somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

লেখক যখন পাঠক ২ঃ পালামৌ - বাংলা ভাষার "প্রথম" ভ্রমণআখ্যান

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত পালামৌ(১৮৮০ -১৮৮২)কে বাংলা ভাষার প্রথম ভ্রমণকাহিনী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। শিরোনামে 'প্রথম' - শব্দটিকে ইনভার্টেড কমার মধ্যে রাখার কারণ - একজন অ্যাকাডেমিক হিসেবে একটি তথ্য কিতাবের মধ্যে লিপিবদ্ধ না দেখলে তাতে বিশ্বাস স্থাপন করা আমার জন্যে একটু মুশকিলই হয়ে পড়ে। আমাদের মত অ্যাকাডেমিক (শিক্ষক,গবেষক)দের জীবনানন্দ সাধে তো আর গাল পেড়ে বলেন নি যে -

পাণ্ডুলিপি, ভাষ্য, টীকা, কালি আর কলমের ’পর
ব’সে আছে সিংহাসনে— কবি নয়— অজর, অক্ষর
অধ্যাপক; দাঁত নেই— চোখে তার অক্ষম পিঁচুটি;
বেতন হাজার টাকা মাসে— আর হাজার দেড়েক
পাওয়া যায় মৃত সব কবিদের মাংস কৃমি খুঁটি; (সমারূঢ়)

তা বটে। সে কথা বরং থাক। পালামৌ বাংলাভাষার প্রথম ভ্রমণ কাহিনী না হলেও যে মাত্র তেইশ পাতার এই গ্রন্থের খুব বেশি ক্ষতিবৃদ্ধি হয়ে যেতো , এমনটি নয়। বিষদ আলোচনায় যাওয়ার আগেই উল্লেখ করে রাখি - আমার পঠনে পালামৌ গ্রন্থটির মূল সৌন্দর্য ধরা পড়েছে লেখকের দেখার সৌন্দর্যে। যে চোখ দিয়ে তিনি পৃথিবী দেখেছেন , যে হৃদয় তিনি অনুভব করেছেন এবং যে সততার সাথে তিনি তা অকপটে সবার সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন লেখনীতে তাই ই গ্রন্থটিকে রচনার আজ দেড়শ' বছর পরেও আলোচনার বিষয়বস্তু করে রেখেছে।

লেখক সম্পর্কে কিছু টুকরো তথ্য দিয়ে শুরু করা যাক। সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৮৩৪ - ১৮৮৯) যে পরিচয়ের অধীনে সারাজীবন ঢাকা পড়েছিলেন তা হল - তিনি বাংলাভাষার প্রথম সার্থক ঔপন্যাসিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অগ্রজ। পিতার বদলির চাকুরীর জন্যে ছাত্রজীবনে প্রচুর স্কুল বদলাতে হয়েছে, আর পরিণত বয়সে সেই বদলির খেয়াল কাটে নি বলে এক চাকুরিতে দীর্ঘদিন স্থায়ী হওয়ার সৌভাগ্য বা দুর্ভাগ্য - কোনটিই হয় নি। সরকারী চাকুরি দিয়েই কর্মজীবনের শুরু , কিন্তু শীঘ্রই সে পদ বিলুপ্ত হওয়ায় চাকুরিহীন অবস্থায় দিনযাপন। ঝাড়া হাত পা অবস্থায় লিখে ফেললেন একখানা ইংরেজি কিতাব - বেঙ্গল রায়ট নামে, যা তৎকালীন গভর্নর জেনারেলের চোখে পড়লে তিনি তাকে যেচে ডেপুটি কালেক্টরের চাকুরি দেন। সেই সূত্রেই তার পালামৌ গমন। শহুরে মননের অধিকারী সঞ্জীবচন্দ্রের পালামৌর মত ক্ষুদ্র জঙ্গলাকীর্ণ পরগণা ভালো লাগবে না, এই স্বাভাবিক। ফিরে এলেন তিনি দু'বছর কাটিয়ে, এবং একই সাথে খোয়ালেন ডেপুটি কালেক্টরের চাকুরিখানা। পরবর্তীতে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বঙ্গদর্শন পত্রিকা বের করলে কিছুদিন সে পত্রিকার সম্পাদনার দায়িত্বও তিনি পালন করেন। উল্লেখযোগ্য দুটো প্রকাশিত উপন্যাস আছে তার কণ্ঠমালা ও মাধবীলতা নামে। তার আরেক উল্লেখযোগ্য রচনা উপন্যাসতুল্য ইতিহাস রচনা - জাল প্রতাপচাঁদ। রচনা - চাকুরি ইত্যাদির ফিরিস্তি দেয়ার পর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক তার সাহিত্য জীবনের মূল্যায়ন উল্লেখপূর্বক - এই প্রয়োজনীয় , কিন্তু রচয়িতার জন্যে আপাত বিরক্তিকর অংশের ছেদরেখা টানবো। রবীন্দ্রনাথ তার মধ্যে দেখেছিলেন প্রতিভার ঐশ্বর্য, একই সাথে রবীন্দ্রনাথের চোখে পরিলক্ষিত হয়েছিল সেই প্রতিভাকে লালনপালন করবার - 'গিন্নীপনার অভাব' । পালামৌতেও রবীন্দ্রনাথ খুঁজে পেয়েছিলেন - 'অসম্পূর্ণতার অভিশাপ' । কবিগুরু আকাশ থেকে পর্যালোচনা করে কি খুঁজে পেয়েছিলেন সে আলোচনার করবার জন্যে আমি অবশ্যই এই ফিরিস্তিগাঁথা লিখতে বসি নি। নিজের পাঠ প্রতিক্রিয়ায় প্রবেশ করি।

