এমনটাও হতে পারতো ! !
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
আবিদের আজকে খুব সকালেই ঘুম ভেঙ্গে গেল, এমনি তে সে সকাল এগারটার আগে ঘুম থেকে উঠেনা। অনেকটা টেন্সন থেকেই রাত থেকেই তার ঘুম হচ্ছিলো না। আজকে তার উচ্চ মাধ্যমিক পরিক্ষার রেজাল্ট বের হবে।
সব পরিক্ষাই তার ভালো হয়েছে শুধু মাত্র হিসাববিজ্ঞান পরিক্ষায় চুরান্ত হিসাব করতে গিয়ে কি যে হলো অনেক সময় ব্যায় হয়ে গিয়েছিলো। তার পরেও তার নিজের উপর নিজের বিশ্বাস আছে গোল্ডেন A+ না পেলেও A+ সে পাবেই। কোন রকমে হালকা নাস্তা করে সে কলেজের পথে চলে গেল।
সে কলেজে চলে আসছে, কিন্তু এখনো তেমন কাউকে দেখা যাচ্ছে না কিছু অপরিচিত মেয়ের মুখ ছড়া। জানতে পারলো রেজাল্ট কলেজে আসবে একটার দিকে আর এখন বাজে প্রায় বারটা আর্থাত তাকে আরো ঘন্টাখানের এর উপরে অপেক্ষা করতে হবে। অনেকে ফ্রেন্ড কে ফোন দিচ্ছে তারা কখন আসবে বেশির ভাই বলতে অনলাইনে রেজাল্ট জেনে তারপরে কলেজ আসবে। তার একা একা তেমন ভালো লাগছে না, ভাবছে কারো সাথে যদি এই সময়টা কথা বলে পার করা যেন খুব ভালো লাগতো।
এমন সময় দেখতে পায়, তাদের বাসার ঠিক উপর তলার মেয়েটা দূরে একা একা দাঁড়িয়ে আছে। ভাবছে তার সামনে গিয়ে কথা বলে আসবে কি না? পরক্ষনে আবার ভাবছে মেয়েটা কি না কি ভাবে, আগে তো তেমন পরিচয়ও নেই শুধু মাত্র দুই একদিন সিড়িতে দেখা ছাড়া। তারপরেও ভাবলো আরে আজকে তো রেজাল্ট এর দিন সবাই তো সবার রেজাল্ট জিজ্ঞেস করেই আগে থেকে কথা বললে তেমন কিছু মনে করবে না।
সামনে গিয়ে প্রথমেই আবির তাকে জিজ্ঞেস করে,
- কেমন আছেন?
মেয়েটা হঠাত চমকে গিয়ে,
- ও। আপনি! ভালো আছি।
- ভয় পেলেন নাকি?
- না ঠিক ভয় না চমকে গিয়েছিলাম, খুব টেনসন হচ্ছে তো তাই।
- আপনার আবার কিসের টেনসন, আমি জানি আপনি খুব ভালো রেজাল্ট করবেন।
- আপনি আর কি কি জানেন?
মেয়ের এই রকম জবাব শুনে আবিদ একটু অবাক হলো, যেন তার কথা থেকে কোন অভিমান ঝরে পরছে।
- না, আর তেমন কিছুই জানি না এমনকি আমি নিজে কেমন করবো তাও জানি না।
- হ্যা, ভালোই বলেছেন।
- আবিদ মেয়েকে উদ্দেশ্য করে বললো, আমরা দু জন বন্ধু হতে না পরি সহপাঠিতো তাহলে কেন আপনি আপনি করে কথা বলছি?
- প্রথম কিন্তু আপনিই শুরু করেছেন!
- আচ্ছা আমার ভুল ছিলো, তা তোমার আম্মুকে দেখছি না?
- আম্মু আসতে চেয়েছিলো আমি বলছি থাক তোমার আসতে হবে না আমি রেজাল্ট পাওয়ার সাথে সাথেই তোমাকে ফোন করে জানিয়ে দিবো। আর আম্মু একটু অসুস্থও বটে।
- আন্টির কি হয়েছে?
