রাস্ট্র নিয়ে ভাববো আজকে থেকে
রাস্ট্র তো একটা বেশ্যালয়
বেশ্যার আবার নাম কি
শরীর হোক রাস্ট্র, রাস্ট্র যদি মৈথুন ক্রিয়া
রাস্ট্রের ভেতর জ্বালবো আগুন কাম রসে
বই মেলায় আংটি পরে কিনবো রস লীলা
রাজাকার হবে প্রধান প্রকাশক
প্রকাশক হবে লেখক দালালের প্রাত ঘৃনা
সুন্দর শব্দটা যদি বিকিনিতে থাকে
সেফটিফিনে খুলে দাও অন্তর্বাস
রাষ্ট্রতো একটা বেশ্যালয়
সুরা আর রতি ক্রিয়া
পৃথিবীর সকল বেশ্যা এক হও
হঠিও দাও বিনে পয়সার রাষ্ট্রালয়.......
২, সওদাগরের এরোড্রোম....
এই কে সেই বিশাল অন্ধকূপের সওদাগর
আলোর পেছনে মিছেই ছোটা ছুটি,
অর্থাপত্তির আরশিতে জেগে আছে ধ্রুবতারা
জেগে থাক অন্ধকারের অস্মার প্রেতাত্মা।
মৃত্যু হয়তো দেখেছি অনেকবার,
চাঁদ মরে গেল সম্পর্ক মরে গেল'
কলেজ ঘাটের কাকুটাও মরে গেল
কে শোনাবে জীবন আর মানুষের গপ্প
জীবন আর মাংস কাটা কশাই
শেয়াল আর কবিত্বপনা এক নয়
এক নয় যেমন জুতোর হিলে পদে পদে
পার্থিব চলায় একা মেঠো পথে
একা দারিদ্রে তোমায় নিয়ে ভাবনা
তোমায় ভেবে অলুব্ধ বিলাশিতা
সওদাগরের এরোড্রামে জানি নোংগর হবেনা
বোঝাও হবেনা আলোর গতিপথ
ভালোবাসা বেঁচে থাকুক সওদাগরও খেলুক
আমিও বাঁচি আলোর পেছনে অন্ধলোকালয়ে।
৩. আমিই শ্রমিক
নতুন করে হামামদিস্তায় ভাবতে শিখছি
যন্ত্রনা নাকি মন্ত্রনা আলফাস বার্তিনো,
বিশ্ব বন্ড অধিশ্বর ছানিপরা মস্তিস্ক,
নিক্ষেপের অগেভাগে বৃষ্টি নির্ভর।
নিভু নিভু শৈলতের শৈত্যপ্রবাহ কালাশৌচ,
চামড়ার ভাঁজে ভাঁজে স্বত্বার আবিস্কার
নিজেকে এক শুন্যের হাতে কৃষ্ন গহব্বরে
অদেখা নির্ভরতা তবুও আছো অবিনশ্বর।
জনে জনে ভিক্ষা গ্রিল টানা দরজায় করাঘাত;
মাথা নত প্রবাহমান ধমনী অষ্টপ্রহর কিত্তন,
খিচুরির তেলে এখনো নিজের হিমগ্লেবিন
মিশে একাকার খাক কাকে খাক তারা খাক;
সুখে থাকুক তারা ভালো থাকুক কুকুর শেয়াল ডাষ্টবিন
তবুও শ্রমিক আমিও শ্রমিক শরীর জুরে কর্পোরেট রক্ত
শ্রমিকের ঘাম ঝড়া পাল্টে যাওয়া বায়নারি শুন্য এক ইশ্বর...
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:৩৮