
পুরাতন বাসার উপর তলা হতে ফুলটি পড়েছিল আমি ক্যামেরাবন্দি করে রাখি। এটা নয়নতারা।
আমি ছবি তোলার পাগল। যেখানে যে মুহূর্তে যাই সেই মুহূর্তের ছবিগুলো ক্যামেরায় বন্দি করি। এজন্য আপনজনেরা বকাবকি করেন। বলেন আরে আগে দুইনাইটা দেখ নিজের চোখে। ছবি পরে তুুলিস। দেখি না যে তা না। সাথে সাথে ছবিও তুলি। এমন না যে তারা আমার জন্য এক পায়ে খাড়াইয়া থাকবো আমি ছবি তুলমো তারপর আমারে নিয়া হাঁটা দিবে। ইতা হইতো না। তারপরও বড় বড় কথা হাহাহা। তাসীনের বাপের সাথে গেলে পিছে হাঁটি আর ছবি তুলি, তোলা শেষ হলে ছোট একটা দৌড় দিয়া গিয়া তারে ধরি।
এই ছবিগুলো খুবই পুরোনো। ২০১৬ সালের। তখন আমার মোবাইল ছিল স্যামসাং এ সেভেন। সেই সময়কার ছবিগুলো খুবই ভালো লাগতো, মোবাইলে দেখে মন ভরতো। সেই আবেগী ছবিগুলো এখনো পিসিতে বন্দি হয়ে আছে। কোথায় কখন যাই তার ঠিক নাই । তাই ভাবছি সব ছবি ব্লগে দিয়া রাখবো। বেশী পুরনো হলে কী হবে ফুল তো সব সময়ই সুন্দর। দেখুন আর মুগ্ধ হউন। ছবি নিয়ে লেখার সময় নাই আমার। এই যে আপলোড করতে পারতেছি অনেক কাজ বাকীর খাতায় রেখে। আগের পোস্টের মন্তব্যের উত্তর দিয়াম। এখনো দিই নি।
ভাবলাম আগস্ট শেষ, শেষ তারিখে একটা পোস্ট। স্মৃতি হয়ে থাকুক। তাই দিয়ালছি। দেইখ্যালাইয়ুন যে। ভালো থাকুন । কষ্ট করে দেখার জন্য ধন্য বাদ।
০২। বৃষ্টি ভেজা সবুজ পাতা। স্নিগ্ধতার অন্য নাম।

০৩। লাল গোলাপ। ব্যাংক কলোনী স্কুল থেকে তুলেছিলাম।

০৪। সেই গোলাপটিই মনে হয় বৃষ্টিতে ভিজেছিল।

০৫। ফুলের ভেতর ফুল তার নাম বাগানবিলাস। ব্যাংক কলোনী স্কুল থেকে তুলেছিলাম।

০৬্। প্রিয় সন্ধ্যা মালতি

০৭। দুই রকম সন্ধ্যা মালতি দিলাম

০৮। শিয়ালমুখি হতে পারে। এসব ফুল চেনানো মরু ভাইয়ার দায়িত্ব।

০৯। কুমড়ো ফুল

১০। অপরাজিতা আর কাঠ বেলী।

১১। আমাদের বেলী রাণী

১২। আমাদের কাঠবেলীরা । তোরা ভালো আছিস তো

১৩। ঝরে পরা শিউলী ঘাসের উপর।

১৪। ঝরে পড়া শিউলী

১৫। হলুদ গাঁদা

১৬। হলদে ফুল

১৭। জুই ফুল

১৮। লণ্ঠন জবা মনে হয়

১৯। রক্ত জবা

২০। জুঁইয়ের কলিগুলো

২১। জবারা দুলছে হাওয়ার তালে

সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