- তেমন কিছুই হয়নি , বয়স হলে যা হয় আর কি!
- আন্টিকে তুমি বৃদ্ধা বলতে চাও? হাহাহাহা
- এই ভাবে হাসবে না।
তারা দুই জন যে এই প্রথম কথা বলছে তাদের কথা শুনে কেউই বুঝতেই পারবে না। হতে পারে দুই জন খুব পাশে থাকে বলেই খুব সহজেই আপন হতে পেরেছে।
এভাবে অনেকক্ষন কথা বলার পরে প্রায় রেজাল্ট দেয়ার সময় হয়ে গেছে, আর তাদের দুই জনের ফ্রেন্ডরা কেমন যেন আড় চোখে তাকাচ্ছিলো তাই আর দেরি না করে দুই জন দুই জনকে শুভ কামনা জানিয়ে বিদায় নিয়ে চলে গেল।
রেজাল্ট টানিয়ে দেয়া হয়েছে, আনিরের সেখানে যেতে ভয় করছে যদি আশানারূপ না হয়। এর উপর আবার সেই মেয়েটা রেজাল্ট জিজ্ঞেস করবে, কি যে করবে। তারপরেও সাহস করে সামনে গেল, রোল নাম্বার মিলিয়ে মিলিয়ে সে তার রেজাল্ট খুজছে।
কিন্তু তার রেজাল্ট কই! তার বুকটার ভিতর মোচর দিয়ে উঠলো।
আরো কিছুখন খোজার পরেও যখন পাচ্ছিলো না তখন সে তার এক ফ্রেন্ড কে বললো দেখে দেয়ার জন্য। কারন তার নিজের উপর এখনো বিশ্বাস আছে সে খারাপ করতে পারে না।
ফ্রেন্ডটা খুজে খুজে দেখতে পেল নিচে কলম দিয়ে লেখা কিছু রোল নাম্বার, যার পাশে তাদের পয়েন্টও লিখা আছে। আবিদের নাম্বারের পাশে লেখা ৩.০০ অর্থাৎ সে পেয়েছে (B) , টিচারদের জিজ্ঞেস করে জানতে পারে যাদের রেজাল্ট বোর্ড থেকে সরাসরি আসেনি তাদেরটা নতুন করে লিখে দেয়া হয়েছে।
আবিদের খুব কান্না পাচ্ছে, সে কাউকে কিছু না বলে সবার অলক্ষ্যে সেখান থেকে চলে আসলো।
বাসায় যাওয়ার জন্য একটা রিক্সা নিল, কিন্তু বাসায় গিয়ে সে সবাইকে কি বলবে। কত আশা করে তার বাবা, মা, ছোট্ট বোন তার অপেক্ষায় আছে কখন সেই ভালো খবরটা শুনবে।
কি একটা ভাবলো, ভেবে রিকশাওয়ালা কে বললো মামা কমলাপুর যাইবা?
