এই টাইগার লিলি ফুল আমরার বাড়ী থিকা তুলছিলাম।
ক্যানন ক্যামেরায় তোলা বিভিন্ন সময়ের বিভিন্ন জায়গায় তোলা ছবিগুলো। আশা করি ভালো লাগবে। ক্যামেরা সাথে থাকলেই অযস্র ছবি তোলা হয়ে যায়। গ্রামের বাড়ীতে গেলে বেশী তোলা হয় ছবি। আম্মা খালি বকে আর বলে তোর নাম ছবি না রাখতাম তাইলেই ভালা হইতো। সারাদিন খালি ছবি তুলস। আবার দেখি আম্মাই ডাক দিয়া কইন, অই ছবি দেইখ্যা যা কি সুন্দর প্রজাপতি। ক্যামেরা নিয়া আয় হাহাা। গেলো জুলাইয়ে গেছি আম্মায় কইতাছুইন অই ছবি আমরার গাছো মেৌমাছি বাসা করছে আগে ছবি তোল। তাইলে আমার কীতা দোষ। আম্মাই দেখি আমার পক্ষে।
কিন্তু তাসীনের বাপ বদ বেটার সাথে গেলে ছবি তুলতারি না। তবে তাদের বাড়ীতে গেলে ছবি তুললে কুস্তা কয় না। তাদের বাড়ী মনে সোনার টুকরা হুহ। নিজেদের বাড়ী বলে কথা। যার যার বাপের বাড়ী আহা তাদের কাছেই প্রিয়।
ইখানো আমরার বাড়ী আর তাসীনের বাপের বাড়ীর ছবিও আছে। এরার ধলাই নদী আর আমরার খোয়াই নদী। যদিও খানে খোয়াই নদীর ছবি নাই।
২। লাউয়ের বাচ্চা লাউ, আমার আব্বার ফলানো সবজি ক্ষেত থাইকা তুলছি
৩। ব্যাঙের ছাতা........ আমরার ভাড়ির ঘাস (মানে পীঁরের গাঁও মিয়া বাড়ী থাইকা তুলছি)
৪। রক্ত জবা বৃষ্টি ভেজা ফুল আমরার বাড়ির ফুল কিন্তু
৫। এই ধানও আমরার বাড়ীর ক্ষেতের
৬। এইটা নারায়নগঞ্জ সোনারগাওয়ের ছবি
৭। চুনারুঘাটের চা বাগানের পথ
৮। এইডাও আমরার বাড়ী আমরার গ্রাম
৯। এই হলো গিয়া তাসীনের বাপের বাড়ীর পথ..... এই পথ দিয়া হউড় বাড়ী ঢুকি আর কী
১০। এটা ধলাই নদী ময়মনসিংহের (হউড়বাড়ী)
১১। আহা আল্লাহ তাআলার কী সুন্দর সৃষ্টি । এই কচুপাতার গাছ আমি অনেক পছন্দ করি। অনেক ভালো লাগে। কী সুন্দর রং যেনো আমরার দেশের পতাকা ।
১২। রমনা পার্কের ছবি
১৩। ও প্রজাপতি প্রজাপতি পাখ্ না মেল্ না । পীরের গাও থাইকা তুলছি
১৪। এইটা তাসীনের বাপের বাড়ীর ফটো , ফুলের উপ্রে প্রজাপতি। ফুল আর প্রজাপতি এক কালার। অনেক কষ্ট হইছে এই ফটো তুলতে। তাসীনের বাপের মতই বদ। খালি উড়ে আর উড়ে
১৫। ধান ক্ষেতের পাশে এই ফুল। কী যেনো নাম । কে জানি নাম বলে দিয়েছিলো কিন্তু মনে নাই। পানিকোলা জাতীয়। অসহ্য সুন্দর এই ফুলগুলো বিনা চাষেই এমন সুন্দর ফুটে থাকে।
এই পোস্ট বিজন দাকে উৎসর্গিত । উনার দেয়া পরিশ্রমী পোস্ট কবিতা সংকলনের জন্য। ভালো থাকুন দাদা। ভালোবাসা আর শুভেচ্ছা রইলো।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৬