হিসাব আছিল আমরা সুখোই কিনব। সুখোই-২৭। এই বিমানখানা।

পাকিস্তান যে পথে হেটেছিল, ভারতও সে পথে হাটছে। পাকিস্তানীরা যেমন উর্দু চাপিয়ে দিতে চেয়েছিল, ভারতও তেমন হিন্দি চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে। তবে কৌশলে। সাথে একটু আধটু জোরও আছে।



আমরা জানি যে আমাদের রাষ্ট্রভাষা বাংলা। পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা উর্দু। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না যে ভারতের কোন রাষ্ট্রভাষা নাই। এর বদলে ভারতের দুইটি... বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের বীর হ্যাকার ভাইয়েরা ভারতকে ভালমতই পুন্দানি দিয়েছে। সেই পুন্দানির ঝাজ ইতিমধ্যে পৌছে গেছে ভারতের শীর্ষ সংবাদমাধ্যমে। সংবাদমাধ্যমের ওয়েবসাইটে খবর ছাপা হয়েছে। ভারতীয়রা যথারীতি ঝাপিয়ে পড়েছে মন্তব্য করতে। মন্তব্যে বাংলাদেশকে গালিগালাজ করা হচ্ছে। পুন্দানির জ্বালা সহ্য করতে পারছে না ভারতীয়রা। তারা মন্তব্যের ঘরে লম্ফ দিচ্ছে। এবার আমাদের সময় হয়েছে বাকযুদ্ধে... বাকিটুকু পড়ুন

বিজয় ধরে রাখা কতটুকু কষ্টের জান?

জাননা?

আস একটি উদাহরণ দিয়ে দেখিয়ে দিই।

একটি দাঁত খিলানির কাঠি নাও,

তোমার বা হাতের তর্জনী আর মধ্যমার

মাথা দুটির মধ্যে কাঠিটিকে ঢুকিয়ে ধরে রাখ।

দেখ কত সুন্দর স্থায়ী ভি ফর ভিক্টরী তৈরী হয়েছে! ... বাকিটুকু পড়ুন

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উনার বাবাকে এই দেশের লোকেরা হত্যা করেছে। উনার পরিবারকে এমনকি ছোট শিশু রাসেলকেও হত্যা করেছে। বিষয়টা যতই খারাপ শোনাক না কেন এটা সত্যি। উনার পরিবারের সাথে এদেশের মানুষ যে আচরণ করেছে, তাতে এদেশের মানুষের প্রতি উনার কি মনোভাব জানি না, তবে সাধারণ কারও পক্ষে এরকম অবস্থায়... বাকিটুকু পড়ুন

তোমারই লাগিয়া, এ পথে বসিয়া কাঁদিয়াছি সারা দিন

অতঃপর তুমি পাথর ছুড়িলে, কাঁদি আমি দীনহীন।



তোমারই স্মরণে, আঁকিয়াছে ছবি ধূলাতে অশ্রুজল,

শত চিৎকারে কন্ঠের ধ্বনি হারাইয়াছে কলরোল।



তোমারই লাগিয়া, শূণ্য বাতাসে চাহিয়াছি অমিনেষ ... বাকিটুকু পড়ুন

আর কিছুক্ষণ পরেই যাত্রা শুরু হবে। অমিনেষ আর রোহিনী হাত ধরে দাড়িয়ে আছে। আজ তাদের প্রথম সন্তান এই মহাবিশ্বে আসবে। রোহিনীর কপালে ছোট ছোট ঘামের বিন্দু দেখা যাচ্ছে। অনেক দিন ধরে তারা দুজন অপেক্ষা করে ছিল আজকের এই দিনটির জন্য। অমিনেষ আর রোহিনী দুজনই সোলার সিষ্টেমের অধিবাসী। তারা সোলার সিষ্টেমের... বাকিটুকু পড়ুন

শেষ সে দেখেছিল তাকে, চাঁদের আলোয়,

ছায়ার সাথে সে হেটে চলে গিয়েছিল।

সে চলে গিয়েছিল বিধ্বস্ত আর ক্লান্ত হয়ে।

ছায়ার সাথে সে হেটে চলে গিয়েছিল।



কোন এক রাত্রির ধাঁধার মাঝে ফেলে,

অন্যজগতের অসীম শূণ্যতায় ... বাকিটুকু পড়ুন

এইভাবে জীবনেও কিছু হৈব না। বাংলার মানুষ এই চল্লিশ বছর ধৈরা রাজনীতির হোগামারা খাইয়া কিছু শিখছে? কিছুই শিখে নাই। জনগণ চিরকাল আবাল ছিল, আছে এবং সম্ভবত থাকবে। এইটা শুধু বাংলাদেশ নয় বরং সারা দুনিয়ার মানব জাতির জন্যই প্রযোজ্য। এখন আমারে মানু জাতিরে অপমান করার জন্য গালি দিলে দিতে পারেন, সমস্যা... বাকিটুকু পড়ুন