- হ যামু, আমার গাড়ি তো সায়দাবাদের আপনি সেখানে গেলে আমার জন্যও ভালা হইবো।
- তাইলে চলো তোমারে সঠিক ভাড়াই দিবো।
সে রিক্সা থেকে নেমে রিক্সাওয়ালার ভাড়া মিটিয়ে সে ভিতরে গেল , পকেটে তার এগারশো পঞ্চাশ টাকা। বাসা থেকে নিয়ে এসেছে রেজাল্ট জেনে যখন বাসায় যাবে তখন যেন মিস্টি নিয়ে আসে। কি করবে কিছুই বুঝতে পারছেনা এখানে কেন এসেছে তাও ঠীক বুঝে উঠতে পারছে না।
তারপর সে ভাবলো সে আর তার বাসায় ফিরে যাবে না যেখানে দুই চোখ যাইয় চলে যাবে, তাহলে তাকে এখন ট্রেনের টিকিট কিনতে হবে। যে ভাবা সেই কাজ। সে গেল ট্রেনের টিকিট কিনতে কিন্তু কোথাকার টিকেট কিনবে! অনেক ভেবে সে চট্টগ্রাম এর টিকিট কিনলো।
ট্রেন আসতে এখনো প্রায় ঘন্টা খানেক বাকি। সে বসে বসে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছে, , , , , , , , , , ,
ঠিক সময়েই ট্রেন চলে আসলো, সে ট্রেনে চেপে বসলো । তারপাশেই বসেছে এক মধ্য বয়সী লোক দেখে খুব ভালোই মনে হচ্ছে এতটা পথ যাবে একটু কথা না বললে বোর লাগবে, আর তার উপর তার মনটাও ভালো নেই একটু কথা বললে যদি ভালো লাগে। কিছু কথা বলার পরে জানতে পারলো, সেই লোকও চট্টগ্রামই যাবে।
ট্রেন প্রায় চট্টগ্রাম চলে এসেছে, সেই লোক এই সামনেই নামবে আবিদ কিছুই বুঝতে পারছে না লোকটার সাথেই নেমে যাবে কি না! লোকটা কে দেখেতো ভালোই লাগছে, সব কথা খুলে বলবে কি না?
কিছু না ভেবেই আবিদ সেই লোককে বললো,
- আচ্চা আঙ্কেল এখানে দুই দিন থাকার মত ভালো কোন জায়গা পাওয়া যাবে?
- লোকটা বললো আরে তুমি আমাকে আপন মনে করেছ আর তুমি ঠিক আমার ছেলের বয়সী, ইচ্ছে হলে আমার বাসায়ই থাকতে পারো। সামনেই আমার নিজের বাসা।
- আঙ্কেল আপনাকে যে কি বলে ধন্যবাদ দিবো?
- এই বোকা ছেলে আপন কাউকে কেউ ধন্যবাদ দেয়!
আবিদ সেই লোকের সাথে তার বাসায় চলে আসলো। প্রথম দিন কারো সাথে তেমন আর কথা হলো না তারা বাহির থেকেই খেয়ে এসেছে। পরের দিন লেকটি তার সাথে কথা বলতে এসে তার বেপারটা বোঝার চেষ্টা করছিলো, সে কি জন্য চট্টগ্রাম এসেছে। সে সেই লোককে আপন ভেবে সব কথাই খুলে বললো, লোকটা বললো কাজটা তোমার ভালো হয় নি দুনিয়াতে বাবা মা ছাড়া আপন বলতে কেউ নেই। এই কথা শুনে সেই উপর তার বিশ্বাস আরো বেড়ে গেল।
সেই লোকের বাসায় আছে প্রায় পনের দিনের মত, হঠাত একদিন লোকটি তার বাসায় এসে আবিদ কে বলছে একটা কাজ করবে তোমার জন্য একটা কাজের ব্যাবস্থা করে এলাম। আবিদ তো মহা খুশি। তাহলে সে এখন স্বাধীন ভাবে চলতে পারবে। আর এই কিছু দিনের মধ্যে পাশের বাসার ছাদে যে মেয়ের সাথে তার প্রায় দেখা হয় তাকে নতুন কিছু উপহার দিতে পারবে। আচ্ছা সেই মেয়ে কি তার দেয়া উপহার নিবে?
আবিদের কাজ ভালোই চলছে এরদিন সে চট্টগ্রামই করতো কিন্তু আজকে তাকে কাজের জন্য কক্সবাজার যেতে হবে । সেখান থেকে তাকে কাজের জন্য টেকনাফ পাঠানো হলো সে কিছুই বুঝতে পারলো না। আগে তো এমন হয় নি! আজকে যেন এমন হচ্ছে!
