[১]
শিক্ষকঃ রাখাল বালক আর বাঘের গল্পটা পড়েছিস ।
ছাত্রঃ হ্যাঁ স্যার পড়েছি।
শিক্ষকঃ তা কি শিখলি ?
যতদিন আমরা মিথ্যা কথা বলব ততদিন মানুষ আমাদের সাথে থাকবে।
কিন্তু যেদিন থেকে সত্যবলা শুরু করবো ,মানুষ আমাদের ধারে কাছে আসবে না ।
[২]
স্ত্রী: ওগো শুনছো! আমাদের বাসার সামনে একটা সুইমিং পুল করে দাও না।
স্বামী: কেন? সুইমিং পুল দিয়ে কী হবে?
স্ত্রী: পাশের বাড়ির ভাবি বলেছে, সাঁতার কাটলে নাকি স্লিম হওয়া যায়!
স্বামী: যত সব ফালতু কথা!
স্ত্রী: কেন?
স্বামী: তুমি কখনো ‘চিকন তিমি’র কথা শুনেছো?
[৩]
মিনিট দশেক তাড়া করে গতিবিধি লঙ্ঘন করা এক চালককে থামাল ট্রাফিক পুলিশ।
ট্রাফিক: আমি থামতে বলা সত্ত্বেও কেন আপনি থামেননি?
চালক: আসলে হয়েছে কি, গত সপ্তাহে আমার স্ত্রী এক ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে পালিয়ে গেছে।
ট্রাফিক: তাতে কী হয়েছে?
চালক: তাই আপনাকে আমার পেছনে ছুটতে দেখে মনে হলো, আমার স্ত্রীকে ফেরত দিতেই আপনি পিছু নিয়েছেন।
[৪]
ভায়াগ্রা বহনকারী একটি উড়োজাহাজ একবার দুর্ঘটনা কবলিত হয়ে এক বনে আছড়ে পড়ে।
সেই ভায়াগ্রা সেবন করে সকল পুরুষ প্রানীর যৌন কামনা তুঙ্গে উঠে যায়। তারা সারাদিন তাদের নারী সঙ্গিনীদের সাথে যৌন কর্মে মত্ত থাকতে শুরু করে।
এক পর্যায়ে সঙ্গিনীরা বিরক্ত হয়ে বনের রাজা সিংহের কাছে বিচার দেয়।
সিংহ মশাই গবেষনা করে দেখেন ভায়াগ্রার প্রভাব কমতে আরো এক বছর লাগবে। তাই তিনি সকল প্রানীকে তাদের যৌনাস্ত্র কেটে জমা দিতে বলেন এবং একটা করে টোকেন দেন। কথা দেন এক বছর পর টোকেন মিলিয়ে সবার ইয়ে সবাইকে ফেরত দিবেন .
অন্য সব প্রানীর মত বান্দরও মন খারাপ করে তার ওটা জমা দিয়ে আসে .
তো, সে বাসায় এসে দেখে তার স্ত্রী খুশিতে বাগবাকুম। বান্দরনী খ্যাঁক খ্যাঁক করে হাসতে হাসতে বলল,
– এখন কি করবা? আগেই বলছিলাম…
– বেশী হাইসো না। এক বছর পর টের পাইবা।
– কেন!! এক বছর পর কি হবে!!!
– জমা তো দিছি নিজেরটা, টোকেন আনছি ঘোড়ারটা!!
[৫]
ধনি এবং গরিবের মধ্যে
একটা বড় পার্থক্য হলো
ধনিরা খাবার হজমের
জন্য দৌড়ায় আর
গরিবরা খাবার জোগাড়ের
জন্য দৌড়ায়
এইকৌতুকগুলো মোটেও আমার রচিত নয় ।আমি শুধু টাইপ করেছি ।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২০