১। এমন কি কোনো গান আছে- যে গানে নদী আর নদীর ঢেউয়ের কথা আছে, আকাশ ভরা কালো মেঘের কথা আছে, মানব-মানবীর ভালোবাসার কথা আছে, বিরহের কথা আছে । যে গান শুনে বুকের ভেতর হাহাকার করে উঠবে ।
২। দুঃখ নিরোধের উপায় হল মন থেকে কামনা-বাসনা বিদূরিত করা। একমাত্র কামনামুক্ত হৃদয়েই নির্বাণের প্রদ্বীপ জ্বলে এবং এ প্রকার দুঃখের অবসান ঘটে।
৩। একটা পত্রিকা পড়লে যাকে দেবতা মনে হয়, অন্য পত্রিকা দেখে তাকেই দানব ভাবা হয়। এটা হলো জনমতকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য মিডিয়ার একটা কৌশল।
৪। মহাত্মা গান্ধী বলেছিলেন, দুর্বল কখনো ক্ষমা করতে পারে না। আজ তাই তোমরা শক্ত হও। শৈশবের ক্ষতের যা প্রভাব আজকের জীবনে পড়ছে, তা কাটিয়ে ওঠো। আজ থেকে শোনা যাক এক নতুন সংগীত। সে সংগীত শিশুদের হাসির। চলো সবাই মিলে সারিয়ে তুলি এই পৃথিবীর যত ক্ষত, বেদনা। সবাই সুখী হও।"
৫। ‘পূজারী দুয়ার খোলো,
ক্ষুধার ঠাকুর দাঁড়ায়ে দুয়ারে পূজার সময় হ’ল!’
যেখানে আসিয়া এক হয়ে গেছে সব বাধা-ব্যবধান
যেখানে মিশছে হিন্দু-বৌদ্ধ-মুস্লিম-ক্রীশ্চান।
গাহি সাম্যের গান!
মিথ্যা শুনিনি ভাই,
এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোনো মন্দির-কাবা নাই।
----------কাজী নজরুল ইসলাম।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৩