দেখতে দেখতে প্রায় রাত হয়ে গেল তারপরে এখনো তার কাজ শেষ হয় নি। প্রায় রাত দশটার দিকে তাকে ফোনে একটা ঠিকানা দিয়ে বলা হলো সেখানে যেতে, সে গেল কাজও সমাপ্ত হলো একজনের সাথে দরকারি কিছু কথা বলার পরে লোকটি একটি ব্যাগ দিয়ে বললো তার সেই আঙ্কেলকে দিয়ে দিতে।
সে বাসে করে চট্টগ্রাম আসছে আর এমন সময় তাকে পরিবহন করা বাসটিকে একটি চেকপোস্টে থামানো হলো, গাড়ির ভিতর কালো পোশাক পরা কিছু লোক প্রবেশ করলো তাদেরকে দেখেই বোঝা যাছে তারা র্যাব। তাদের মধ্যে একজন আবিদের কাছে এসে জিজ্ঞেস করলো সে কোথা থেকে এসেছে সে সত্য কথাই বললো।
-এরপর লোকটি আগ বাড়িয়েই বললো ঘুরতে গিয়েছিলে তাই না?
- না, একটু কাজ ছিলো।
- তোমার ব্যাগে কি?
- আমি জানি না।
- জানো না মানে!
- একজন দিয়ে দিলো আমি নিয়ে আসলাম।
সেই র্যাব আর একজনকে ডেকে এনে কি সব বললো, তারপর তার ব্যাগ চেক করা শুরু হলো। ব্যাগের ভিতর প্লাস্টিক এর পেকেট করা কি জেন! সেই র্যাব আবিদের দিকে তাকালো, কিছু না বলে শুধু বললো ''দাড়া।''
তাদের হঠাত আচরনের পরিবর্তনে সে ভয় পাওয়া শুরু করলো। তারপর আর বললো, 'আমাদের সাথে চল।'
পরে সে জানতে পারলো তার ব্যাগে মাদক পাওয়া গিয়েছে।
সেই দিন র্যাব তাকে তাদের কার্যালয়ে এনে অনেক মারলো, আর তার সাথে কে কে আছে তাদের নাম ঠিকানা জিজ্ঞেস করলো, সে যতোই বলছে কিছুই জানি না তারপরে আরো মারা হলো কিন্তু আবিদ তো আসলেই কিছু জানে না কিভাবে বলবে সে তো তাদের কাউকেই চিনে না এমনকি সে টেকনাফের কোন জায়গা থেকে এই জিনিস এনেছে তাও বলতে পারবে না।কিন্তু তাকে জিজ্ঞেসা চলেছেই,
পরের দিন তাকে কোর্টে নেওয়া হলো সেখান থেকে তাকে পাচ দিনের রিমান্ড দেওয়া হলো। সেই রিমান্ড এর যে কি ভয়াবহতা তা বর্ননাতীত, এর মধ্যে সে অনেক বার অজ্ঞানও হয়ে গিয়েছিলো তার পা ফেটে রক্ত বের হচ্ছে।
গত সাত ঘন্টা ধরে তাকে কোন পানি দেওয়া হয়নি, বারবার তার প্রিয় মুখ গুলির কথা মনে হচ্ছিলো, বাবা মা তার ছোট বোন এর মুখ। আর হঠাত হঠাত মায়ার কথাও মনে হচ্ছে মায়া সেই মেয়ে যে তাদের বাসার উপরে থাকে। আচ্ছা সে কি থাকলে মনে মনে মায়াকে ভালোবাসে! হলেও পারে মনে অজান্তেই সে মায়া কে ভালবেসে ফেলেছে। কি শুন্দর নাম মায়া, নামের মধ্যেই আপন হয়ে থাকার একটা বেপার কাজ করে। সে এই সব কি ভাবছে তৃষ্ণায় তার বুক ফেটে যাচ্ছে, সবাই বলে মানুষ যখন বেশি কষ্টে থাকে তখন তার সবথেকে আপন মানুষের কথা মনে হয় তাহলে কি মায়া তার সবথেকে আপন যার সাথে মন খুলে মাত্র একদিনই কথা বলেছে।
এমন সময় কোথায় ফোন বেজে উঠলো! আরে রিমান্ডের এই জায়গায় আবার কেউ ফোন আনে, দেখলো তার নিজের ফোনই বাজিছে।
আর বন্ধু রাতুল তাকে ফোন দিয়েছে,
- দোস্ত তুই কই?