পালামৌ রচনাটিতে পরিচ্ছেদ সংখ্যা ছয়। ছয়তি পরিচ্ছেদকে তিনি ছয়টি প্রবন্ধ আকারে উপস্থিত করেছেন এবং একইভাবে ছাপিয়েছেনও বঙ্গদর্শন পত্রিকায়, যদিও প্রমথনাথ বসু ছদ্মনামে। কেন - তা তিনিই ভালো জানেন। প্রথম প্রবন্ধে লিপিবদ্ধ হয়েছে তার বাসস্থান হতে পালামৌ পৌঁছানোর ফিরিস্তি; দ্বিতীয় প্রবন্ধে পালামৌর রূপপ্রাচুর্য, পালামৌর আদিবাসী কোলদেড় বর্ণনা; তৃতীয় প্রবন্ধে লাতেহার পাহাড় এবং বাঘ শিকারের কাহিনী; চতুর্থ প্রবন্ধে এক আশ্রয়প্রার্থী কপর্দকশূন্য বাইজীকে আশ্রয় না দিয়ে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেবার করুণ কাহিনী এবং প্রথমবারের মত কোলদের নৃত্য উপভোগ; পঞ্চম প্রবন্ধে কোল সমাজের বিবাহ নিয়ে এক মনোজ্ঞ - হৃদয়গ্রাহী বর্ণনা; এবং ষষ্ঠ প্রবন্ধে মৌয়া গাছ, মৌয়া ফুল ও মৌয়া ফুল থেকে প্রস্তুত মদের বর্ণনা এবং সমাপনী কিছু বক্তব্য। এই শেষ প্রবন্ধটি তিনি না লিখলেও পারতেন, পড়ে মনে হয় আবর্তন পূর্ণ করবার জন্যে নেহায়েত দায়ে পড়ে লেখাটি লিখেছেন।

