কারওয়ান বাজার আসার সময় দেখলাম ছাত্ররা শাহবাগ মোড়ে দাড়িয়ে দূর থেকে ইট চেলে বারডেমের গাড়ি পার্কিং বিল্ডিং-এর কাঁচ ভাঙছে। আমি আর আমার এক বড় ভাই প্রথমে লাইব্রেরির সামনে থেকে শাহবাগের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। বড় ভাই যাবেন বাংলামোটর। আর আমি কারওয়ান বাজার। বড় ভাই বললেন চল বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে যাই। আমরা প্রথমে সে উদ্দেশ্যে রওনাও হলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসও পেলাম। কিন্তু কাজ হল না। কারণ বাস শাহবাগ দিয়ে যাবে না। কারণ জিজ্ঞাসা করতেই বাসের দরজায় দাড়ানো এক ভাই বললেন যে শাহাবাগে ছাত্র-কে মারার জের ধরে মারামারি হচ্ছে। তাই বাস নীলক্ষেত ঘুরে যাবে। তাই বাস টিএসসি থেকে রোকেয়া হলের সামনে দিয়ে ঘুরে চলা শুরু করল। আমি আর আমার বড় ভাই বাধ্যতামূলকভাবে বাস থেকে নেমে গিয়ে আবার লাইব্রেরির সামনে দিয়ে হঁাটা শুরু করলাম।
চলতে চলতে বড় ভাইকে বললাম অভাগা যে দিকে চায় সাগর শুকাইয়া যায়। আজ অনেক দিন পর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে করে কারওয়ান বাজার আসার জন্য দেরি করলাম সে কি না নীলক্ষেত ঘুরে যাচ্ছে।
সে যাই হোক লাইব্রেরির সামনে দিয়ে আমি আর আমার বড় ভাই লাইব্রেরির সামনে দিয়ে হঁাটতে হঁাটতে শাহবাগের দিকে আগালাম। আমি আমার বড় ভাইকে বলতে থাকলাম যে, আমাদেরকে তো আর কেউ মারতে আসবে না।
আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদ পার হয়ে চারুকলার সামনে দিয়ে পার হচ্ছি। রাস্তায় গাড়ি ঘোড়া কম খেয়াল করলাম। কিন্তু দুজনের কেউই নিশ্চিত না শাহবাগে কি হচ্ছে। এক সময় আমাদের চোখে পড়ল শাহবাগের পূবালী ব্যাংকের সামনে আগুনের ধঁোয়। পরে আবার ধঁোয়া শেষ হয়ে গলে। আসনে সেখানে স্টোভ জ্বালানো হচ্ছিল। সে যাই হোক পাবলিক লাইব্রেরি পার হয়ে জাদুঘরের ২য় গেটের কাছে এক আনসারের কর্তব্যরত সদস্যকে জিজ্ঞাসা করলাম ভাই কি হচ্ছে। তিনি উত্তর দিলেন, Íবারডেমের কর্মচারীর সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের গন্ডগোল।"
আমরা আবার এগুতে থাকলা সেই চিরচেনা শাহবাগ এখন একদম অচেনা কোন বাস, ট্রাক, ক্যাব কিছুই নেই। বারডেমের দিকে কিছু ছাত্র এক বার দেৌড় দিয়ে আগাচ্ছে আবার পেচ্ছাচ্ছে। এক সময় তারা বারডেমের গাড়ি পার্কিং-এর বিল্ডিংএর বড় কাঁচের অংশের দিকে বড় বড় ইট ছুড়তে লাগল। আমারও খুব ইচ্ছা হচ্ছিল। বড় ভাইকে বললাম সেই আগস্টের পর আর কঁাচ ভাঙ্গাহয়নি। তিনি আমাকে বললেন যে, Íএকটি দেশের সম্পদ নষ্ট হচ্ছে।" আমি তার দিকে তাকিয়ে আর একটি কথা বলতে পারলাম না। ততক্ষণে পুলিশ চলে এসেছে। সবাই যার যার মতো সরে যেতে থাকল। আমরা আমাদের মত এগিয়ে যেতে থাকলাম। ততক্ষণে একটি ৪ নম্বর বাস শেরাটনের সামনে দাড়িয়ে গেছে। যেটিতে করে আমরা একজন বাংলা মোটর আর একজন কারওয়ান বাজার এসে গেলাম।
আসলে হয়তোবা ছাত্রদের জন্য অপমানজনক কিছু হয়েছিল। তার মানে কি এই যে, হাসপাতালের কাঁচ ভাঙতে হবে। সেখানে আবার ইলেকট্রনিক মিডিয়ার ক্যামেরা, ফটোগ্রাফারের উপস্থিতি দেখা গেলো।
কি ভাবে সম্ভব দেশের উন্নয়ন।