সামু বলগরে কি বলিয়া ধন্যবাদ দিব, ভাষা খুঁজিয়া পাইতেছি না। সংবাদপত্র পঠন বহু পূর্বেই বাতিল করিয়াছি। সামুতে ঢুকিবা মাত্র সকল গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ চক্ষুর সম্মুখে উপস্থিত হইয়া থাকে। বলগের সাংঘাতিক ভ্রাতাগণ আপ্রাণ চেষ্টা করত অনবরত আমাদিগের সংবাদ-তৃষ্ণা মিটাইয়া থাকেন। ইদানিং অন্তর্জালে আজেবাজে স্থানে ঘুরাঘুরিও বাতিল করিয়াছি। সামু বলগ থাকিতে এত ক্লেশ... বাকিটুকু পড়ুন

আজকে আবার রাষ্ট্রপতির ক্ষমা ভিক্ষা দেবার কথাটা মনে পড়ল। খুনী, সন্ত্রাসীদের কী সুন্দরভাবে ক্ষমা করে সরকারের শীর্ষস্থানীয়দের মাধ্যমে গলায় রঙ্গীন বরন পুষ্পমাল্য প্রদানপূর্বক বরণ করে নেবার সচিত্র বিবরণ পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল। যেহেতু আইন মোতাবেক এটা বৈধ ছিল, তাই আমাদের কিছু করার ছিল না। কিন্তু কাজটা কি ঠিক ছিল? আইন মোতাবেক... বাকিটুকু পড়ুন

আমি অনেক গোধূলী দেখিনি

অনেক অন্ধকার ঘরে সন্ধ্যায় কাতিয়েছি ঘুমের ঘোরে

যখন জেগে উঠেছি তখন আকাশে লাল মঙ্গল আর সাদা সন্ধ্যা তারার অবাধ বিচরন

আমি উঠেছি এক বিশাল বাজারের শেষ যৌবনে

তখন আমার অনেক কিছুই জানা এবং রপ্ত

আমি তখন অনেক দক্ষ এক বাজারী

আমার কথামালায় মুগ্ধ অনেকে প্রশংসার দৃষ্টিতে তাকায় ... বাকিটুকু পড়ুন

বহুদিন পর সূর্য দেখছি

দেখছি সূর্যের আলো

থরে থরে থরে, সাজানো যে ছিল

কতশত মেঘ কালো।



একটি জানালা, দুইটি কপাট

জানালার পাশে জঙ্গল ... বাকিটুকু পড়ুন

যে কোন জিনিস, তা সে বস্তুগত হোক অথবা অবস্তুগত হোক, কিছু শ্রেণীবিন্যাস ধারণ করে। চিরায়ত এবং বাজারীর মধ্যে পার্থক্য সুষ্পষ্ট এবং সুনির্দিষ্ট। যা কিছু চিরায়ত, তা চিরায়ত শব্দটির মতই বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করত, দেশ, কাল, পাত্র ছাড়িয়ে সর্বজনবিদিত এবং সর্বজনগৃহীত।



একজন বাজারী ছবির নায়ক, গণতন্ত্রের বলে বলীয়ান হয়ে যখন চিরায়ত শব্দটির অধিকার... বাকিটুকু পড়ুন

অন্ধকার রাস্তায় একা একা হাটছিলাম। কিছু কুকুর ছিল সঙ্গী আর ছিল একরাশ লাল-নীল-হলুদ-সবুজ-কমলা-বেগুনী তারারা। বাতাশ থেমে থেম বইছিল আর আমি ঘুমবিহীন চোখে সুস্থভাবে হাটছিলাম। রাস্তার দুপাশের স্থাপনারা খুব চেষ্টা করছিল আমাকে কিছু আলো দেবার জন্য, যাতে আমি ভাঙ্গা রাস্তাটায় হোঁটচ না খাই। আমি তাদের কৃতজ্ঞতায় আবিভূত হয়ে অন্যমনষ্ক হলাম এবং... বাকিটুকু পড়ুন