বইটির কিছু ঐশ্বর্যের দিকে দৃষ্টিপাত করা যাক। যে কথা আলোচনার শুরুতেই উল্লেখ করেছিলাম - পালামৌতে সঞ্জীবচন্দ্রের মূল গৌরব তার দেখার চোখে আর তার অনুভূতিশীল বর্ণনায়। ধরা যাক প্রথম প্রবন্ধটিতেই - যেখানে তিনি তার যাত্রাপথের বর্ণনা দিচ্ছেন, সেখানে শৈশবের এক অপূর্ব সুন্দর আখ্যান তিনি রচনা করেন। তার যাত্রাপথ আগলে দাঁড়ায় ভিক্ষার আশায় থাকা কিছু শিশু, তার মধ্যে একজনের বয়স আবার বছর দুই, তার কোন ধারণা নেই সবাই কেন বা কিসের আশায় হাত পেতেছে, কিন্তু সেও পাতে, লেখক সেই শিশুর হাতেই একটি পয়সা দেন, শিশু সেই পয়সা ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে পুনরায় হাত পাতে - যেখানে অন্যেরা সেই একপয়সা নিয়ে কাড়াকাড়ি লাগিয়ে দেয়। বড় সুন্দর অথচ সহজে তিনি ফুটিয়ে তুলেছেন শিশুসুলভ সরলতার চিত্র, এখানে। পথিমধ্যে একজন তাকে আহারের জন্যে দাওয়াত দেন - এই প্রসঙ্গে তিনি খানিকটা অন্যমনস্ক হয়ে প্রসঙ্গান্তরে চলে যান এবং বঙ্গীয় প্রতিবেশী সমাজের রূপ উদ্ঘাটন করেন - "যাহাদের প্রতিবাসী নাই, তাহাদের ক্রোধ নাই। তাহাদেরই নাম ঋষি। ঋষি কেবল প্রতিবাসী - পরিত্যাগী গৃহী। ঋষির আশ্রম - পার্শ্বে প্রতিবাসী বসাও, তিনদিনের মধ্যে ঋষির ঋষিত্ব যাইবে। প্রথম দিন প্রতিবাসীর ছাগলে পুষ্পবৃক্ষ নিষ্পত্র করিবে। দ্বিতীয় দিনে প্রতিবাসীর গরু এশিয়া কমন্ডুলু ভাঙিবে, তৃতীয় দিনে প্রতিবাসীর গৃহিণী আসিয়া ঋষিপত্নীকে অলঙ্কার দেখাইবে। তাহার পরই ঋষিকে ওকালতির পরীক্ষা দিতে হইবে, নতুবা ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেটের দরখাস্ত করিতে হইবে।" এরুপ আরও অনেক সুন্দর সুন্দর বর্ণনা, যার কিছু হাস্যরসোদ্দীপক , যার কিছু আবেগতাড়িত, যার কিছু স্পষ্টতই চিত্রকল্প , যা পড়ে মনে হবে এ যেন লেখা নয়, সাক্ষাৎ পটে আঁকা ছবি। দু' চারটে এইরূপ উক্তির উল্লেখ করে পরের অংশে যাই - যেখানে আমার ব্যক্তিগত পছন্দ অপছন্দ নিয়ে দু'চারটে মন্তব্য করবো। তার একটি উক্তি তো বহুল খ্যাত - "বন্যেরা বনে সুন্দর, শিশুরা মাতৃক্রোড়ে" , এই উক্তিটি তিনি কোল আদিবাসীদের রূপ বর্ণনায় ব্যাবহার করেন। আবার একটি ক্ষুদ্র পাখির বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন - "কোন বৃক্ষের শুষ্ক ডালে একটি ক্ষুদ্র পক্ষী অতি বিষণ্ণভাবে বসিয়াছিল, আমি তাহার সম্মুখে গিয়া দাঁড়াইলাম, আমায় দেখিয়া পক্ষী উড়িল না, মাথা হেলাইয়া আমায় দেখিতে লাগিল। ভাবিলাম 'জংলি পাখি হয়তো কখনো মানুষ দেখে নাই, দেখিলে বিশ্বাসঘাতক চিনিত।'" আবার কোল রমণীদের নৃত্যের বর্ণনায় তার ভঙ্গী অপরূপ - "বৃদ্ধেরা ইঙ্গিত করিলে যুবাদের দলে মাদল বাজিল, অমনি যুবতীদের দেহ যেন শিহরিয়া উঠিল; যদি দেহের কোলাহল থাকে, তবে যুবতীদের দেহে সেই কোলাহল পড়িয়া গেল, পরেই তারা নৃত্য আরম্ভ করিল।" এছাড়াও আরও অনেক খণ্ড খণ্ড সৌন্দর্যমণ্ডিত বাক্যালঙ্কার পালামৌর পুরো অঙ্গ জুড়েই আছে।

