শেখ হাসিনা মিলটারী অফিসারদের মাঝে থাকা জামাত ও বিএনপির লোকদের অবসরে পাঠায়েছেন; সব সময় চেষ্টা করেছেন মিলিটারীকে বিএনপি-জামাতমুক্ত রাখতে; সেই মিলিটারী কিভাবে শেখ হাসিনার বিপক্ষে চলে গেলো? মনে হয়, আন্দোলনের এই অংশটুকু কন্ট্রোল করেছে আমেরিকা।
আমেরিকা বিএনপি-জামাত ও হেফাজতকে জংগীই মনে করে; তারা এই দলগুলোকে বাংলাদেশের ক্ষমতায় দেখতে চাহে না। কিন্তু শেখ হাসিনা বারবার অকারণে কৌশল করে ইলেশানে জেতায় আমেরিকা রুষ্ট হয়; আমেরিকা মনে করেছে, এই ধরণের ইলেকশানের ফলে বাংলাদেশে চোর-ডাকাতেরা ক্ষমতায় এসে দেশের উন্নয়ন ব্যাহত করছে; দেশে চাকুরির সৃষ্টি হচ্ছে না; মানুষ অনেক চেষ্টা করেও স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারছে না। আমেরিকা শেখ হাসিনাকে বারবার বলেছে ঠিকভাবে ইলেকশান করতে।
কিন্তু শেখ হাসিনা আমেরিকার অনুরোধকে বারবার অগ্রাজ্য করেছে। আমেরিকা ভিসা রেষ্ট্রিকশান দিয়ে উনাকে ভয় দেখাতে চেয়েছিলো; কিন্তু শেখ হাসিনা অনড়। তখন আমেরিকা শেখ হাসিনার বিপক্ষে ব্যবস্হা নেয়ার জন্য চিন্তা করছিলো। মনে হয়, তখন আমেরিকা দেখলো যে, জামাত-শিবির পাকিস্তানের সাহায্য নিয়ে শেখ হাসিনাকে উৎখাত করার চেষ্টা করছে। তখন আমেরিকা সেই প্রজেক্টকে সফল করার জন্য মিলটারীকে শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে সরে যাবার নির্দেশ দেয়; এতে মিলিটারীর মাঝে থাকা জামাত-বিএনপিপন্হী আফিসারদের হাতে কন্ট্রোল চলে যায়। মনে হয়, কিছু অবসরপ্রাপ্ত মিলিটারী অফিসারও এতে জড়িত।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