কারওয়ান বাজার আসার সময় দেখলাম ছাত্ররা শাহবাগ মোড়ে দাড়িয়ে দূর থেকে ইট চেলে বারডেমের গাড়ি পার্কিং বিল্ডিং-এর কাঁচ ভাঙছে। আমি আর আমার এক বড় ভাই প্রথমে লাইব্রেরির সামনে থেকে শাহবাগের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। বড় ভাই যাবেন বাংলামোটর। আর আমি কারওয়ান বাজার। বড় ভাই বললেন চল বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে যাই। আমরা প্রথমে সে উদ্দেশ্যে রওনাও হলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসও পেলাম। কিন্তু কাজ হল না। কারণ বাস শাহবাগ দিয়ে যাবে না। কারণ জিজ্ঞাসা করতেই বাসের দরজায় দাড়ানো এক ভাই বললেন যে শাহাবাগে ছাত্র-কে মারার জের ধরে মারামারি হচ্ছে। তাই বাস নীলক্ষেত ঘুরে যাবে। তাই বাস টিএসসি থেকে রোকেয়া হলের সামনে দিয়ে ঘুরে চলা শুরু করল। আমি আর আমার বড় ভাই বাধ্যতামূলকভাবে বাস থেকে নেমে গিয়ে আবার লাইব্রেরির সামনে দিয়ে হঁাটা শুরু করলাম।
চলতে চলতে বড় ভাইকে বললাম অভাগা যে দিকে চায় সাগর শুকাইয়া যায়। আজ অনেক দিন পর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে করে কারওয়ান বাজার আসার জন্য দেরি করলাম সে কি না নীলক্ষেত ঘুরে যাচ্ছে।
সে যাই হোক লাইব্রেরির সামনে দিয়ে আমি আর আমার বড় ভাই লাইব্রেরির সামনে দিয়ে হঁাটতে হঁাটতে শাহবাগের দিকে আগালাম। আমি আমার বড় ভাইকে বলতে থাকলাম যে, আমাদেরকে তো আর কেউ মারতে আসবে না।
আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদ পার হয়ে চারুকলার সামনে দিয়ে পার হচ্ছি। রাস্তায় গাড়ি ঘোড়া কম খেয়াল করলাম। কিন্তু দুজনের কেউই নিশ্চিত না শাহবাগে কি হচ্ছে। এক সময় আমাদের চোখে পড়ল শাহবাগের পূবালী ব্যাংকের সামনে আগুনের ধঁোয়। পরে আবার ধঁোয়া শেষ হয়ে গলে। আসনে সেখানে স্টোভ জ্বালানো হচ্ছিল। সে যাই হোক পাবলিক লাইব্রেরি পার হয়ে জাদুঘরের ২য় গেটের কাছে এক আনসারের কর্তব্যরত সদস্যকে জিজ্ঞাসা করলাম ভাই কি হচ্ছে। তিনি উত্তর দিলেন, Íবারডেমের কর্মচারীর সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের গন্ডগোল।"
আমরা আবার এগুতে থাকলা সেই চিরচেনা শাহবাগ এখন একদম অচেনা কোন বাস, ট্রাক, ক্যাব কিছুই নেই। বারডেমের দিকে কিছু ছাত্র এক বার দেৌড় দিয়ে আগাচ্ছে আবার পেচ্ছাচ্ছে। এক সময় তারা বারডেমের গাড়ি পার্কিং-এর বিল্ডিংএর বড় কাঁচের অংশের দিকে বড় বড় ইট ছুড়তে লাগল। আমারও খুব ইচ্ছা হচ্ছিল। বড় ভাইকে বললাম সেই আগস্টের পর আর কঁাচ ভাঙ্গাহয়নি। তিনি আমাকে বললেন যে, একটি দেশের সম্পদ নষ্ট হচ্ছে।" আমি তার দিকে তাকিয়ে আর একটি কথা বলতে পারলাম না। ততক্ষণে পুলিশ চলে এসেছে। সবাই যার যার মতো সরে যেতে থাকল। আমরা আমাদের মত এগিয়ে যেতে থাকলাম। ততক্ষণে একটি ৪ নম্বর বাস শেরাটনের সামনে দাড়িয়ে গেছে। যেটিতে করে আমরা একজন বাংলা মোটর আর একজন কারওয়ান বাজার এসে গেলাম।
আসলে হয়তোবা ছাত্রদের জন্য অপমানজনক কিছু হয়েছিল। তার মানে কি এই যে, হাসপাতালের কাঁচ ভাঙতে হবে। সেখানে আবার ইলেকট্রনিক মিডিয়ার ক্যামেরা, ফটোগ্রাফারের উপস্থিতি দেখা গেলো।
কি ভাবে সম্ভব দেশের উন্নয়ন।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৬