নিজের পছন্দ অপছন্দে আসি। সঞ্জীবচন্দ্রকে পুরো রচনায়ই বড় বার্ধক্যকাতর মনে হয়েছে, বারবার নিজের বৃদ্ধ বয়স নিয়ে খেদ করেন তিনি, বুড়োর কথা কেউ শুনতে চায় না - বুড়ো আপনিই বকে, এমন কথাও বলেন, কিন্তু যুবতীদের বর্ণনা দেয়া আরম্ভ করলেই কিন্তু বৃদ্ধ সঞ্জীবচন্দ্রকে খুঁজে পাওয়া দায়! যে সময়ে এই ভ্রমণকাহিনী রচিত - সেতো বড় বদ্ধ সময়। ভিক্টোরিয়ান আদর্শের ফাঁপা আদলে তৈরি বাঙ্গাল মরালীটির নানা মজাদার কেচ্ছা প্রচলিত আছে এখনো। বঙ্কিম জানতেন নারীরুপের এক নিষ্ঠাবান পূজারী তার জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা। তাই তার এক প্রেমের উপন্যাস তিনি উৎসর্গ করেন সঞ্জীবচন্দ্রের নামে। সাথে সাথে গোটা বাংলা জুড়ে ঢি ঢি পড়ে যায় - অভদ্রতার সীমা ছাড়িয়েছে বঙ্কিমচন্দ্র! বড়ভাইকে উপন্যাস উৎসর্গ করেছে, তায় আবার প্রেমের উপন্যাস! সে ছ্যাচা সঞ্জীব খেতে চান নি বিধায়ই নারী রূপের বর্ণনা এই রচনায় করতে গেলেই বিবিধভাবে প্রসঙ্গান্তরে চলে গেছেন। নারীর কোলে দিয়ে দিয়েছেন ছাগশিশু, কিছুক্ষণ সেই ছাগ শিশুর রূপের বর্ণনা , আবার বিরতি দিয়ে নারীর রূপ।

অরণ্যকে একটা পৃথক চরিত্র হিসেবেই যেন সঞ্জীব হাজির করেছেন তার পালামৌতে। একটা পংক্তি উল্লেখ করি - " হঠাৎ একটি লতার উপর দৃষ্টি পড়িল। তাহার একটি ডালে অনেকদিনের পর চারি - পাঁচিটি ফুল ফুটিয়াছিল। লতা আহ্লাদে তাহা গোপন করিতে পারে নাই, যেন কাহারে দেখাইবার জন্যে ডালটা বাড়াইয়া দিয়াছিল" । অরণ্যের জন্তু বা মানুষের মত কণ্ঠ নেই। তাকে পৃথক চরিত্র হিসেবে ফুটিয়ে তুলতে হলে দরকার লেখক হিসেবে বিশেষ পারদর্শিতা এবং অরণ্যানীর প্রতি গভীর মমতা। এই সঞ্জীবই যখন আবার তার ব্যাঘ্র শিকারে নিদারুণ নিষ্ঠুর রসিকতায় ভেঙ্গে পড়েন তখন সঞ্জীবের মানসিক দ্বৈততা আমাদের বিস্মিত করে। যদিও কাঁধে বন্দুক থাকার তার বিড়ম্বনা আমাদের মনে করিয়ে দেয় মহান লেখক জর্জ অরওয়েলের শুটিং অ্যান এলিফেন্ট প্রবন্ধটির কথা, যেখানে দৈবাৎ কাঁধে বন্দুক থাকার পীড়নে অরওয়েলকে এক আপাত নিরপরাধ হাতিকে গুলি করে মারা লাগে। ইংরেজ সরকারের বর্ণনায় সঞ্জীবকে প্রভুভক্ত সরকারী চাকুরে মনে হয়, যদিও বাঙ্গালীর দুর্বলতায় অঙ্গুলি নির্দেশে তিনি কসুর করেন নি।

বইটি নিয়ে আরও বিষদ আলোচনা করা সম্ভব হলেও সেই সময় আপাতত নেই। আমার উদ্দেশ্য ছিল বইটির সম্বন্ধে প্রয়োজনীয় হিন্ট দিয়ে কৌতূহলী পাঠককে খানিকটা দিকনির্দেশনা দেয়া। মনে হয় যা এই পর্যন্ত লিখেছি, তাতে সে দায়িত্ব পালন করা হয়েছে। শেষ করতে চাই এই বলে - সঞ্জীব তার পালামৌতে প্রখর দৃষ্টিসম্পন্ন, গভীরভাবে অনুভূতিপ্রবণ, স্পর্শকাতর এবং পৃথিবী দেখার যে চোখ তার, তা বড় নিপুন ও সুন্দর। অরণ্যের এরকম চারিত্রিক উপস্থিতি আমরা পরবর্তীকালে খুঁজে পাই বিভূতিভূষণের আরণ্যক উপন্যাসে। একবিংশ শতাব্দীর সাহিত্যতত্ত্বে সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পালামৌর ইকোক্রিটিকাল পাঠ সম্ভব।
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:৪৯
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×