বাজারে এখন অনেক কিছুর দাম সর্বনিম্ন। একটু আগে বাজারে গিয়েছিলাম, অফিস ফেরার পথে, আগামী কাল অফিস বন্ধ, শুক্রবার, সকালে একটূ বেশী ঘুমানোর লোভে ভাবলাম, এখুনি কিনে ফেলি। বাজারের স্থানঃ মালিবাগ রেললাইনের ধারের কাঁচা বাজার, এই বাজার কয়েকদিন আগে দেখলাম রেল কৃর্তপক্ষ ভেঙ্গে দিয়েছে, আজ দেখলাম আবার নুতন যৌবন নিয়ে সবাই ডালা সাজিয়ে বসেছে!
- নুতন আলু কেজি ৩০/- টাকা।
- দেশি পেঁয়াজ ভালটা কেজি ৫০/- টাকা, একটু কাঁচা ৪৫/- টাকা, ইন্ডিয়ান জিজ্ঞেস করি নাই।
- শাক, আঁটি ১০/-টাকা প্রায় লাল শাক, কলমি, ইত্যাদি!, তবে কুমড়া/লাউ ২০/-টাকা
- সব্জিও নিন্ম দামে, ফুল কপি বড় ২৫/-টাকা, বাঁধা কপি ২৫/-টাকা, সাইজে ছোট হলে আরো কম। ব্রকলী পিস ৩০/-থেকে শুরু। বেশ আইটেমের দাম জিজ্ঞেস করি নাই, কেনা হয় নাই বলে।
- টমেটো একদম চকচকে ভাল সাইজের গুলো কেজি ৪০/-টাকা, কাঁচা ৩০/-টাকা।
- রুই/কাতলা একদম জ্যন্ত ৩৫০/- কেজি, মৃত্য ৩২০/-কেজি
- চিংড়ি ৭০০/- টাকা কেজি, সাইজ ভেদে
- অন্যান্ন মাছ আগের দামেই, মাছের দাম মোটামুটি গত এক বছর একই আছে বলে মনে হচ্ছে। তবে সামুদ্রিক মাছ এখন আমার কাছে সস্তাই মনে হয়, নানান পদের সামুদ্রিক মাছ ১৮০/-টাকা থেকে ২৫০/-টাকা দেখলাম, আমি কিনি নাই কারন বাসায় কেহ খেতে চায় না।
- ডিম, ডজন ১৪০টাকা
- ফার্মের মুরগী কেজি ১৯০টাকা
- গরুর গোশত কেজি কোথায়ও দেখি ৭০০টাকা, আবার অন্য দোকানে ৭৫০টাকা।
যাই হোক, সবাই মিলে কিছু না কিছু কিনুন, আগামীতে যেন আফসোস না হয়। আগামীতে যে দ্রব্যের দাম বেশী হবে তা কেনা বন্ধ বা ব্যবহার কম করবেন। ফসলাদির উৎপাদনে আমাদের কৃষক ভাইবোনদের এগিয়ে রাখুন।
যদিও ফসল পুরাই উপরওয়ালার দান, তিনি যা ইচ্ছা করেন তাই হয়। যেমন আমি দেখেছি এক বাড়ির একটা চোঙ্গা কাঁঠাল গাছে ১২০টা কাঁঠাল, পাশের বাড়ির ১০টা গাছেও একটা কাঁঠাল নেই! এটাই উপরওয়ালার ব্যবস্থাপনা, আমাদের যে কোন পরিস্থিতিতে বিশ্বাস নিয়েই বেঁচে থাকা দরকার।




সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:৫৮

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



