগলের সাহায্যে লিখে দিই।”

সে আমাকে দেখিয়ে দিল মোবাইল আর কম্পিউটারে সহজভাবে লেখার স্টাইল। বলল, “স্যার, কয়েকটা দিন লিখুন, অভ্যেস হয়ে যাবে।”

আমি মনে মনে প্রতিজ্ঞা করলাম—যেভাবেই হোক বাংলা লিখবো। শুরু করলাম একটা লেখা। এও দেখি ঝামেলা, লিখি একটা, দেখায় আরেকটা। তবে ঠিকঠাক লিখতে পারছি, কিন্তু একটু সময় নিচ্ছে। ওই লেখা টা শেষ করতে না করতেই বুঝতে পারলাম, আমি খুবই কমফোর্টেবল ভাবে বাংলা লিখতে পারছি । যাক, শেষ পর্যন্ত হলো।

একটা লেখা শেষ করে দিলাম আমার বইপড়া পাগল বন্ধু বিপ্লবকে।
বিপ্লব বলল, “এটা কার লেখা?”
আমি বললাম, “আমার।”
বিপ্লব বলল, “বন্ধু, জস হয়েছে, তোর লেখার স্টাইল ভালো, আরো লিখ।”

ওর কথা শুনে আগ্রহ পেলাম। লিখতে লিখতে পাঁচটা লেখা। প্রতিটা বিপ্লবকে দিই। তার একটাই কথা—জস হয়েছে।
আমি বললাম, “বন্ধু, বই ছাপাবো।”
ও বলল, “তুই এই পাঁচটা লেখাকে বই আকারে দিতে পারিস।”

সব লেখাগুলো একত্র করে পাণ্ডুলিপি বানালাম। প্রথমে ইউটিউবে দেখি কিভাবে প্রকাশনীর কাছে যাব। কিছু ভিডিও দেখি। তারপর এলাম ChatGPT-তে। প্রকাশনীর ডিটেইলস নিলাম।মিড লেভেলের কিছু প্রকাশনীর সাথে যোগাযোগ করলাম। সবাই বলল, নতুন লেখা নেবে না। আট-দশটা প্রকাশনী থেকে রিফিউজ। লেখা বন্ধ করে দিলাম। আপসেট হচ্ছিলাম।

ফেসবুকে অ্যাড আসে—পাণ্ডুলিপি নিচ্ছে। যোগাযোগ করছিলাম। মেসেজ আদান-প্রদান ভালো লাগছে না। ইউটিউবে এক ভিডিও দেখি। সেখানে বলা হলো—অনেক প্রকাশনী নতুন লেখক খুঁজে কারণ তারা লেখককে “মুরগি” হিসেবে দেখে। পাণ্ডুলিপি আহ্বান অ্যাডগুলোতে মেসেজ চলছিল—বোঝা যাচ্ছিল তারা টাকার জন্য আমাকে ধরতে চাইছে। টাকা দিয়ে বই ছাপাতে আমার আপত্তি নেই, কিন্তু চাইছিলাম আমার বই যেন কিছুটা মূল্যায়ন পায়।

বন্ধু বলল, “বন্ধু, তুই তো জানিস আমি হার্টের রোগী, না হলে নিজেই খুঁজতাম। তোর আন্ডারে তো অনেক পোলাপান আছে, কিছু পোলাপান জোগাড় কর, বইটা নীলক্ষেত থেকে ছাপা, তারপর তাদের দিয়ে মার্কেটিং আর ডিস্ট্রিবিউশন করবি। অন্তত কিছু মানুষের কাছে যাবে।”
আমি বললাম, “না, এইভাবে ছাপাবো না, বাদ দে।”
বন্ধু বলল, “এতো সুন্দর বই, মানুষের কাছে যাবে না?”

আমি চুপ করে গেলাম। আশা ছেড়ে দিলাম। ফেসবুকের অ্যাড এড়াতে লাগলাম। একদিন অফিসে অলস সময়, “পাণ্ডুলিপি আহ্বান” একটা অ্যাডে ক্লিক করলাম। কমেন্টে এক ছবি—একজন প্রকাশনীতে বসে ছবি তুলেছে, বলছে তার বই এই প্রকাশনীতে হয়েছে। ছবিটা দেখে ChatGPT-এর মাধ্যমে ডিটেইলস নিলাম।মিড লেভেলের প্রকাশনী। সাতশোর বেশি বই করেছে। মালিকও সাহিত্যে পরিচিত।ChatGPT-এর ইনফো পেয়ে আগ্রহ চলে গেল। তারপরও লাস্ট ট্রাই হিসেবে নক দিলাম।

