আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্ট সম্প্রতি বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘু নির্যাতন এবং মানবাধিকার বিষয়ে একটি রিপোর্ট দিয়েছে। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে বাংলাদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নতি ঘটছে। কিন্তু প্রকৃত অবস্থা ঠিক তার উল্টো।
বিডিআর সদর দপ্তরে ৭৫টি হত্যাকান্ড, অগ্নিসংযোগ, লুটতরাজ, গণধর্ষণ এবং এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে নিরাপত্তা হেফাজতে ৪৮ বিডিআর সদস্য নির্যাতনে মারা গেলেন। এখনও দেশবাসি পরিস্তর নন আসলে কারা কিভাবে কেন এতবড় মানবাধিকার লংঘনের ঘটনা ঘটালো বিডিআর সদর দপ্তরে। ঘটনা ঘটার পর আমাদের দেশের রাষ্ট্রনায়করা বলে থাকেন, অপরধিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া হবে। এবং তথাকথিত তদন্ত কমিটি গঠনের নামে পুরো ঞটনাকে ধামাচাপা দেয়ার রেওয়াজটা বেশ পুরনো। দেশবাসি সবসময় অন্ধকারেই থাকেন প্রকৃত সত্যের জায়গা থেকে।
দেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন থেমে নেই, কমেতোনি বরং বেড়েছে তথাকথিত ক্রসফায়ার বিচার বহির্ভূত হত্যকান্ড। গার্মেন্টস শ্রমিকদের ন্যায্য পাওনা না দিয়ে কোনরকমের ঘোষণা ছাড়াই কারখানা বন্ধ করার ঘটনায় কত মানুষ নিহত হয়েছেন তার প্রকৃত তথ্য এখনও পরিস্কার নয়। আমরা জানি, গার্মেন্টসকর্মীরা অমানুষিক পরিশ্রম করেও পারিশ্রমিক পান নামমাত্র। যা মানবাধিকারের চূড়ান্ত লংঘন।
সরকার সমর্থকদের টেন্ডারবাজিতো আছেই।
http://www.humanrightstoday.info/?p=1363

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



