এটা একটা কপি পেস্ট নোট। মূল নোট এখানে আর যদি লেখাটি পড়ে ভাল লাগে, তবে যোগ দিন এই পেজ এ ঃ নারী পোশাক নিয়ে অশালীন পেজ খুলে কখনোই শালীনতা রক্ষা করা সম্ভব না।
কয়দিন আগে নির্যাতিত এক মেয়ের কথা ফেসবুকের থ্রু সবার কানে পৌঁছে গেছে।
ভালো।
তারপর মজা আসতে শুরু করল! অল্প কয়জন চিড়িয়া চিল্লানো শুরু করল এর প্রতিবাদে। জাস্ট চিড়িয়া। অন্যদিকে যে মানুষেরা চুপ করে আছেন, তাদের হাতে দারুন সব বক্তব্য আর বাণীর সম্ভার।
_ভিকিদের কাহিনী! উত্তরবঙ্গের গ্রামে রেপ হইলে কিছু না, এখানে এখন লাফালাফি!
_আমি যামু ক্যান? ঐ মাইয়াগুলা ঐরকমই
_তাই নাকি! ক্যামনে রেপ করল?
_মাইয়ারা যদি এইরকম বেশরম....
এবং আরো অনেক সব ব্লা ব্লা।
সত্যিই তো! সব দোষ আসলে মেয়েদেরই। মেয়েদের পোশাকের দোষ, ওড়নার দোষ, জিন্সের দোষ, টিশার্টের দোষ, ইভন শাড়ি পড়লে পেট দেখা যায়, শাড়িরও দোষ। সব দোষ আসলে মেয়েদের। "অই ছেড়ি তরে আমি রাস্তায় দেখলাম ক্যান? now i have all the right to.... something"। সামথিং এর মধ্যে রাস্তায় শিষ দেয়া থেকে রেপ পর্যন্ত সবকিছু যায়েয। আর সবচেয়ে ভয়ংকর কথা হল, এসব কথা মুখে বলে কম লোক। কেউ বলে ফেললে তার কথায় মাথা ঝাঁকানোর ধুম। ফেসবুকে হলে ১০,০০০টা লাইক।
এইবার কিছু আড়ালের কথা বলি। এই যে কথাগুলো, যারা বলে তাদের মুখে মানায় কি? সত্যি এই বক্তারা মেয়েদের আব্রু বাঁচাতে পাগল হয়ে আছে! মেয়েদের ওড়না জায়গা বরাবর রাখতে এরা উন্মাদ হয়ে উঠেছে!
নো স্যার! কাহিনী অন্যখানে!
দুনিয়ার বুকে সবকটা পুরুষের ভালো লাগে মেয়েদের দেখতে। এনারাও ব্যতিক্রম না। জাস্ট একটু বেশি উৎসাহি। জাস্ট একটু বেশি চায়। ঐ মেয়েকে ওড়না ছাড়া নিজের বেডরুমে দেখতে চায়। যখনি ঐ মেয়ে তার দিকে তাকালো না, তখন সে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলো। যখনি তার প্রাইভেট দৃশ্যটা রাস্তার বাকি সব পুরুষও দেখলো, তখন সে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলো।
অক্ষম! অক্ষম! অক্ষম!
কিন্তু এগেইন, স্যার! আমরা কি নিজেদের অক্ষম বলতে পারি! 'ঐরকম' মেয়ে 'বাগাতে' না পারার দহন কি ভুলে থাকতে পারি? নো স্যার। অবশ্যই না।
কাজেই আমরা শিষ দেই। আমরা রেপ করি। এবং আমরা এতখানি নির্লজ্জ, একজন আরেকজনের পিঠ চাপড়ে দেই। মিনমিন করে বলি, "পরিমলের দোষ আছে বটে।" তারপর গর্জন করে উঠি, "কিন্তু ঐদিন মেয়েটা যা কাপড় পড়ে........."।
কাপড়ের দোষ? ওড়নার দোষ? জিন্সের দোষ? টিশার্টের দোষ? সালোয়ার কামিজ পড়ে কোন মেয়ে এদেশে রেপড হয় নাই? শাড়ি পড়ে রেপড হয় নাই? জিন্স, টিশার্ট, স্কার্ট যখন এইদেশে কেউ চোখেও দেখে নাই, তখন কি ঘটনা কিছু আলাদা ছিলো?