প্রকাশনী বলল, আগে সামনাসামনি কথা বলে সিদ্ধান্ত নেবে।
আমি বললাম, “আমি চাকরি করি, আসা ঝামেলা, যদি শুক্রবার বা শনিবার হয় তাহলে পারি।”
ওরা বলল, দেখা না করে পাণ্ডুলিপি নেবে না।

এক শনিবার গেলাম প্রকাশনীর অফিসে।পুরো দমে ইন্টারভিউ—আগে কোথাও লিখেছি কিনা, বই পড়ি কিনা—bla bla ......। শেষে জিজ্ঞাসা—বইয়ের টপিক?
বই এর টপিক এর কথা বলাম আর সাথে এটাও বললাম বইয়ের Cover পেজ আর Back পেজ আমি ডিজাইন করেছি, ওই ডিজাইন এই রাখতে হবে।

ওদের আপত্তি। আমি এক চুল নড়লাম না। বললাম, “আমার প্রথম বই, সব আমার মতো হবে—কভার পেজ ডিজাইন থেকে সব।”
ওরা বলল, “ঠিক আছে, পাণ্ডুলিপি দিন, ২০০ কপি বই কিনতে হবে।”

আমি রাজি হলাম ২০০ কপি বই কিনতে এবং পাণ্ডুলিপি দিলাম। পাণ্ডুলিপি দেওয়ার ৫ দিন পর Call আসলো প্রকাশনী থেকে।

সোজা-সাপটা কথা—“এই পাণ্ডুলিপি আপনি কজনকে দিয়েছেন?”
আমি উত্তর দিলাম, “সবাই তো রিফিউজ করেছে, পাণ্ডুলিপি দেওয়া হয়নি।”
প্রকাশনী থেকে উত্তর এলো, “তারা আপনার পাণ্ডুলিপি না নিয়ে মনে হয় ভুল করেছে, আপনার লেখার স্টাইল সুন্দর। আপনি আরেকদিন আসুন, আরেকটু কথা বলি।”

আমি গেলাম। তারা জানালো, আমাকে ২০০ কপি বই কিনতে হবে না, ১০০ কপি কিনলেই হবে। আমার লেখা তাদের পছন্দ হয়েছে। তবে একটা ভুল করেছি, সেটা হলো আমার প্রথম লেখা, কিন্তু টার্গেট হয়ে গেছে ৪৫ বছরের এর উপরের পাঠকদের জন্য। এই টপিক নিয়ে যারা ৪০ বছরের নিচে তারা এগুলো চিন্তা করে না। আপনি নেক্সট টাইম লেখা লিখলে এগুলো মাথায় রাখবেন। আপনার বইটা ভালো, সবার পড়া উচিত, কিন্তু যে টপিক—বিক্রি কম হবে। তবু আমরা বইটা পাবলিশ করবো।

আমি বুঝলাম—প্রকাশক ঠিক বলেছে। ৭-১০ দিন পর আবার ফোন—১০০ না ৫০ কপি।
আমি হাসতে হাসতে বললাম, “ভাই, পুরোটাই নিয়ে নেন।”
ওরা বলল, “না, আপনার দরকার, আপনার পরিচিতদের দেওয়ার জন্য। আরেকটা কথা—সব বয়সের পাঠকের কথা মাথায় রেখে ফেব্রুয়ারির মধ্যে আরেকটা লেখা দিন।”

যখন আরেকটা লেখা চাইলো, আমার এত ভালো লাগলো! বিপ্লবকে বললাম।
ও বলল, “৫০ কপি ১০০ কপি ব্যাপার না, বড় ব্যাপার ওরা তোর লেখা চেয়েছে। এটাই তোর প্রাপ্তি।”

ভালো লাগা থেকে, ১২ বছর পর ঢুকলাম সামহোয়্যার ব্লগে। টপিক খুঁজতে লাগলাম—কি দিবো, কি দিবো। লিখে ফেললাম “আসলে উনি কে”। এটাই “আসলে উনি কে” লেখার গল্প।

শেষ পর্যন্ত আমার বই আসছে এই বইমেলায়। ISBN সার্টিফিকেট পেলাম, পুরাদমে প্রকাশনী থেকে প্রচার চালানো হচ্ছে। ডিজাইন আমার, লেখা আমার, নাম আমার—সবই আমার। খুব ভালো লাগছে—কেমন ভালো লাগছে বোঝাতে পারবো না। আলহামদুল্লিয়াহ ।

বইয়ের নাম বলিনি ইচ্ছে করে, কারণ কভার আর ব্যাক কভারের ছবি দিলাম। ওখানেই নাম আছে। একটা তথ্য দিয়ে রাখি—আমি ডিজাইন করি ক্যানভায়। তাই বইয়ের টপিকের সাথে মিলিয়ে ওই ডিজাইন।

