১) একশ রাকাআত নামায আদায় করা -- নামায আদায় কি খারাপ
২) এ রাতে কুরআন অবতীর্ণ হওয়া -- এটা আপনার ভূল ধারনা। কদরের রাত ভুলে গেলেন নাকি নাকি সেটাও বিদাত
এবং মানুষের আগামী বছরের ভাগ্য নির্ধারিত হওয়ার ধারণা। -- ভাগ্য নির্ধারিত হওয়ার ধারণায় আপনি বেশি বেশি নামায পরলেন আর আল্লাহকে ডাকলেন তাতে ক্ষতি কই।
৩) হালুয়া-রুটি খাওয়া। -- হালুয়া-রুটি খাওয়া কি খারাপ
৪) মিষ্টি দিয়ে জীব-জন্তুর প্রতিকৃতি তৈরি করা। -- এটা আমি কাউকে করতে দেখিনি।
৫) মিলাদ ও জিকিরের মজলিস -- জিকিরের মাধ্যমে খোদাকে ডাকা কি খারাপ।
৬) এ রাতে বিশেষ ভাবে কবর যিয়ারত করা। -- মৃতের জন্য দোয়া করা কি খারাপ।
৭) রাস্তা-ঘাট, ঘর-বাড়ী, মসজিদ-মাদরাসা
ইত্যাদি আলোক সজ্জা করা। মানুষ আল্লাকে ডাকবে এ খুশিতে যদি আলোক সজ্জা করে ক্ষতির কিছু নাই।
৮) এ রাতে মৃতদের আত্মা দুনিয়াতে
পূণরাগমনের বিশ্বাস করা। --- কি আর বলার বানোয়াট উদ্ভট সব বলছেন। পুণরাগমনের বিষয়টি আপনার লিখায় প্রথম পেলাম। আপনি আপনার মৃত দাদা-দাদি নানা-নানী বাবা-মা এবং কাছের মানুষের জন্য দোয়া করবেন এতে বিদাতের কি হল। আল্লাহ আরো খুশিই হবেন।