ইন্দিরা গান্ধীর লাগানো বৃক্ষের ফল ভোগ করছে ভারত। শেখ হাসিনা কেন ভারতের জন্য বিকল্পহীন তার প্রমাণ তিনি বার বার দিয়েছেন। তবে তিনি সময়ে সময়ে মোচড় দিয়ে পরাশক্তি গুলোকে বুঝিয়ে দেন তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নন।
ধারণা করা হয় ২ জন ব্যক্তি তাঁকে নানা পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
২০০৪ সালের পর থেকে ভারতীয় থিঙ্ক ট্যাঙ্ক সিদ্ধান্ত নেয়, বাংলাদেশে ভারতবিদ্বেষী কোন শক্তিকে আর ক্ষমতায় রাখা যাবে না।
২০০১ সালে আওয়ামী লীগ নির্বাচনে হারার প্রধান কারণ ছিল রৌমারী আর পাদুয়ার ঘটনা।
২০০৭ সালে ১/১১ হওয়ার প্রধান কারণ ছিল ১০ ট্রাক অস্ত্র। যা ২০০৪ সালে চট্টগ্রাম ধরা পড়ে। চীনের তৈরী এই অস্ত্র নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল উলফার জন্য। ধারণা করা হয়, হারিছ চৌধুরী এই অস্ত্রের তথ্য ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা "র" কে জানান।
আমেরিকা যতই লাফালাফি করুক, ভারত যা চাইবে এখানে শেষ পর্যন্ত তাই হবে।
বিএনপি-জামায়াত ভারতের সার্বভৌমত্ব নিয়ে খেলতে চেয়েছিল আর আজ তারাই খেলাতে পড়ে গিয়ে অস্তিত্ব সংকটের মুখে।
১৯৭৫ সালে জাসদ ভারতীয় হাইকমিশনার সমর সেনকে অপহরণ করতে গিয়ে নিজেদের কবর খুঁড়েছিল। অথচ জাসদ সৃষ্টি হয়েছিল ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা "র" এর হাতে। যদিও পরবর্তীতে সিআইএ উহাতে প্রবেশ করে।
একটা কথা মনে রাখবেন, প্রতিবেশীকে কখনো বিশ্বাস করবেন না। এরা হচ্ছে বন্ধুবেশী হন্তারক। আপনাকে পিছন থেকে ছুরি মারতে পারে যেকোনো সময় তার স্বার্থে।