আজ আমার বিও একাউন্টের বিষয়ে কিছু খঁোজ খবর নিতে গেলাম। ভাগ্য ভাল আজকেই গেলাম! তা না হলে জানতেই পারতাম না যে বি ও একাউন্টের নবায়ন ফি আমার হাউজে ৪৫০/- (চার শত পঞ্চাশ টাকা) হয়েছে। ভাল কথা আগামীকাল শেষ তারিখ টাকা জমা দেবার। টাকা জমা না দিলে না কি একাউন্ট লক হয়ে যাবে।
ভাগ্য ভাল আজকে হাউজে গিয়েছিলাম। তা না হলে যে কি হত????? কে জানে????
যা হোক হাউজে বললাম একাউন্ট ফি তো বছরের শুরুতেই নেওয়া হয়েছিল। এবং সেটি ছিল ৩০০/- টাকা। তাহলে আবার এই নতুন ফি!! কেন? উত্তর তাদেরও জনা নেই। তিনি দেখিয়ে দিলেন ভিতরের কোন বস& কে। তার কাছে গিয়ে নাকি জিজ্ঞাসা করতে হবে। থাক বাবা মাফও চাই দেওয়াও চাই। আমার একটা একাউন্ট মাত্র ৪৫০/- টাকা। আবার আমার একাউন্টে নাকি ৩২২/- টাকা জমা আছে। তাই আমি আর বিরম্বনায় জড়াতেই চাইলাম না। এই বার আমার বিও একাউন্টের বিপরীতে টাকা জমা দিতে গিয়ে দেখলাম এক এক জন ১৪/১৫টি করে একাউন্টের বিপরীতে টাকা জমা দিচ্ছে। আমার মনে সান্তনা হল যে এনাদেও যদি সয় তবে আমার কেন সইবে না।
আমার আগে একজন দাড়িয়ে প্রথমে ১৫টি একাউন্টের টাকা জমা দিলেন এবং এর পর ১৪টির টাকা। যিনি টাকা নিচ্ছিলেন তিনি নিজে থেকেই বললেন আমার কয়টি?
সাথে সাথে আমার উত্তর একটি। সাথে মুখস্থ আমার বিও একাউন্ট নাম্বারটিও বলে দিলাম। কিন্তু কাজ হল না। দাড়িয়ে থাকা ভদ্র লোক বললেন তিনি নাকি অফিস ফেলে এসেছেন। তার দেড়ি হয়ে যাবে। আরো কত জানা অজানা অযুহাত। তিনি আরো বললেন দেরি করলে আমার নাকি সমস্যা হবে না! লাভ কি তা কাছে প্রয়োজনীয় ভাংতি টাকা নেই। আর আমার একটি একাউন্টের টাকা জমা দিতে হবে। অতি নিমিষেই হয়ে গেল। তা টাকা ভাংতি করতে করতে আমি মতিঝিল বাস স্ট্যান্ডে এসে কারওয়ান বাজারের উদ্দেশ্যে বাস ধরলাম। আশা করি আমি যখন তার সামনে দিয়েই চলে এলাম তা একটুও কষ্ট হয় নি।
তবে তার শিক্ষা হওয়া দরকার। যে কতর্ৃপক্ষের কথা শুনতে হবে। কর্তৃপক্ষ তাদের ইচ্ছা মত টাকা বৃদ্ধি করতে পারে। ইচ্ছা করলেই আমার টাকা আগে নিয়ে অন্যের টাকা পরে জমা নিতে পারে।
আজ আমার বিও একাউন্টের বিষয়ে কিছু খঁোজ খবর নিতে গেলাম। ভাগ্য ভাল আজকেই গেলাম! তা না হলে জানতেই পারতাম না যে বি ও একাউন্টের নবায়ন ফি আমার হাউজে ৪৫০/- (চার শত পঞ্চাশ টাকা) হয়েছে। ভাল কথা আগামীকাল শেষ তারিখ টাকা জমা দেবার। টাকা জমা না দিলে না কি একাউন্ট লক হয়ে যাবে।
ভাগ্য ভাল আজকে হাউজে গিয়েছিলাম। তা না হলে যে কি হত????? কে জানে????
যা হোক হাউজে বললাম একাউন্ট ফি তো বছরের শুরুতেই নেওয়া হয়েছিল। এবং সেটি ছিল ৩০০/- টাকা। তাহলে আবার এই নতুন ফি!! কেন? উত্তর তাদেরও জনা নেই। তিনি দেখিয়ে দিলেন ভিতরের কোন বস& কে। তার কাছে গিয়ে নাকি জিজ্ঞাসা করতে হবে। থাক বাবা মাফও চাই দেওয়াও চাই। আমার একটা একাউন্ট মাত্র ৪৫০/- টাকা। আবার আমার একাউন্টে নাকি ৩২২/- টাকা জমা আছে। তাই আমি আর বিরম্বনায় জড়াতেই চাইলাম না। এই বার আমার বিও একাউন্টের বিপরীতে টাকা জমা দিতে গিয়ে দেখলাম এক এক জন ১৪/১৫টি করে একাউন্টের বিপরীতে টাকা জমা দিচ্ছে। আমার মনে সান্তনা হল যে এনাদেও যদি সয় তবে আমার কেন সইবে না।
আমার আগে একজন দাড়িয়ে প্রথমে ১৫টি একাউন্টের টাকা জমা দিলেন এবং এর পর ১৪টির টাকা। যিনি টাকা নিচ্ছিলেন তিনি নিজে থেকেই বললেন আমার কয়টি?
সাথে সাথে আমার উত্তর একটি। সাথে মুখস্থ আমার বিও একাউন্ট নাম্বারটিও বলে দিলাম। কিন্তু কাজ হল না। দাড়িয়ে থাকা ভদ্র লোক বললেন তিনি নাকি অফিস ফেলে এসেছেন। তার দেড়ি হয়ে যাবে। আরো কত জানা অজানা অযুহাত। তিনি আরো বললেন দেরি করলে আমার নাকি সমস্যা হবে না! লাভ কি তা কাছে প্রয়োজনীয় ভাংতি টাকা নেই। আর আমার একটি একাউন্টের টাকা জমা দিতে হবে। অতি নিমিষেই হয়ে গেল। তা টাকা ভাংতি করতে করতে আমি মতিঝিল বাস স্ট্যান্ডে এসে কারওয়ান বাজারের উদ্দেশ্যে বাস ধরলাম। আশা করি আমি যখন তার সামনে দিয়েই চলে এলাম তা একটুও কষ্ট হয় নি।
তবে তার শিক্ষা হওয়া দরকার। যে কতর্ৃপক্ষের কথা শুনতে হবে। কর্তৃপক্ষ তাদের ইচ্ছা মত টাকা বৃদ্ধি করতে পারে। ইচ্ছা করলেই আমার টাকা আগে নিয়ে অন্যের টাকা পরে জমা নিতে পারে।