এইসব হিপোক্রেটদেরকে কি বলার আছে? বাঘ আর মাংস? আরে বেজন্মা, মনে আছে যে বাঘ অসভ্য আর মানুষ সভ্য? বাঘ খাঁচায় আটকানো থাকে, আর সামনে মানুষ, বা দুপেয়ে মাংস, ঘুরে বেড়ায়? তোদের মত নপুংসক বাঘ(!) গুলা খাঁচায় আটকায়ে রাখলেও মেয়েগুলা সেফ। তাই না?
কিন্তু, যতই চিল্লাই, কোনও লাভ নাই। "এখানে সংখ্যাগরিষ্ঠরাই ঈশ্বর"।
আমি আশা করি, বাংলাদেশের সকল পরিমল গা ঝাড়া দিয়ে উঠে দাঁড়াক। ব্র্যাভো, ব্রাদার! ঝাঁপ দিয়া পড়ো। আরেক পরিমলের বোনকে টেনে বের করো। তারপর রেপ করো। ব্র্যাভো! ব্র্যাভো! ব্র্যাভো! যাকে রাস্তায় পাও, অফিসে পাও, পার্কে পাও, RAPE THEM ALL!
ওরা ওড়না গলায় পড়েছে, শাড়ি কেমন করে যেন পড়েছে, জিন্স পড়েছে, টিশার্ট পড়েছে!
RAPE THEM ALL!
তারপর, বেজন্মার বাচ্চা বেজন্মা, ঘরে যখন ফিরবা, তোমার বোন, সালোয়ার কামিজ এবং ভদ্রভাবে ওড়না পড়া বোন, কিজন্য কাঁদতেসে জিগ্যেস কইরো না। ফেসবুকে ঢুকে লাইক দিও।
তোমার বোন রেপড হোক, বেজন্মা। আমি আরো বেশি রেপিস্ট চাই এই দেশে। তোমাদের সবার বোন রেপড হোক, বেজন্মার বাচ্চা বেজন্মা সব।
I'll fuckin' LIKE it! Yeah!কয়দিন আগে নির্যাতিত এক মেয়ের কথা ফেসবুকের থ্রু সবার কানে পৌঁছে গেছে।
ভালো।
তারপর মজা আসতে শুরু করল! অল্প কয়জন চিড়িয়া চিল্লানো শুরু করল এর প্রতিবাদে। জাস্ট চিড়িয়া। অন্যদিকে যে মানুষেরা চুপ করে আছেন, তাদের হাতে দারুন সব বক্তব্য আর বাণীর সম্ভার।
_ভিকিদের কাহিনী! উত্তরবঙ্গের গ্রামে রেপ হইলে কিছু না, এখানে এখন লাফালাফি!
_আমি যামু ক্যান? ঐ মাইয়াগুলা ঐরকমই
_তাই নাকি! ক্যামনে রেপ করল?
_মাইয়ারা যদি এইরকম বেশরম....
এবং আরো অনেক সব ব্লা ব্লা।
সত্যিই তো! সব দোষ আসলে মেয়েদেরই। মেয়েদের পোশাকের দোষ, ওড়নার দোষ, জিন্সের দোষ, টিশার্টের দোষ, ইভন শাড়ি পড়লে পেট দেখা যায়, শাড়িরও দোষ। সব দোষ আসলে মেয়েদের। "অই ছেড়ি তরে আমি রাস্তায় দেখলাম ক্যান? now i have all the right to.... something"। সামথিং এর মধ্যে রাস্তায় শিষ দেয়া থেকে রেপ পর্যন্ত সবকিছু যায়েয। আর সবচেয়ে ভয়ংকর কথা হল, এসব কথা মুখে বলে কম লোক। কেউ বলে ফেললে তার কথায় মাথা ঝাঁকানোর ধুম। ফেসবুকে হলে ১০,০০০টা লাইক।
এইবার কিছু আড়ালের কথা বলি। এই যে কথাগুলো, যারা বলে তাদের মুখে মানায় কি? সত্যি এই বক্তারা মেয়েদের আব্রু বাঁচাতে পাগল হয়ে আছে! মেয়েদের ওড়না জায়গা বরাবর রাখতে এরা উন্মাদ হয়ে উঠেছে!