- কেন আমিতো আছি
- আরে কই সেটা বল।।
- দাড়া বলছি।
পাসের এক লোককে জিজ্ঞেস করলো আচ্ছা ভাই আমি কই আছি ?
লোকটা একটু অবাক হয়ে বললো কেন কমলাপুর!
(আবিদ মনে মনে ভাবছে তার না চট্টগ্রাম থাকার কথা ছিলো)
এবার সে রাতুল কে বললো আমি কমলাপুর আছি।
- তুই যেখানে আছিস সেখানেই থাক আমি আবার ফোন দেয়ার আগে একচুলও নড়বি না।
আবিদ বাদ্য ছেলের মত সেখানেই বসে রইলো। দেখে দূরে তার বাবা আসছে সাথে তার ছোট বোন। আবিদের বাবা ছেলের হাত ধরে শুধু হালকা টান দিলেন এতেই আবিদ উঠে দাড়ালো, সে চলছে তার বাবার সাথে বাসার পথে।
আমরা সবাই জানি বাংলাদেশের কোন ট্রেনই সঠিক সমরে আসে না, এমনকি সে যে ট্রেন এর জন্য টিকেট কেটেছিলো তা এখনো এসে পৌছায়নি।
পরে সে জানতে পারে সে GPA 5.00 পেয়েছে কিন্তু কাগজে যে উঠীয়েছে সে তুলতে ভুল করেছে,, আর সেই লোক আবিদের বাবার কাছে অনেক বার ক্ষমাও চেয়েছে।
ট্রেনটা যদি সময় মত আসতো !
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
পানি জলে ধর্ম দ্বন্দ
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
জল পানিতে দ্বন্দ লেগে
ভাগ হলোরে বঙ্গ দেশ
এপার ওপার দুই পারেতে
বাঙালিদের জীবন শেষ।
পানি বললে জাত থাকে না
ঈমান থাকে না জলে
এইটা নিয়েই দুই বাংলাতে
রেষারেষি চলে।
জল বললে কয় নাউযুবিল্লাহ
পানি বললে... ...বাকিটুকু পড়ুন
সমস্যা মিয়ার সমস্যা
সমস্যা মিয়ার সিঙ্গারা সমুচার দোকানে প্রতিদিন আমরা এসে জমায়েত হই, যখন বিকালের বিষণ্ন রোদ গড়িয়ে গড়িয়ে সন্ধ্যা নামে, সন্ধ্যা পেরিয়ে আকাশের রঙিন আলোর আভা মিলিয়ে যেতে শুরু করে। সন্ধ্যা সাড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন
এই মুহূর্তে তারেক জিয়ার দরকার নিজেকে আরও উন্মুক্ত করে দেওয়া।
তারেক জিয়া ও বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে আমি ব্লগে অনেকবারই পোস্ট দিয়েছি এবং বিএনপি'র নেতৃত্ব সংকটের কথা খুব স্পষ্টভাবে দেখিয়েছি ও বলেছি। এটার জন্য বিএনপিকে সমর্থন করে কিংবা বিএনপি'র প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন
হামাস বিজয় উৎসব শুরু করেছে, ইসরায়েল বলছে, "না"
গতকাল অবধি হামাস যুদ্ধবিরতী মেনে নেয়নি; আজ সকালে রাফাতে কয়েকটা বোমা পড়েছে ও মানুষ উত্তর পশ্চিম দিকে পালাচ্ছে। আজকে , জেরুসালেম সময় সন্ধ্যা ৮:০০টার দিকে হামাস ঘোষণা করেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন
খুন হয়ে বসে আছি সেই কবে
আশেপাশের কেউই টের পাইনি
খুন হয়ে বসে আছি সেই কবে ।
প্রথমবার যখন খুন হলাম
সেই কি কষ্ট!
সেই কষ্ট একবারের জন্যও ভুলতে পারিনি এখনো।
ছয় বছর বয়সে মহল্লায় চড়ুইভাতি খেলতে গিয়ে প্রায় দ্বিগুন... ...বাকিটুকু পড়ুন