মহানবী (স.) বলেছেন, দীনের শিক্ষার জন্য সুদুর চীনে যাও।
সে আমলে কোন বিজ্ঞান, পাটিগনিত, বীজগনিত, পানিতে কয়টি অনু আছে, বাতাসের উপাদান, বার্ষিক গতি, আহ্নিক গতি, মাধ্যকর্ষণ শক্তি, চাঁদের আলো ইত্যাদির শিক্ষা ছিল না। এ বিষয়গুলো আসলে পার্থিব শিক্ষা।
আমাদের ভাষায় শিক্ষা ও দীনের শিক্ষার মধ্যে আকাশ পাতাল পার্থক্য রয়েছে। আমি আমেরিকার একটি সনাম ধন্য ইউনির্ভাসটির লাইব্রেরিতে শিক্ষার আলো সংগ্রহ করতে গিয়ে দেখলাম সমকামিতা নিয়ে একটি সুন্দর মোরকের গ্রন্হ। একই লাইব্রেরিতে আমার দয়াল নবী (সঃ) কে নিয়ে সমালোচনা মূলক বইও আছে আবার কোরআনও আছে। কোনটি বই পরব আর কোনটি বই বর্জন করবো সে বিবেক আল্লাহ আমাকে দিয়েছেন।
নবী করিম (সঃ) দীনের শিক্ষার উপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন। দিনের শিক্ষা ত্যাগ, তিতিক্ষা, উদারতা, ভালবাসা, দ্বায়িত্ব, কর্তব্য, মিতব্যায়িতা মুলত সকল ভাল কাজ করতে বলে এবং এসব জীবনের প্রত্যেক ক্ষেত্রে এসব ভাল কাজের চর্চার কথা বলে। দীনের শিক্ষা
সেদিন নিউজে দেখলাম বাংলাদেশের সরকারি আমলারা ভূমি খাতে সবচেয়ে বেশি দূর্নিতি করেন। উনারা কিন্তু পার্থিব শিক্ষায় শিক্ষিত।
আপনি নিজেকে প্রশ্ন করে দেখুনতো আপনার সন্তানের কোরআন শিক্ষকের (গৃহ শিক্ষকের) বেতন আর বাংলা/ইংরেজি/গনিত শিক্ষকের (গৃহ শিক্ষকের) বেতন কি সমান?