বুয়েটের ভর্তি পিরীক্ষায় ফার্স্ট হওয়া ঐ ছেলে যা করেছে, সেটা ঠিকই করেছে,
এমন পরিস্থিতিতে ওর কাজটাই সঠিক ও সময়োপযোগী।
আমি বরং ওকে বাহবা দেব, সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারার জন্য।
এবারে বুয়েটে ভর্তি হইছে, ঐসব এক্সট্রাকারিকুলাম করার সময় ও সুযোগ দুইটা ই পাইবে, এরপরে যদি সে চায় সেগুলো করবে, না চাইলে করবে না।
এইটা নিয়া কোনো কথা বলার সুযোগ নাই, তাতে তারে আমি/ আমরা যা ই ভাবি, তার লাইফ, তার সিদ্ধান্ত, সে কিভাবে যাপন করবে।
পয়েন্ট হচ্ছে এইটা, এই সিম্পল কথা টারে সাপোর্ট করতে কেউ কেউ ইসলামোফোব, সেক্যুলারিজম নিয়া আসছেন, এইটারে বিচিত্র লাগল বটে!
একটা বিষয়রে সাপোর্ট দিতে তার কাউন্টার কিছু আনতেই হবে কেন?
মানে, ভিলেন লাগবই?
আজব!
আপনার পয়েন্ট প্রুভ করতে যদি সাপোর্ট লাগেই,
আপনার যুক্তি ইটসেল্ফ নট এনাফ, দেন হয়তোবা আপনার
বোঝাপাড়ায় সমস্যা আছে, এবং খুব সম্ভাবনা আছে, আপনি নিজেও স্রোতে গা ভাসাইছেন, বুইঝা বা না বুইঝা।
অনেক সময় হয়না, যে কোন ও একটা বিষয় আমরা পছন্দ করি বা অপছন্দ করি না, বাট যদি জানতে যাওয়া হয়, "কেন পছন্দ করি? বা কেন অপছন্দ করি?"
ঠিকঠাক উত্তরটা গুছাইয়া দিতে পারি না,
মানে কোনও কংক্রিট জবাব থাকে না।
কোনো একজন ব্যক্তি যখন সেই একই বিষয় এ গোছানো বা কংক্রিট উত্তর দেয়, তখন বলি আনন্দের অতিশয্যে, "ইউরেকা! এইটা ই ত কারন।"
এইক্ষেত্রে আপনি এই ইউরেকা! বলা ব্যক্তি।
স্রোতে গা ভাসানো ব্যক্তি।
ওর সাথে নিজেরে জিনিয়াস প্রমান করতে কিছু অপ্রাসঙ্গিক বিষয়রে জড়ায়া নিজের যুক্তির অবস্থান দৃঢ় করতে সচেষ্ট হোন।
আর ঠিক এইখানে দাড়ায়া আসে ভিলেন বা এন্টি ভিলেন।
ও! ভিলেন বিষয়ক গল্প আরেকদিনের জন্য রইল...
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৫৭