পাঁচ দিন কোলকাতায় থাকলাম।
বহু অলি-গলি ঘুরে বেড়িয়েছি প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে। বেশ কিছু ছবি তুলেছি। ঢাকায় থাকলেও এমনটাই করি। কোলকাতার ছবি গুলো আপনাদের জন্য তুলে এনেছি। ওদের সাথে আমাদের ঢাকার পুরোপুরি মিল। মনে হবে আপনি বাংলাদেশেই আছেন। রাস্তাঘাট, মানুষজন, চলনে বললে কোনো পার্থক্য নেই। নিউ মার্কেটের আশে পাশের এলাকা গুলো পুরো আমাদের পুরান ঢাকার মতোন। এই সমস্ত রাস্তা দিয়ে চলাফেরা করার সময় মনে হলো- আমি আমাদের পুরান ঢাকার রাস্তায় আছি। চিপাচিপা গলি। ফুটপাতে দোকানপাট। প্রচুর লোকজন। খুব ব্যস্ত রাস্তা। গাড়ি বাসের বিকট হর্ন। এমন কোনো দোকান নেই যা ফুটপাতে নেই। চায়ের দোকান, গেন্ডারি রসের দোকান, ফলের দোকান, চশমার দোকান, সো-পিছের দোকান, পত্রিকার দোকান ইত্যাদি। আমি ঘুরে ঘুরে যতটা পারি দেখেছি। পরের পোষ্টে বিস্তারিত লিখব। এখানে শুধু ছবি গুলো দিলাম।
১।
টানা রিকশায় উঠেছি। হেঁটে গেলে দশ মিনিট লাগে নিউ মার্কেট। টানা রিকশায় ৫০ টাকা ভাড়া দিতে হয়েছে।
২।
যুগ যুগ ধরে টানা রিকশা আছে কোলকাতার রাস্তায়।
৩।
এই ছোট্র হোটেলে একদিন সন্ধ্যায় নাস্তা করলাম। কাবাব বিশ টাকা প্লেট। পরোটা ৮ টাকা।
৪।
এরকম বহু পুরোনো বিল্ডিং আছে।
৫।
খাদ্য ভবন।
৬।
পেট্রাপোল বর্ডার থেকে কোলকাতা আসার পথে বাস এইখানে নাস্তা খাওয়ার জন্য কুড়ি মিনিট বাস থামে।
৭।
২৪ পরগনা, বনগাঁ।
৮।
নিউ মার্কেটের কাছে ফুটপাতে একটি ভাজাপোড়া খাবারের দোকান।
৯।
এক বুড়ো লোক মিষ্টি আলু পোড়া বিক্রি করছে।
১০।
হলুদ টেক্সিতে করে ঘুরে-বেরিয়েছি। সাদা ক্যাবে ভাড়া বেশি।
১১।
নিউ মার্কেটের ফুটপাতে পুতুল গুলো বিক্রি করছে।
১২।
ফুটপাতে বহু দোকান।
১৩।
নিউ মার্কেটের সমস্ত ফুটপাতে অজস্র দোকান।
১৪।
পেট্রাপোল বর্ডার। এক পাশে ভারত, একপাশে বাংলাদেশ।
১৫।
বস্তা গুলোতে খালি মদের বোতল।
১৬।
মসজিদ।
১৭।
মেয়েদের জিনিসপত্র দিয়ে ভরা।
১৮।
আমি যে হোটেলে উঠেছি। তার ছাদ থেকে কোলকাতার রাস্তা।
১৯।
একটি মার্কেটের ভেতরে কুকুর গুলো শুয়ে আছে। কেন?
২০।
কোলকাতা যাদু ঘরের সামনের ফুটপাতের রেলিং এ এক বাচ্চা মেয়ে বসে আছে। কলা খাচ্ছে।