নো স্যার! কাহিনী অন্যখানে!
দুনিয়ার বুকে সবকটা পুরুষের ভালো লাগে মেয়েদের দেখতে। এনারাও ব্যতিক্রম না। জাস্ট একটু বেশি উৎসাহি। জাস্ট একটু বেশি চায়। ঐ মেয়েকে ওড়না ছাড়া নিজের বেডরুমে দেখতে চায়। যখনি ঐ মেয়ে তার দিকে তাকালো না, তখন সে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলো। যখনি তার প্রাইভেট দৃশ্যটা রাস্তার বাকি সব পুরুষও দেখলো, তখন সে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলো।
অক্ষম! অক্ষম! অক্ষম!
কিন্তু এগেইন, স্যার! আমরা কি নিজেদের অক্ষম বলতে পারি! 'ঐরকম' মেয়ে 'বাগাতে' না পারার দহন কি ভুলে থাকতে পারি? নো স্যার। অবশ্যই না।
কাজেই আমরা শিষ দেই। আমরা রেপ করি। এবং আমরা এতখানি নির্লজ্জ, একজন আরেকজনের পিঠ চাপড়ে দেই। মিনমিন করে বলি, "পরিমলের দোষ আছে বটে।" তারপর গর্জন করে উঠি, "কিন্তু ঐদিন মেয়েটা যা কাপড় পড়ে........."।
কাপড়ের দোষ? ওড়নার দোষ? জিন্সের দোষ? টিশার্টের দোষ? সালোয়ার কামিজ পড়ে কোন মেয়ে এদেশে রেপড হয় নাই? শাড়ি পড়ে রেপড হয় নাই? জিন্স, টিশার্ট, স্কার্ট যখন এইদেশে কেউ চোখেও দেখে নাই, তখন কি ঘটনা কিছু আলাদা ছিলো?
এইসব হিপোক্রেটদেরকে কি বলার আছে? বাঘ আর মাংস? আরে বেজন্মা, মনে আছে যে বাঘ অসভ্য আর মানুষ সভ্য? বাঘ খাঁচায় আটকানো থাকে, আর সামনে মানুষ, বা দুপেয়ে মাংস, ঘুরে বেড়ায়? তোদের মত নপুংসক বাঘ(!) গুলা খাঁচায় আটকায়ে রাখলেও মেয়েগুলা সেফ। তাই না?
কিন্তু, যতই চিল্লাই, কোনও লাভ নাই। "এখানে সংখ্যাগরিষ্ঠরাই ঈশ্বর"।
আমি আশা করি, বাংলাদেশের সকল পরিমল গা ঝাড়া দিয়ে উঠে দাঁড়াক। ব্র্যাভো, ব্রাদার! ঝাঁপ দিয়া পড়ো। আরেক পরিমলের বোনকে টেনে বের করো। তারপর রেপ করো। ব্র্যাভো! ব্র্যাভো! ব্র্যাভো! যাকে রাস্তায় পাও, অফিসে পাও, পার্কে পাও, RAPE THEM ALL!
ওরা ওড়না গলায় পড়েছে, শাড়ি কেমন করে যেন পড়েছে, জিন্স পড়েছে, টিশার্ট পড়েছে!
RAPE THEM ALL!
তারপর, বেজন্মার বাচ্চা বেজন্মা, ঘরে যখন ফিরবা, তোমার বোন, সালোয়ার কামিজ এবং ভদ্রভাবে ওড়না পড়া বোন, কিজন্য কাঁদতেসে জিগ্যেস কইরো না। ফেসবুকে ঢুকে লাইক দিও।
তোমার বোন রেপড হোক, বেজন্মা। আমি আরো বেশি রেপিস্ট চাই এই দেশে। তোমাদের সবার বোন রেপড হোক, বেজন্মার বাচ্চা বেজন্মা সব।
I'll fuckin' LIKE it! Yeah!

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



