বরিশালের পটুয়াখালীর কলাপড়ার পাচধুনিয়া গ্রামের মামুনের মেয়ে জিনাত । নারায়ণগঞ্জ সরকারী মহিলা কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্রী জিনাত, মহিলা কলেজের ছাত্রী হোস্টেলে থেকে পড়াশোনা করে।বিরল রোগে আক্রান্ত কলেজ ছাত্রী জিনাত, নাক/কান/চোখ এমনকি নাভী দিয়েও রক্তক্ষরণ এরপর অজ্ঞান হয়ে যায় জিন্নাত। দিনে ৪/৫ বারও এমন হয় ।
স্বাভাবিক জীবন ফিরে পেতে চায় জিনাত ।আমরা কোন টাকা চাই না শুধু চিকিৎসার জন্য শেয়ার চাই।
আসুন সবাই মিলে জিনাত কে এই যন্ত্রনা থেকে মুক্তি দেই।
নাকি এভাবেই এই যন্ত্রনা নিয়েই চলবে জিনাতের
জীবন?
ইতিমধ্য ঢাকা মেডিকেল, বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসা করালেও কোন কিছু ধরা পড়ে নাই। ইসলামীয়া চক্ষু হাসপাতালে heamolacria রোগ ধরা পড়ে বলে জিনাতের বাবা মামুন জানান।জিনাত heamolacria নামক রোগে আক্রান্ত,বাংলাদেশে এই রোগের একমাত্র victim জিনাত।পুরো পৃথিবীতে এই রোগে আক্রান্ত ছিলো ১৩ জন,যার মধ্যে ১ জন মৃত্যুবরণ করেছেন।
দ্রুত চিকিৎসা করানো না হলে হয়তো জিনাতের অবস্থার আরো অবনতি হবে।শুধু অপারেশনের জন্য কি পরিমান টাকার প্রয়োজন তা কেউ জানে না।যার যোগান দেওয়া(মামুন হোসেনের)জিনাতের বাবার পক্ষে সম্ভব নয়।মানুষ মানুষের জন্য এই কথাটা জিনাতের বাবা বিশ্বাস করেন।
জিনাতের বিশ্বাস বিশ্বমানবতার প্রতিক মাননীয় প্রধান মন্ত্রী আমার বিরল রোগের কথা জানতে পারলে চিকিৎসার জন্য এগিয়ে আসবেন।কারন আমার আর এই কষ্ট সহ্য হয় না।
জিনাতের বাবা মামুন জানান,আমার মেয়ের কষ্ট দেখলে চোখ দিয়ে শুধু পানি ঝড়ে। সন্তান মারা যাওয়ার ভয় সব সময় কাজ করে । মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সহ দেশের সবার কাছে অনুরোধ আমার মেয়ে জিনাতের চিকিৎসার জন্য এগিয়ে আসুন।
বর্তমানে ঢাকা ফতুল্লা থানার পাগলা পশ্চিম রসুলপুর নানার বাসায় আসেন জিনাত
আমরা তুলে ধরলাম ভিডিও শেয়ার করার দ্বায়িত্ব আপনাদের।

সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