কভার পেজের পর আছে বইয়ের ছোট ইনফরমেশন।
তারপর ব্যাক কভার।
তারপর ছোট্ট কিছু কথা।



বইটির সারসংক্ষেপ

“মৃত্যু” বইটি এক গভীর ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণ, যেখানে পরিবার, প্রিয় মানুষ এবং মৃত্যুর অনিবার্য সত্যকে ঘিরে গল্পগুলো গড়ে উঠেছে। লেখক তাঁর জীবনের বিশেষ মুহূর্তগুলো টুকরো টুকরো ভাবে সাজিয়েছেন—কখনো বেল্লাল নামের এক সাধারণ সিএনজি চালকের নিঃস্বার্থ ভালোবাসা, কখনো বাবার দীর্ঘ অসুস্থতা ও মৃত্যুর মর্মস্পর্শী যাত্রা, আবার কখনো নিজের মৃত্যু নিয়ে অকপট স্বীকারোক্তি ও কল্পনা।

বইয়ের ভেতরে পাঠক একদিকে পাবেন গভীর বেদনা, অন্যদিকে হিউমারের ঝলক। কোথাও তিনি লিখেছেন মৃত্যুর হাস্যকর শর্ত—“জানাজায় যদি কেউ সেলফি তোলে তবে কবর থেকে শাস্তি দেবেন,” আবার কোথাও বলেছেন আবেগভরা সত্য—“কোনো বাবার সবচেয়ে কষ্টের সময় হলো সন্তানের লাশ কাঁধে তোলা, আর সেটা যেন তাঁর ভাগ্যে না আসে।”

বইয়ের একটি অংশ বাবাকে কেন্দ্র করে—অসুস্থতা, চিকিৎসা, মানসিক পরিবর্তন ও শেষ বিদায়ের দিনগুলো সৎভাবে উঠে এসেছে সেখানে।

ফলে এই বই কেবল লেখকের নয়—বরং আমাদের সবার গল্প, কারণ মৃত্যু একদিন প্রত্যেকের জীবনেই আসবে।

Myra Bluebond-Langner-এর The Private Worlds of Dying Children এবং Joan Didion-এর The Year of Magical Thinking থেকে প্রভাবিত হয়ে লেখা ।

এই বই পাঠককে থামতে, ভাবতে এবং জীবনের অনিবার্য সত্যকে নতুনভাবে উপলব্ধি করতে উদ্বুদ্ধ করবে।

গল্প সমূহের নামগুলো
১. অসমাপ্ত ইমপ্লিমেন্টেশন ……
২. একটি ফ্ল্যাটের ক্যান্সার……
৩. স্মৃতি, হাসি আর শূন্যতার গল্প……
৪. অচেনা মানুষ, আপন হয়ে ওঠা……..
৫. আমার মৃত্যু।



পরিশেষে

ইনডিরেক্টলি মার্কেটিং করছি—যদি কেউ এমনটা ভেবে বসেন, সত্যি বলতে কী, খুব একটা ভুল ভাববেন না। আমি যেমন আমার ফেসবুক প্রোফাইলে শেয়ার করে সবাইকে জানাচ্ছি। আমার ধারণা, ব্লগও এমন কিছু যেখানে ফেসবুকের মতো সবার সাথে শেয়ার করা যায়। পার্থক্য শুধু এতটুকু ফেসবুকের মানুষগুলোকে আমি চিনি, নাম জানি, চোখে দেখেছি। এখানে যাদের সঙ্গে লিখি, তাঁদের ওইভাবে কাউকে তেমন চিনি না। লিখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ সবাইকে। ভালো থাকবেন।

আরেকটা কথা ফেব্রুয়ারিতে আমি যে পাণ্ডুলিপিটা দেবো, সেটা একটা উপন্যাস, যার নাম হবে “রাজকন্যা”। ইচ্ছে আছে ওই উপন্যাসের একটা অধ্যায় ব্লগে দেওয়ার। যেন পাঠকেরা একটু হাত বুলিয়ে দেখে।

সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:১০
১০টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দ্যা এডামেন্ট আনকম্প্রোমাইজিং লিডার : বেগম খালেদা জিয়া

লিখেছেন ডি এম শফিক তাসলিম, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৪

১৯৪৫ সালে জন্ম নেয়া এই ভদ্রমহিলা অন্য দশজন নারীর মতই সংসার নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন, বিয়ে করেছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের অন্যতম সুশাসক শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কে! ১৯৭১সালে এ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×